এবার বাংলাদেশ পুলিশকে পুলিশিং শেখাতে আসছে পাকিস্তান

২১ নভেম্বর, ২০২৫ | ৫:০৪ পূর্বাহ্ণ
ডেস্ক নিউজ , ডোনেট বাংলাদেশ

পাকিস্তানের ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তার বাংলাদেশ সফরের পর এবার খবর এলো পাকিস্তানের পুলিশের সাথে সহযোগিতা বাড়াতেও আগ্রহী বাংলাদেশের অবৈধ সরকার। ১৮ নভেম্বর পাকিস্তান হাই কমিশনারের সাথে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাতের পর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের পর থেকে ইউনুস সরকারের সাথে পাকিস্তানের দহরম মহরম অনেক বেড়েছে, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। জুলাই জঙ্গিরা বলে বাংলাদেশে নাকি বাংলাদেশ পন্থী ছাড়া আর কেউ রাজনীতি করতে পারবে না। আওয়ামী লীগ আমলে ভারতের সাথে সুসম্পর্ক থাকার কারণে আওয়ামী লীগ যদি বাংলাদেশ পন্থী না হয়, তাহলে বর্তমান সরকার কি পাকিস্তানপন্থী? পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলাম এখন অবৈধ সরকারের নীতি নির্ধারন করে দিচ্ছে, প্রশাসনের শীর্ষ পদে জামায়াতপন্থী লোক বসাচ্ছে সুদখোর ইউনুস। পাকিস্তান হকি টিম দেশে আসলে জামায়াতের নেতাকর্মীরা রাস্তায় সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে হাত নাড়ছে। এসব দৃশ্য দেখলে যে কারো মনে হবে যেন মনিবের পা পড়েছে চাকরের বাড়িতে। পাকি হাইকমিশনারের সাথে সাম্প্রতিক এই বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন পাকিস্তানের সাথে নাকি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক। কথা ভুল বলেননি, কিন্তু সম্পর্কের ধরণটা তিনি উলটো ধরেছেন। পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক কখনোই বন্ধুভাবাপন্ন ছিল না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশে চালানো হত্যাযজ্ঞ, লুটপাট, মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানী সেনাদের প্রথম টার্গেট ছিল এদেশের পুলিশ। প্রথম প্রতিরোধও এসেছিল পুলিশ বাহিনীর কাছ থেকে। সেই বাহিনীর সাথে পাকিস্তানিদের মিশিয়ে দেওয়ার পেছনে বড় কোন চক্রান্ত কাজ করছে, সেটা কিছুদিন পরেই হয়তো পরিষ্কার হয়ে যাবে। পাকিস্তান বাংলাদেশের ভালো চায়, একথা কোন সুস্থ মস্তিষ্কের বিবেকবান মানুষ বিশ্বাস করবে না। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনুস ও তার চ্যালাচামুন্ডারা যেন উঠে পড়ে লেগেছে দেশকে পাকিস্তানের অঙ্গরাজ্য বানাতে। একাত্তরের হানাদারবাহিনীর সাথে এধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে সহযোগিতার নামে গোলামির চুক্তি বাংলাদেশ মেনে নিবে না। পাকিস্তানের ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তার বাংলাদেশ সফরের পর এবার খবর এলো পাকিস্তানের পুলিশের সাথে সহযোগিতা বাড়াতেও আগ্রহী বাংলাদেশের অবৈধ সরকার। ১৮ নভেম্বর পাকিস্তান হাই কমিশনারের সাথে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সাক্ষাতের পর এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। ২০২৪ সালের আগস্ট মাসের পর থেকে ইউনুস সরকারের সাথে পাকিস্তানের দহরম মহরম অনেক বেড়েছে, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। জুলাই জঙ্গিরা বলে বাংলাদেশে নাকি বাংলাদেশ পন্থী ছাড়া আর কেউ রাজনীতি করতে পারবে না। আওয়ামী লীগ আমলে ভারতের সাথে সুসম্পর্ক থাকার কারণে আওয়ামী লীগ যদি বাংলাদেশ পন্থী না হয়, তাহলে বর্তমান সরকার কি পাকিস্তানপন্থী? পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলাম এখন অবৈধ সরকারের নীতি নির্ধারন করে দিচ্ছে, প্রশাসনের শীর্ষ পদে জামায়াতপন্থী লোক বসাচ্ছে সুদখোর ইউনুস। পাকিস্তান হকি টিম দেশে আসলে জামায়াতের নেতাকর্মীরা রাস্তায় সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে হাত নাড়ছে। এসব দৃশ্য দেখলে যে কারো মনে হবে যেন মনিবের পা পড়েছে চাকরের বাড়িতে। পাকি হাইকমিশনারের সাথে সাম্প্রতিক এই বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন পাকিস্তানের সাথে নাকি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পর্ক। কথা ভুল বলেননি, কিন্তু সম্পর্কের ধরণটা তিনি উলটো ধরেছেন। পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্ক কখনোই বন্ধুভাবাপন্ন ছিল না। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশে চালানো হত্যাযজ্ঞ, লুটপাট, মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো ক্ষমা চায়নি পাকিস্তান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তানী সেনাদের প্রথম টার্গেট ছিল এদেশের পুলিশ। প্রথম প্রতিরোধও এসেছিল পুলিশ বাহিনীর কাছ থেকে। সেই বাহিনীর সাথে পাকিস্তানিদের মিশিয়ে দেওয়ার পেছনে বড় কোন চক্রান্ত কাজ করছে, সেটা কিছুদিন পরেই হয়তো পরিষ্কার হয়ে যাবে। পাকিস্তান বাংলাদেশের ভালো চায়, একথা কোন সুস্থ মস্তিষ্কের বিবেকবান মানুষ বিশ্বাস করবে না। অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারী ইউনুস ও তার চ্যালাচামুন্ডারা যেন উঠে পড়ে লেগেছে দেশকে পাকিস্তানের অঙ্গরাজ্য বানাতে। একাত্তরের হানাদারবাহিনীর সাথে এধরনের স্পর্শকাতর বিষয়ে সহযোগিতার নামে গোলামির চুক্তি বাংলাদেশ মেনে নিবে না।