পঞ্চাশের কাজলকে দেখলেও কুছ কুছ হোতা হ্যায়
৫০ বছরে পা রেখেছেন বলিউড অভিনেত্রী কাজল মুখার্জী। চোখের ধূসর মণি, শ্যামবর্ণা, জোড়া ভ্রু—এই রূপেই মজেছিল নব্বইয়ের দশক। ১৯৯৮ সালে ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’ সিনেমাতে যে কাজলকে দেখেছিলেন দর্শক, ২৫ বছর পরও ত্বকের সেই জেল্লা ধরে রেখেছেন। গত কয়েক দশকে যেভাবে সৌন্দর্যে মুগ্ধ করে রেখেছিলেন, এখনো সেই মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন কী করে? জেনে নেওয়া যাক, কাজলের প্রতিদিনের রূপ-রুটিন কেমন। ক্লিনজিং, টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজিং হলো কাজলের রূপচর্চার প্রাথমিক ধাপ। প্রতিটি ধাপ সময় নিয়ে ধৈর্য ধরে করেন তিনি। ব্যস্ততা থাকলেও ত্বকের যত্ন নিতে ভোলেন না। তিনি বিশ্বাস করেন, এতে ত্বকের তারুণ্য বজায় রাখা যায়। সূর্যের আলো থেকে ত্বক সুরক্ষিত রাখাটাই আসল যত্ন। ত্বক এতে ভেতর থেকে ভালো থাকে। কাজল সানস্ক্রিন না মেখে বাড়ি থেকে বের হন না। মেকআপ করার আগে প্রথমে সানস্ক্রিন মেখে নেন। তার পর অন্যান্য প্রসাধনী ব্যবহার করেন। সিরাম ত্বকে পুষ্টি জোগায়। বয়সের ছাপ দূরে রাখে। ত্বকের লাবণ্য বজায় রাখতেও সিরাম উপকারী। রোজ রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে সিরাম মাখেন নায়িকা। এসব অভ্যাসেই তিনি এখনো দর্শককে মুগ্ধ রেখেছেন।