ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
কুর্দি নেতাকে ৪২ বছরের কারাদণ্ড
গাজা যুদ্ধে নিহত ৩৫ সহস্রাধিক ফিলিস্তিনী
রণক্ষেত্র এখন জাবালিয়া, ইসরাইল-হামাস তুমুল লড়াই
আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু
চীন সফরে উচ্ছ্বসিত পুতিন, শির মন্তব্য ভাসা ভাসা
আফগানিস্তানে বন্দুকধারীদের হামলায় তিন স্পেনীয়সহ নিহত ৪
তাইওয়ানের পার্লামেন্টে দফায় দফায় এমপিদের মারামারি, ধস্তাধস্তি
সব দলের অংশগ্রহণে নির্বাচন করতে শেখ হাসিনাকে কানাডার ৮ এমপির চিঠি
বাংলাদেশের আগামী সংসদ নির্বাচন সব রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ প্রক্রিয়ায় হোক— এমনটি চায় কানাডার হাউস অব কমন্সের আট সদস্য। নিজেদের এমন প্রত্যাশার কথা জানিয়ে তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠি লিখেছেন।
বুধবার প্রধানমন্ত্রীর কাছে তারা চিঠি পাঠান। কানাডার ওই আট রাজনীতিক কানাডা-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের সদস্য।
শুক্রবার কানাডা-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের চেয়ার ব্রেড রেডেকপ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (টুইটার) এ তথ্য জানিয়েছেন।
কানাডার হাউস অব কমন্সের আট সদস্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে চিঠিতে লিখেছেন— কানাডা-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের সদস্য হিসেবে বাংলাদেশে ২০২৪ জানুয়ারির নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়, তা নিয়ে গভীর প্রত্যাশা থেকে আপনাকে লিখছি। এ নির্বাচন বাংলাদেশের কোটি কোটি
ভোটারকে দেশ পরিচালনার জন্য পছন্দের রাজনৈতিক দল বেছে নেওয়ার সুযোগ করে দেবে বলেই মনে করি। এ লক্ষ্য পূরণে আমরা কয়েকটি প্রত্যাশার বিষয় তুলে ধরছি— আমরা আশা করি, সরকার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখবে এবং ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে। আমাদের প্রত্যাশা— ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানো, ভোট কারচুপি ও ব্যালটবাক্স ভর্তি করে দেওয়ার মতো ভোটে অনিয়ম রোধের বিষয়টি নিশ্চিত করতে সরকার সতর্কতার সঙ্গে যথাসাধ্য কাজ করে যাবে। আমরা আশা করব— সহিংসতা রোধ এবং যে কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শে বাংলাদেশের সব জনগণকে সুরক্ষায় সরকার সব ব্যবস্থা নেবে এবং আমাদের প্রত্যাশা থাকবে বাংলাদেশের সব বৈধ ভোটারের সক্রিয় অংশগ্রহণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। কানাডা ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক যথেষ্ট শক্তিশালী। আমরা চাই—
ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও বিকশিত হোক। দুই দেশে গণতান্ত্রিক সরকার থাকলে তখনই সম্পর্কের এ বিকাশ সম্ভব। চিঠির শেষে কানাডা-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের আট সদস্য লিখেছেন— ‘স্বচ্ছতার সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলকে যুক্ত করে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য বিকাশের ধারা অব্যাহত রাখতে আপনার প্রতি আহ্বান জানাই।’
ভোটারকে দেশ পরিচালনার জন্য পছন্দের রাজনৈতিক দল বেছে নেওয়ার সুযোগ করে দেবে বলেই মনে করি। এ লক্ষ্য পূরণে আমরা কয়েকটি প্রত্যাশার বিষয় তুলে ধরছি— আমরা আশা করি, সরকার মতপ্রকাশের স্বাধীনতা সমুন্নত রাখবে এবং ভিন্নমতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে। আমাদের প্রত্যাশা— ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানো, ভোট কারচুপি ও ব্যালটবাক্স ভর্তি করে দেওয়ার মতো ভোটে অনিয়ম রোধের বিষয়টি নিশ্চিত করতে সরকার সতর্কতার সঙ্গে যথাসাধ্য কাজ করে যাবে। আমরা আশা করব— সহিংসতা রোধ এবং যে কোনো রাজনৈতিক মতাদর্শে বাংলাদেশের সব জনগণকে সুরক্ষায় সরকার সব ব্যবস্থা নেবে এবং আমাদের প্রত্যাশা থাকবে বাংলাদেশের সব বৈধ ভোটারের সক্রিয় অংশগ্রহণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। কানাডা ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক যথেষ্ট শক্তিশালী। আমরা চাই—
ভবিষ্যতে এ সম্পর্ক আরও বিকশিত হোক। দুই দেশে গণতান্ত্রিক সরকার থাকলে তখনই সম্পর্কের এ বিকাশ সম্ভব। চিঠির শেষে কানাডা-বাংলাদেশ পার্লামেন্টারি ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের আট সদস্য লিখেছেন— ‘স্বচ্ছতার সঙ্গে সব রাজনৈতিক দলকে যুক্ত করে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করে গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য বিকাশের ধারা অব্যাহত রাখতে আপনার প্রতি আহ্বান জানাই।’