ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
পাটকলগুলো নিয়ে নতুন করে চিন্তা করছে সরকার : নানক
শুদ্ধাচার নিশ্চিতকরণ ছাড়া এসডিজি অর্জন সম্ভব নয় : চট্টগ্রামে টিআইবি
সোনালী আঁশ পাটের সুদিন ফিরিয়ে আনতে চাই : বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী
ফায়ার সার্ভিস ও আবহাওয়া অধিদপ্তরকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ে অন্তর্ভুক্তির সুপারিশ স্থায়ী কমিটির
স্মার্ট দেশ উপহার দিতে নিরন্তর কাজ করছে সরকার : পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী
বরিশালে অচিরেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আসর বসবে : পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী
জীবন দিয়ে দেশ বিরোধী অপশক্তিকে মোকাবেলা করবো : নাছিম
পদ্মা সেতু হয়ে দুই ট্রেন চলবে কাল থেকে
রেলওয়ে পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে ঢাকার ট্রেন চলাচলে নতুন যাত্রা শুরু হচ্ছে। ঢাকা থেকে সরাসরি ওই অঞ্চলের সঙ্গে এক প্রকার ঝুঁকি নিয়েই ট্রেন চলাচল করে। ওই রুটে নির্ধারিত ট্রেনের প্রায় দ্বিগুণ ট্রেন চলাচল করছে। এতে ট্রেনের ধীরগতিসহ যাত্রীঝুঁকিও বাড়ছে। এমন অবস্থায় ১ নভেম্বর থেকে সুন্দরবন এক্সপ্রেস নতুন রুট পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় চলাচল শুরু হচ্ছে। ২ নভেম্বর একই রুটে বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকায় পৌঁছবে।
বর্তমানে ট্রেন দুটি ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে চলাচল করছে। ঢাকা থেকে খুলনা ও বেনাপোল পর্যন্ত ট্রেন দুটি পৌঁছতে সময় লাগছে প্রায় ১১ ঘণ্টা। নতুন রুট পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা পৌঁছতে ট্রেন দুটির সময় লাগবে মাত্র সাড়ে ৫ ঘণ্টা।
নতুন রুটে ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার গতি নিয়ে ট্রেন চলবে। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকার সঙ্গে বর্তমানে প্রতিদিন ৪৮টি ট্রেন চলাচল করছে। এ রুটে সিঙ্গেল লাইনের ক্ষমতা রয়েছে এর অর্ধেক ট্রেন চালানোর। কিন্তু বিকল্প রুট ও ডাবল লাইন না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন ৪৮টি ট্রেন চলাচল করছে। রেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ওই রুটে ঝুঁকি কমাতে ও দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রেন চালাতে নতুন রুট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। পর্যায়ক্রমে আরও ট্রেন নতুন এ পথে চালানো হবে। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত আরও ৫ জোড়া (১০টি) ট্রেন চালানোর সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা
হয়েছে। নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে প্রস্তুত ট্রেনগুলো চালানো হবে। ঢাকা রেলওয়ে বিভাগীয় প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মো. শাহ আলম কিরন শিশির বলেন, যাত্রীসেবা বৃদ্ধি, নিরাপত্তা ও গতি বাড়াতে রেলে নতুন নতুন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে যেসব ট্রেন চলাচল করছে, তার মধ্যে বেশ কিছু ট্রেন নতুন রুট পশ্চিমাঞ্চল থেকে ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতু পারি দিয়ে ঢাকার সঙ্গে চলাচল করবে। শিশির আরও বলেন, নতুন রুটে চলা ট্রেনগুলো কমলাপুর স্টেশন ৮, ৯ ও ১০ নম্বর প্ল্যাটফরম হয়ে চলাচল করবে। ১০ অক্টোবর ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার রেলপথের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নতুন
রেলপথে যথাযথ গতি নিয়ে ট্রেন চালাতে লোকবলসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করেছি। ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ (৭২৫) খুলনা ছাড়বে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে ও ঢাকা পৌঁছাবে ভোর ৫টা ১০ মিনিটে। অন্যদিকে ট্রেনটি ঢাকা ছাড়বে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে ও খুলনা পৌঁছাবে বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে। অন্যদিকে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ (৭৯৫) ট্রেনটি বেনাপোল ছাড়বে বেলা ১টায় ও ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে। অন্যদিকে ট্রেনটি ঢাকা ছাড়বে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ও বেনাপোল পৌঁছাবে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. মাসুদ সরওয়ার বলেন, যাত্রীরা আগের নিয়মেই অনলাইনে টিকিট কাটতে পারছেন। আমরা কমলাপুর স্টেশনে থেকেও নির্ধারিত আসনবিহীন টিকিট বিক্রি করছি।
নতুন রুটে ১০০ থেকে ১১০ কিলোমিটার গতি নিয়ে ট্রেন চলবে। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলেছেন, বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে ঢাকার সঙ্গে বর্তমানে প্রতিদিন ৪৮টি ট্রেন চলাচল করছে। এ রুটে সিঙ্গেল লাইনের ক্ষমতা রয়েছে এর অর্ধেক ট্রেন চালানোর। কিন্তু বিকল্প রুট ও ডাবল লাইন না থাকায় ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন ৪৮টি ট্রেন চলাচল করছে। রেলওয়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ওই রুটে ঝুঁকি কমাতে ও দ্রুত সময়ের মধ্যে ট্রেন চালাতে নতুন রুট ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেয়। পর্যায়ক্রমে আরও ট্রেন নতুন এ পথে চালানো হবে। একই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত আরও ৫ জোড়া (১০টি) ট্রেন চালানোর সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করা
হয়েছে। নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই ঢাকা-ভাঙ্গা রুটে প্রস্তুত ট্রেনগুলো চালানো হবে। ঢাকা রেলওয়ে বিভাগীয় প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা মো. শাহ আলম কিরন শিশির বলেন, যাত্রীসেবা বৃদ্ধি, নিরাপত্তা ও গতি বাড়াতে রেলে নতুন নতুন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। বর্তমানে ঢাকা থেকে বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে যেসব ট্রেন চলাচল করছে, তার মধ্যে বেশ কিছু ট্রেন নতুন রুট পশ্চিমাঞ্চল থেকে ভাঙ্গা থেকে পদ্মা সেতু পারি দিয়ে ঢাকার সঙ্গে চলাচল করবে। শিশির আরও বলেন, নতুন রুটে চলা ট্রেনগুলো কমলাপুর স্টেশন ৮, ৯ ও ১০ নম্বর প্ল্যাটফরম হয়ে চলাচল করবে। ১০ অক্টোবর ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার রেলপথের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নতুন
রেলপথে যথাযথ গতি নিয়ে ট্রেন চালাতে লোকবলসহ সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ করেছি। ‘সুন্দরবন এক্সপ্রেস’ (৭২৫) খুলনা ছাড়বে রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে ও ঢাকা পৌঁছাবে ভোর ৫টা ১০ মিনিটে। অন্যদিকে ট্রেনটি ঢাকা ছাড়বে সকাল ৮টা ১৫ মিনিটে ও খুলনা পৌঁছাবে বিকাল ৩টা ৫০ মিনিটে। অন্যদিকে ‘বেনাপোল এক্সপ্রেস’ (৭৯৫) ট্রেনটি বেনাপোল ছাড়বে বেলা ১টায় ও ঢাকা পৌঁছাবে রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে। অন্যদিকে ট্রেনটি ঢাকা ছাড়বে রাত ১১টা ৪৫ মিনিটে ও বেনাপোল পৌঁছাবে সকাল ৭টা ২০ মিনিটে। কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. মাসুদ সরওয়ার বলেন, যাত্রীরা আগের নিয়মেই অনলাইনে টিকিট কাটতে পারছেন। আমরা কমলাপুর স্টেশনে থেকেও নির্ধারিত আসনবিহীন টিকিট বিক্রি করছি।