ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
৪০ ফিলিস্তিনি নারীকে সুখবর দিল বাংলাদেশ
নিষেধাজ্ঞা শেষে ইলিশ শিকারে নদীতে জেলেরা
ট্রেন দুর্ঘটনায় তদন্ত কমিটি, ৩ জনকে বরখাস্ত
সুষ্ঠু ভোটের জন্য প্রার্থীদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে: ইসি রাশেদা
মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে নেপাল মালদ্বীপ শ্রীলংকা ও পাকিস্তানের নিচে বাংলাদেশ
সংরক্ষণাগারের অভাবে পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়: কৃষিমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীকে নৌকাখচিত চেয়ার উপহার দিতে চান হিরু
পায়রা তাপবিদ্যু কেন্দ্র বন্ধে যেসব এলাকায় বাড়বে লোডশেডিং
কয়লা সংকটের কারণে প্রথমবারের মতো সম্পূর্ণরূপে সাময়িকভাবে বন্ধ হচ্ছে দেশের বৃহত্তম বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র ‘পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র’। ডলার সংকটের কারণে কয়লার দাম দিতে না পারায় প্রায় এক মাসের জন্য এই বিদ্যুৎকেন্দ্রটির বিদ্যুৎ উৎপাদন বন্ধ থাকবে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। এর প্রভাব ঢাকা, বরিশাল ও খুলনাসহ সব জায়গায় থাকবে।
তিন বছর আগে উৎপাদনে আসার পর এবারই প্রথম পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্রের উৎপাদন পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। কয়লা সংকটে ইতোমধ্যেই বিদ্যুৎকেন্দ্রের একটি ইউনিট ২৫ মে বন্ধ করা হয়েছে। বাকি আরেকটি ইউনিটও আগামী সোমবার (৫ জুন) বন্ধ হবে বলে নিশ্চিত করেন পায়রা তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহ আব্দুল হাসিব।
কয়লা সংকট সমাধান কবে হবে, এমন প্রশ্নের
জবাবে হাসিব বলেন, ‘২৫ জুন কয়লা নিয়ে আমাদের প্রথম জাহাজ আসবে। ওই জাহাজ আনলোড হতে ৩-৪ দিন সময় লাগবে। এরপরই প্ল্যান্ট বিদ্যুৎ উৎপন্ন শুরু করবে।’ প্রথমবার কত মেট্রিক টন কয়লা আসবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেদিন (২৫ জুন) ৪০ হাজার মেট্রিকটন কয়লা আসবে। ’ সাময়িকভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ হলে কোন কোন এলাকায় এর প্রভাব পড়তে পারে- এমন প্রশ্নে হাসিব বলেন, ‘জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতেছিল এই বিদ্যুৎকেন্দ্র। সুতরাং এর প্রভাব ঢাকা, বরিশাল ও খুলনাসহ সব জায়গায় থাকবে। যার কারণে লোডশেডিং বাড়তে পারে।’ পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানায়, এই কেন্দ্র দিনে গড়ে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবারহ করে আসছিল। কয়লা না থাকায় ২৫ মে
একটি ইউনিট বন্ধ করা হয়েছে। এতদিন ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বাকি ইউনিট থেকে দিনে ৪৫০ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছিল। এটিও আগামী সোমবার থেকে প্রায় এক মাসের জন্য পুরো উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাবে।
জবাবে হাসিব বলেন, ‘২৫ জুন কয়লা নিয়ে আমাদের প্রথম জাহাজ আসবে। ওই জাহাজ আনলোড হতে ৩-৪ দিন সময় লাগবে। এরপরই প্ল্যান্ট বিদ্যুৎ উৎপন্ন শুরু করবে।’ প্রথমবার কত মেট্রিক টন কয়লা আসবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেদিন (২৫ জুন) ৪০ হাজার মেট্রিকটন কয়লা আসবে। ’ সাময়িকভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বন্ধ হলে কোন কোন এলাকায় এর প্রভাব পড়তে পারে- এমন প্রশ্নে হাসিব বলেন, ‘জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ করতেছিল এই বিদ্যুৎকেন্দ্র। সুতরাং এর প্রভাব ঢাকা, বরিশাল ও খুলনাসহ সব জায়গায় থাকবে। যার কারণে লোডশেডিং বাড়তে পারে।’ পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র কর্তৃপক্ষ জানায়, এই কেন্দ্র দিনে গড়ে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবারহ করে আসছিল। কয়লা না থাকায় ২৫ মে
একটি ইউনিট বন্ধ করা হয়েছে। এতদিন ৬৬০ মেগাওয়াট ক্ষমতার বাকি ইউনিট থেকে দিনে ৪৫০ মেগাওয়াট করে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছিল। এটিও আগামী সোমবার থেকে প্রায় এক মাসের জন্য পুরো উৎপাদন বন্ধ হয়ে যাবে।