ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য সবকিছু প্রস্তুত: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজা সংকট নিয়ে কুয়েতের আমিরকে যা বললেন এরদোগান
চীনের হাসপাতালে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাতে ১০ জনের মৃত্যু
১৮ মাস পর ভারতে রাষ্ট্রদূত পাঠাচ্ছে চীন
আদালতে মুখোমুখি দেখায় ট্রাম্পের দিকে তাকাননি পর্নো তারকা স্টর্মি
বুশরা বিবিকে বাড়ি থেকে কারাগারে স্থানান্তরের নির্দেশ
যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর করার লক্ষ্যে আলোচনার আগে রাফাহতে বোমাবর্ষণ করেছে ইসরায়েল
তোশাখানা মামলা থেকে মুক্তি পেলেন ইমরান খান
তোশাখানা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের চেয়ারম্যান ইমরান খান। বৃহস্পতিবার ইমলামাবাদের স্থানীয় একটি আদালত ইমরানকে এ মামলা থেকে মুক্তি দিয়েছেন। খবর জিও নিউজের।
পাকিস্তানের সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় উপহার সামগ্রী নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। যদিও তিনি বারবার এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ মামলায় আদালতে ধারাবাহিক অনুপস্থিতির কারণে এ মাসের শুরুতে ইসলামাবাদের এই আদালত পিটিআই প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। পরে গ্রেফতারি পরোয়ানা বাতিলও করা হয়।
তোশাখানা মামলা নিয়ে নানা জলঘোলার পর তাকে মুক্তি দেওয়া হলো। গ্রেফতার করতে আসা পুলিশের সঙ্গে ইমরান সমর্থকদের কয়েক দফা সংঘর্ষও হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন অনেক পিটিআই সমর্থক।
তোশাখানা মামলা কী?
পাকিস্তানের
বিরোধী দলগুলোর পক্ষ থেকে অভিযোগ তুলে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের কাছ থেকে পাওয়া উপহারগুলো বিক্রি করে দিয়েছেন ইমরান খান। এসব উপহারের মধ্যে ছিল ১০ লাখ ডলার মূল্যের উচ্চদামের একটি ঘড়িও। রাষ্ট্রপ্রধান ও সাংবিধানিক পদধারীদের রাষ্ট্রীয় সফরে উপহার বিনিময় স্বাভাবিক প্রথা। পাকিস্তানের উপহার সংরক্ষণ (তোশাখানা) নীতি অনুসারে, এসব উপহার রাষ্ট্রের সম্পদ হিসেবে থাকবে, যতদিন না সেগুলো উন্মুক্ত নিলামে বিক্রি করা হয়। আইনে সুযোগ রাখা হয়েছে কর্মকর্তা চাইলে বাজারমূল্যের চেয়ে ১০ হাজার রুপি কম দিয়ে উপহার নিজেদের কাছে কিনে রাখতে পারবেন।
বিরোধী দলগুলোর পক্ষ থেকে অভিযোগ তুলে বলা হয়েছে, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের কাছ থেকে পাওয়া উপহারগুলো বিক্রি করে দিয়েছেন ইমরান খান। এসব উপহারের মধ্যে ছিল ১০ লাখ ডলার মূল্যের উচ্চদামের একটি ঘড়িও। রাষ্ট্রপ্রধান ও সাংবিধানিক পদধারীদের রাষ্ট্রীয় সফরে উপহার বিনিময় স্বাভাবিক প্রথা। পাকিস্তানের উপহার সংরক্ষণ (তোশাখানা) নীতি অনুসারে, এসব উপহার রাষ্ট্রের সম্পদ হিসেবে থাকবে, যতদিন না সেগুলো উন্মুক্ত নিলামে বিক্রি করা হয়। আইনে সুযোগ রাখা হয়েছে কর্মকর্তা চাইলে বাজারমূল্যের চেয়ে ১০ হাজার রুপি কম দিয়ে উপহার নিজেদের কাছে কিনে রাখতে পারবেন।