
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় ৭১ হাজার পুলিশ মোতায়েন

হাজি সেলিমের বাড়ি থেকে ৬টি বিলাসবহুল গাড়ি জব্দ

আসছে নিষেধাজ্ঞা, উপকূলজুড়ে বিষাদের ছায়া

চার মাসের জন্য খুলছে সেন্টমার্টিন

চট্টগ্রামে ২টিসহ নাসা গ্রুপের ১৮টি কারখানা স্থায়ীভাবে বন্ধ, কর্মহীন হাজার হাজার শ্রমিক

শেখ হাসিনার সরকারের মজুদকৃত চালের বস্তা থেকে তাঁরই নাম মুছে চলছে বিতরণ

এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ: বিরোধিতা করেও শেখ হাসিনার নির্দেশিত পথে ইউনূস সরকার
ময়মনসিংহে সৌর বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনে ২৪.৩ মিলিয়ন ডলার দেবে এডিবি

ময়মনসিংহে ২০ মেগাওয়াট গ্রিড-সংযুক্ত সৌর ফটোভোলটাইক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের জন্য মুক্তাগাছা সোলারটেক এনার্জি লিমিটেডের (এমএসইএল) সঙ্গে ২৪.৩ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি সই করেছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ ২৯১ কোটি ২১ লাখ ৭ হাজার ৫৫৩ টাকা।
এডিবি জানায়, মুক্তাগাছা সোলারটেকের জন্য অর্থায়ন, অবকাঠামো নির্মাণ এবং সিন্ডিকেট করেছে সংস্থাটি। এটি বাংলাদেশভিত্তিক জেনারেটর কোম্পানি জুলস পাওয়ার লিমিটেডের (জেপিএল) মালিকানাধীন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এডিবি জানায়, এ ঋণের মধ্যে এডিবি থেকে দেওয়া হবে ১৫.৫ মিলিয়ন ডলার এবং এডিবি পরিচালিত লিডিং এশিয়াস প্রাইভেট ইনফ্রাস্ট্রাকচার ফান্ড-২ (এলইএপি-২) থেকে দেওয়া হবে ৮.৮ মিলিয়ন ডলার।
এ প্রকল্পের অধীনে ২০ মেগাওয়াট (মেগাওয়াট) গ্রিড-সংযুক্ত সৌর ফটোভোলটাইক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ ও পরিচালনা করা হবে। এটি
আন্তর্জাতিক অর্থায়নকারীদের সমর্থনপ্রাপ্ত দেশের প্রথম বেসরকারি খাতের ইউটিলিটি-স্কেল সৌর স্থাপনার একটি। বার্ষিক ৩৭.৯ গিগাওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বার্ষিক ১৮ হাজার ৩৪৪ টন কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন এড়াবে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। এডিবি বেসরকারি সেক্টর অপারেশনের মহাপরিচালক সুজান গ্যাবরি বলেছেন, এডিবির অর্থায়নের লক্ষ্য বাংলাদেশের অগ্রগতি ও টেকসই জ্বালানি সমাধানকে এগিয়ে নেওয়া। দীর্ঘমেয়াদি এই অর্থায়ন নবায়নযোগ্য প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ মূলধন চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়নে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততা বাড়াতে সহায়তা করবে। তিনি আরও বলেন, এডিবি জেপিএলকে সহযোগিতা করতে পেরে আনন্দিত। এটি টেকসই সমাধানের অগ্রগতির জন্য বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তি খাতে অগ্রণী দক্ষতা ও উদ্ভাবনে সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্র ৪ দশমিক ৫ শতাংশ নবায়নযোগ্য
জ্বালানি। জেপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূহের লতিফ খান বলেন, এডিবির মতো বিশ্বব্যাপী খ্যাতনামা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা প্রতি জেপিএলের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে এবং নবায়নযোগ্য শক্তি উদ্যোগে টেকসই উন্নয়ন সাধনের জন্য আমাদের প্রচেষ্টায় একটি বড় মাইলফলক হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করে। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত জেপিএল এক্সপো গ্রুপের অংশ। এটি নবায়নযোগ্য শক্তি, আন্তর্জাতিক সরবরাহ, মালবাহী ফরোয়ার্ডিং এবং অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। প্রসঙ্গত, এডিবি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালে। ৬৯ জন সদস্য এই প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় রয়েছেন। চরম দারিদ্র্য দূরীকরণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে একটি সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্থিতিস্থাপক এবং টেকসই এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আন্তর্জাতিক অর্থায়নকারীদের সমর্থনপ্রাপ্ত দেশের প্রথম বেসরকারি খাতের ইউটিলিটি-স্কেল সৌর স্থাপনার একটি। বার্ষিক ৩৭.৯ গিগাওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং বার্ষিক ১৮ হাজার ৩৪৪ টন কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গমন এড়াবে সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি। এডিবি বেসরকারি সেক্টর অপারেশনের মহাপরিচালক সুজান গ্যাবরি বলেছেন, এডিবির অর্থায়নের লক্ষ্য বাংলাদেশের অগ্রগতি ও টেকসই জ্বালানি সমাধানকে এগিয়ে নেওয়া। দীর্ঘমেয়াদি এই অর্থায়ন নবায়নযোগ্য প্রকল্পের গুরুত্বপূর্ণ মূলধন চাহিদা মেটানোর পাশাপাশি দেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়নে বেসরকারি খাতের সম্পৃক্ততা বাড়াতে সহায়তা করবে। তিনি আরও বলেন, এডিবি জেপিএলকে সহযোগিতা করতে পেরে আনন্দিত। এটি টেকসই সমাধানের অগ্রগতির জন্য বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তি খাতে অগ্রণী দক্ষতা ও উদ্ভাবনে সক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। বাংলাদেশের মোট বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্র ৪ দশমিক ৫ শতাংশ নবায়নযোগ্য
জ্বালানি। জেপিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নূহের লতিফ খান বলেন, এডিবির মতো বিশ্বব্যাপী খ্যাতনামা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে সহযোগিতা প্রতি জেপিএলের দীর্ঘমেয়াদি প্রতিশ্রুতি তুলে ধরে এবং নবায়নযোগ্য শক্তি উদ্যোগে টেকসই উন্নয়ন সাধনের জন্য আমাদের প্রচেষ্টায় একটি বড় মাইলফলক হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করে। ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠিত জেপিএল এক্সপো গ্রুপের অংশ। এটি নবায়নযোগ্য শক্তি, আন্তর্জাতিক সরবরাহ, মালবাহী ফরোয়ার্ডিং এবং অবকাঠামো উন্নয়নসহ বিভিন্ন ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। প্রসঙ্গত, এডিবি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬৬ সালে। ৬৯ জন সদস্য এই প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় রয়েছেন। চরম দারিদ্র্য দূরীকরণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখে একটি সমৃদ্ধ, অন্তর্ভুক্তিমূলক, স্থিতিস্থাপক এবং টেকসই এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।