ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
বন্যার বিষয়ে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
আজিম হত্যায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিচ্ছেন মোস্তাফিজুর
স্ত্রীসহ পুলিশের সাবেক এডিশনাল আইজিপির বিরুদ্ধে চার্জশিট
স্ত্রীসহ পুলিশের সাবেক এডিশনাল আইজিপির বিরুদ্ধে চার্জশিট
জনগণের দৃষ্টি সরাতে সরকার ছাগলকাণ্ড করেছে: জয়নুল আবদিন
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ধস, ঢাকার সঙ্গে চট্টগ্রামের সড়ক যোগাযোগ বন্ধ
ছেলে অর্ণবের ব্যবসায় বিনিয়োগ শতকোটি
বেনজীরের পিএইচডি বাতিলে ঢাবি সিনেটে প্রস্তাব
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নেওয়া সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদের 'ডক্টরেট’ ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব জানানো হয়েছে। বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী সিনেট ভবনে আয়োজিত বার্ষিক অধিবেশনে এ প্রস্তাব জানান সিনেট সদস্য শিক্ষাবিদ রণজিৎ কুমার সাহা।
তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নেওয়ার যোগ্যতা ছিল না বেনজির আহমেদের। তাকে বিশেষ বিবেচনায় অনুমতি দেওয়া হয়। কিন্তু দেখা গেলো তিনি দুর্নীতির মাধ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইজ্জত ভূলুণ্ঠিত করেছেন। তার যে থিসিস সেটা খুবই সাধারণ মানের ছিল, যেটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যায় না। আমি তার ডিগ্রি বাতিলের দাবি জানাই।
বেনজীর আহমেদ ২০১৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ‘ডক্টরেট’ ডিগ্রি নেন। এরপর থেকে নিজের নামের আগে 'ডক্টর' শব্দটি
যুক্ত করেন। যদিও ডিগ্রিটি নেওয়ার প্রোগ্রামে ভর্তির যোগ্যতাই ছিল না তার। শর্ত শিথিল করে তাকে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। তাছাড়া তার অভিসন্দর্ভটি ডক্টরেট ডিগ্রির সমমানের ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডক্টর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ডিবিএ) প্রোগ্রাম থেকে বেনজীর আহমেদ ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়েছেন। সেখানে ভর্তির জন্য স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হয়। শিক্ষাজীবনের সব পাবলিক পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। বেনজীরের তা ছিল না। প্রসঙ্গত, বেনজীর বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ থেকে ডক্টর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ডিবিএ) ডিগ্রি অর্জন করেন। এই প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য প্রয়োজন স্নাতক ডিগ্রি। এই প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় অন্তত ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে, যা
বেনজীরের ছিল না। সিনেট সদস্য রণজিৎ কুমার সাহা ছাড়াও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম ওয়াহিদুজ্জামান, অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম বেনজীরের ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব করেন।
যুক্ত করেন। যদিও ডিগ্রিটি নেওয়ার প্রোগ্রামে ভর্তির যোগ্যতাই ছিল না তার। শর্ত শিথিল করে তাকে ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। তাছাড়া তার অভিসন্দর্ভটি ডক্টরেট ডিগ্রির সমমানের ছিল না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডক্টর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ডিবিএ) প্রোগ্রাম থেকে বেনজীর আহমেদ ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়েছেন। সেখানে ভর্তির জন্য স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হয়। শিক্ষাজীবনের সব পাবলিক পরীক্ষায় কমপক্ষে ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হয়। বেনজীরের তা ছিল না। প্রসঙ্গত, বেনজীর বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ থেকে ডক্টর অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (ডিবিএ) ডিগ্রি অর্জন করেন। এই প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য প্রয়োজন স্নাতক ডিগ্রি। এই প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার জন্য প্রতিটি পাবলিক পরীক্ষায় অন্তত ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে, যা
বেনজীরের ছিল না। সিনেট সদস্য রণজিৎ কুমার সাহা ছাড়াও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম ওয়াহিদুজ্জামান, অধ্যাপক এবিএম ওবায়দুল ইসলাম বেনজীরের ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব করেন।