ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
সমাজকর্মী নুরুল হত্যায় ৬ জনের ফাঁসি, ১০ জনের যাবজ্জীবন
জনবিচ্ছিন্ন হলে আমি মারা যাব: প্রধানমন্ত্রী
‘দায়িত্বহীনতার কারণে মধুর জিআই সনদ হাতিয়ে নিয়েছে ভারত’
এ প্রশ্নটা ভারত সরকারকে করলে ভালো হয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ডিএসই পরিচালক আল মাহমুদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ
ক্ষতি ৭১০ কোটি টাকা
কামাল লোহানীর ৯০তম জন্মবার্ষিকী আজ
বেনজীরের বিরুদ্ধে আসতে পারে বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা
পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজি) বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা আরও স্থাবর-অস্থাবরসহ ১১৯ ধরনের সম্পদের দলিল ক্রোকের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
রোববার দুদকের পক্ষে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা এ বিষয়ে আবেদন করলে শুনানি শেষে আদালত তা মঞ্জুর করেন। বেনজীর আহমেদ ছাড়াও তার স্ত্রী জিশান মির্জা, বড় মেয়ে ফারহিন রিস্তা বিনতে বেনজীর, ছোট মেয়ে তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে এসব সম্পদের মালিকানা দলিল রয়েছে।
দুদকের আইনজীবী মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আদালতের রোববারের আদেশের বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বেনজীর ও তার পরিবারের সম্পদের মধ্যে ঢাকায় চারটি ফ্ল্যাট, বেনজীরের চারটি শতভাগ মালিকানা কোম্পানি, ১৫টি আংশিক মালিকানা কোম্পানি ও চারটি বিও অ্যাকাউন্ট জব্দের জন্য দুদকের
পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে। দুদকের শীর্ষ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানিয়েছেন, বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার বিষয়ে আদালত যে আদেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২৩ মে আদালতের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে বেনজীর আহমেদের ২৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ আর্থিক লেনদেনকারী মোট ৩৩টি অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এর ফলে তিনি ব্যাংক থেকে আর কোনো লেনদেন করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে তার সব ক্রোককৃত সম্পদ জব্দ হিসাবে থাকবে। এদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের বিদেশযাত্রার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আসছে বলে জানা গেছে। দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা তাদের বিদেশযাত্রা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে দাপ্তরিক
কাজ শুরু করেছেন। ২৩ মে দুদকের উপপরিচালক হাফিজ উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বেনজীর আহমেদের সব ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) এবং গোপালগঞ্জ ও কক্সবাজারে ৮৩টি দলিলের সব সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। এরপর ঢাকায় বাড়ি, ফ্ল্যাট, প্লটসহ আরও সম্পদের খোঁজ পাওয়ায় সেগুলোও ক্রোকের আবেদন করে দুদক। জানা যায়, প্রাথমিক অনুসন্ধানেই বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে বিপুল সম্পদের তথ্য নিশ্চিত হয়েছে দুদক। এর মধ্যে রয়েছে গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন সাভানা ইকো রিসোর্ট, দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিষ্ঠিত ছয়টি কোম্পানি, ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বিপুল জায়গা-জমি, পূর্বাচলে ৪০ কাঠার ওপর নির্মিত নজরকাড়া ডুপ্লেক্স বাড়ি ও পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ। ৩৪ বছর
৭ মাস চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতনভাতা বাবদ আয় করেছেন আনুমানিক ১ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকা। কিন্তু তার বর্তমানে যে সম্পদ রয়েছে, বাজারমূল্য অনুযায়ী হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি বেনজীর আহমেদের দুর্নীতি ও বিপুল সম্পদের তথ্য নিয়ে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে দেশজুড়ে তোলপাড়, হইচই পড়ে যায়। তার সম্পদের অনুসন্ধানে দুদককে চিঠি দেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন এমপি। এরপর দুদক বেনজীর ও তার পরিবারের সম্পদের অনুসন্ধানে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে।
পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে। দুদকের শীর্ষ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান জানিয়েছেন, বেনজীর আহমেদের সম্পত্তি ক্রোক ও ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার বিষয়ে আদালত যে আদেশ দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ২৩ মে আদালতের আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এরই মধ্যে বেনজীর আহমেদের ২৭টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ আর্থিক লেনদেনকারী মোট ৩৩টি অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। এর ফলে তিনি ব্যাংক থেকে আর কোনো লেনদেন করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে তার সব ক্রোককৃত সম্পদ জব্দ হিসাবে থাকবে। এদিকে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বেনজীর ও তার পরিবারের সদস্যদের বিদেশযাত্রার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আসছে বলে জানা গেছে। দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তা তাদের বিদেশযাত্রা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে দাপ্তরিক
কাজ শুরু করেছেন। ২৩ মে দুদকের উপপরিচালক হাফিজ উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বেনজীর আহমেদের সব ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) এবং গোপালগঞ্জ ও কক্সবাজারে ৮৩টি দলিলের সব সম্পদ ক্রোকের আদেশ দেওয়া হয়। এরপর ঢাকায় বাড়ি, ফ্ল্যাট, প্লটসহ আরও সম্পদের খোঁজ পাওয়ায় সেগুলোও ক্রোকের আবেদন করে দুদক। জানা যায়, প্রাথমিক অনুসন্ধানেই বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে বিপুল সম্পদের তথ্য নিশ্চিত হয়েছে দুদক। এর মধ্যে রয়েছে গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন সাভানা ইকো রিসোর্ট, দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিষ্ঠিত ছয়টি কোম্পানি, ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বিপুল জায়গা-জমি, পূর্বাচলে ৪০ কাঠার ওপর নির্মিত নজরকাড়া ডুপ্লেক্স বাড়ি ও পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে অন্তত ৫০০ কোটি টাকার বিনিয়োগ। ৩৪ বছর
৭ মাস চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতনভাতা বাবদ আয় করেছেন আনুমানিক ১ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকা। কিন্তু তার বর্তমানে যে সম্পদ রয়েছে, বাজারমূল্য অনুযায়ী হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, সম্প্রতি বেনজীর আহমেদের দুর্নীতি ও বিপুল সম্পদের তথ্য নিয়ে বেশ কয়েকটি গণমাধ্যমে খবর প্রকাশিত হলে দেশজুড়ে তোলপাড়, হইচই পড়ে যায়। তার সম্পদের অনুসন্ধানে দুদককে চিঠি দেন সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন এমপি। এরপর দুদক বেনজীর ও তার পরিবারের সম্পদের অনুসন্ধানে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে।