ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
পশ্চিমের উচিত রাশিয়ার সাথে সংলাপে যুক্ত হওয়া: মার্কিন বিশেষজ্ঞ
রাশিয়ায় এক সেনাসহ দুই মার্কিন নাগরিক গ্রেপ্তার
লন্ডনের হুমকি বাস্তবায়িত হলে ব্রিটেনে হামলা চালাতে পারে রাশিয়া
ফ্রান্সের সেনা ইতিমধ্যে ডনবাসে উপস্থিত: ফরাসি সাংবাদিক
স্বামীর হাত-পা বেঁধে যৌনাঙ্গে ছ্যাঁকা-মারধর, স্ত্রী গ্রেপ্তার
ভারতে হিন্দু জনতার সংখ্যা কমেছে ৮ শতাংশ! বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা।
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা ধ্বংস, ১৫৪০ সেনা নিহত
রাশিয়ার নতুন ধরনের বোমায় বিধ্বস্ত খারকিভ
ইউক্রেনের খারকিভে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে অন্তত একজন নিহত ও ১৬ জন আহত হয়েছেন। হামলায় একটি প্রিন্টিং কারখানায় আগুন ধরে যায় বলে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
বুধবারের এ হামলার পর থেকে আরও পাঁচজন নিখোঁজ রয়েছেন বলে খারকিভের মেয়র ইহর তেরেখভ জানিয়েছেন।
ওই দিন স্থানীয় সময় রাত ১১টার দিকে টেলিগ্রাম অ্যাপে পোস্ট করা এক চিঠিতে তিনি জানান, খারকিভে গোলাবর্ষণ করা হচ্ছে, শহরের বিভিন্ন স্থানে বিস্ফোরণ ঘটছে।
খারকিভ অঞ্চলের উত্তরে রাশিয়ার সঙ্গে সীমান্ত আছে। অঞ্চলটি ইউক্রেনের যুদ্ধক্ষেত্রের খুব কাছে। দুই বছর ধরে চলা যুদ্ধে এখানে নিয়মিত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হচ্ছে।
বুধবার বিকালে খারকিভ শহরের শিল্পাঞ্চলের একটি বহুতল ভবনে রাশিয়ার এক্স-৫৯ ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানে, জানিয়েছে রয়টার্স।
খারকিভ
অঞ্চলের পুলিশ প্রধান ভলোদিমির তিমোশকো পুলিশের টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ভবনটিতে কারখানা ও দপ্তর ছিল। ক্ষেপণাস্ত্র হামরার পরপরই ভবনটিজুড়ে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বলে জানান তিনি। পরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ভবনটিতে প্রিন্টিং কারাখানার থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। এই ভবনের পাশাপাশি শিল্পাঞ্চলের একটি ফার্নিচার ও একটি রঙের কারখানায়ও হামলা চালানো হয়। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরটিতে উপযুক্ত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় এমন হামলা সম্ভব হয়েছে। এ বিষয়ে মিত্র দেশগুলোর সহায়তা চেয়েছেন তিনি।
অঞ্চলের পুলিশ প্রধান ভলোদিমির তিমোশকো পুলিশের টেলিগ্রাম অ্যাকাউন্টে বলেছেন, ভবনটিতে কারখানা ও দপ্তর ছিল। ক্ষেপণাস্ত্র হামরার পরপরই ভবনটিজুড়ে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে বলে জানান তিনি। পরে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। ভবনটিতে প্রিন্টিং কারাখানার থাকায় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়েছিল। এই ভবনের পাশাপাশি শিল্পাঞ্চলের একটি ফার্নিচার ও একটি রঙের কারখানায়ও হামলা চালানো হয়। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বলেছেন, ইউক্রেনের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরটিতে উপযুক্ত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা না থাকায় এমন হামলা সম্ভব হয়েছে। এ বিষয়ে মিত্র দেশগুলোর সহায়তা চেয়েছেন তিনি।