ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
‘মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে নয়’, রায় স্থগিত
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের কনডেম সেল নিয়ে রায়: রাষ্ট্রপক্ষের আপিল
‘চূড়ান্ত রায়ের আগে কনডেম সেলে না’ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে সরকার
মৃত্যুদন্ডাদেশ চূড়ান্তের আগে বন্দীকে কনডেম সেলে রাখা যাবে না : হাইকোর্ট রায়
মৃত্যুদণ্ডাদেশ চূড়ান্ত হওয়ার আগে কনডেম সেলে রাখা অবৈধ: হাইকোর্ট
যুবলীগ নেতা হত্যায় ৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড, ৯ জনের যাবজ্জীবন
বিচারক নিয়োগ আইন আটকে আছে খসড়ায়
হাইকোর্ট কি দেখতে পাচ্ছে না আমাদের ওপর জুলুম হচ্ছে: রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি
রাজধানীতে রেস্তোরাঁয় অভিযান চালিয়ে এক ধরনের অত্যাচার করা হচ্ছে বলে দাবি করেছে রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান বলেছেন, হাইকোর্ট কি দেখতে পাচ্ছে না আমাদের ওপর জুলুম হচ্ছে। বর্তমানে বিচারহীনতার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। আমাদের ওপর জুলুম হচ্ছে তা কি হাইকোর্ট দেখতে পাচ্ছে না? এদেশে প্রধানমন্ত্রী দিকনির্দেশনা না দিলে কোনো কাজ হবে না বলেও আক্ষেপ করেন তিনি।
মঙ্গলবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। রাজধানীর পল্টনে নিজস্ব ভবনে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি।
ইমরান হাসান বলেন, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ফিতা কাটায় ব্যস্ত। অনেকবার তার সাক্ষাৎ চাওয়া হলেও আমাদের সময় দেননি। আমরা ব্যবসার সব কার্যক্রম
এক ছাতার নিচে নিয়ে আসার জন্য দাবি করে যাচ্ছি কিন্তু সরকারের কোন সহযোগিতা নেই। করপোরেট কোম্পানিগুলো এ খাত দখল নিতে চায় অভিযোগ করে ইমরান হাসান বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে বর্তমানে বড় একটি ষড়যন্ত্র চলছে। বহুজাতিক করপোরেট কোম্পানিগুলো এ খাতটি নিয়ে যেতেই এসব কাজ করছে। তারা চাল থেকে শুরু করে বেকারি ব্যবসা সব কিছু নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যেতে চায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জুলুম করে রেস্তোরাঁ ব্যবসা করপোরেট কোম্পানিগুলো নিয়ে যেতে চায়। বেইলি রোডে আগুনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী বৃহস্পতিবার কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ করা হবে বলে একটি কর্মসূচি নিয়েছে সমিতি। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে ৪ লাখ ৮১ হাজার রেস্তোরাঁ রয়েছে। সেখানে ৩০
লাখ মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ২ কোটি মানুষ এ পেশার ওপর নির্ভরশীল। হয়রানি না করে টাস্কফোর্স গঠন করে রেস্তোরাঁ ব্যবসা চালু রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে। দীর্ঘদিন ঘুরেও লাইসেন্স পাওয়া যায় না। কোনো অবৈধ রেস্তোরাঁ নেই। তিনি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তিনি সাক্ষাতের সময় দিলে সব সমস্যা নিয়ে কথা বলা হবে। আর যদি সময় না দেন তাহলে সব চাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অফিসে পাঠিয়ে দেব। তিনি বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থায় প্রায় এক হাজার চিঠি দেওয়া হয়েছে। আমাদের সমস্যার সমাধানে তারা সময় দেয় না।
এক ছাতার নিচে নিয়ে আসার জন্য দাবি করে যাচ্ছি কিন্তু সরকারের কোন সহযোগিতা নেই। করপোরেট কোম্পানিগুলো এ খাত দখল নিতে চায় অভিযোগ করে ইমরান হাসান বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে বর্তমানে বড় একটি ষড়যন্ত্র চলছে। বহুজাতিক করপোরেট কোম্পানিগুলো এ খাতটি নিয়ে যেতেই এসব কাজ করছে। তারা চাল থেকে শুরু করে বেকারি ব্যবসা সব কিছু নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যেতে চায়। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জুলুম করে রেস্তোরাঁ ব্যবসা করপোরেট কোম্পানিগুলো নিয়ে যেতে চায়। বেইলি রোডে আগুনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী বৃহস্পতিবার কালো পতাকা উত্তোলন ও কালো ব্যাজ ধারণ করা হবে বলে একটি কর্মসূচি নিয়েছে সমিতি। তিনি বলেন, বর্তমানে দেশে ৪ লাখ ৮১ হাজার রেস্তোরাঁ রয়েছে। সেখানে ৩০
লাখ মানুষের কর্মসংস্থান রয়েছে। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ২ কোটি মানুষ এ পেশার ওপর নির্ভরশীল। হয়রানি না করে টাস্কফোর্স গঠন করে রেস্তোরাঁ ব্যবসা চালু রাখার ব্যবস্থা নিতে হবে। দীর্ঘদিন ঘুরেও লাইসেন্স পাওয়া যায় না। কোনো অবৈধ রেস্তোরাঁ নেই। তিনি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। তিনি সাক্ষাতের সময় দিলে সব সমস্যা নিয়ে কথা বলা হবে। আর যদি সময় না দেন তাহলে সব চাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর অফিসে পাঠিয়ে দেব। তিনি বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থায় প্রায় এক হাজার চিঠি দেওয়া হয়েছে। আমাদের সমস্যার সমাধানে তারা সময় দেয় না।