ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
নানা ‘যুক্তি-অজুহাত’ মাঠ ছাড়তে নারাজ এমপি-মন্ত্রীর স্বজনরা
পাহাড়ের বুক চিরে অর্ধশত ইটভাটা
সুফল নেই সাড়ে তিনশ কোটির ইবিএ প্রকল্পে
সিন্ডিকেটের ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখছে সরকার: কৃষিমন্ত্রী
শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব বর্তমান বিশ্বে বিরল: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
দেশব্যাপী ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
দেশের যত অপরাধ তার সবই করে বিএনপি: প্রধানমন্ত্রী
৭১-এ গণহত্যা: প্রথমবারের মতো জাতিসংঘে প্রদর্শনী
১৯৭১ সালে গণহত্যার চিত্র ও কাহিনী প্রথমবারের মতো নিউইয়র্কে অবস্থিত জাতিসংঘ সদর দপ্তরে প্রদর্শিত হচ্ছে। ‘বাংলাদেশে ১৯৭১ সালের গণহত্যার শিকার ব্যক্তিদের স্মরণে’ শীর্ষক তিন দিনব্যাপী প্রদর্শনীর মাধ্যমে বিশ্বকে সেই দিনের নৃশংসতা দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
২৫ মার্চ জাতীয় গণহত্যা দিবস স্মরণে মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের সহযোগিতায় আয়োজিত প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন। এ সময় রাষ্ট্রদূত, জাতিসংঘের কর্মকর্তা, বাংলাদেশের বিশিষ্ট ব্যক্তিসহ মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী মিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে- উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বে ১৯৭১ সালে দখলদার বাহিনী এবং তাদের সহযোগীরা আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে
যে ভয়াবহ গণহত্যা চালিয়েছিল- তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের প্রচেষ্টায় এটি একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কর্তৃপক্ষকে এ প্রদর্শনীর আয়োজনে তাদের সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানাই।’ জাতিসংঘে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ এ মুহিত অন্যান্য রাষ্ট্রদূত এবং গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান। রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, ‘আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং গণহত্যার ইতিহাস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে শেয়ার করার (জানানো) জন্য আমাদের আরও প্রচেষ্টা দরকার। এটি শুধু ১৯৭১ সালের গণহত্যার অত্যাবশ্যকীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে না বরং গণহত্যা ও অন্যান্য নৃশংসতামূলক অপরাধ প্রতিরোধের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করবে।’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- প্রদর্শনীতে ১৯৭১ সালের গণহত্যার ২৭টি ছবি দেখানো হয়েছে, যার সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট ঐতিহাসিক আখ্যান মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তাদের সংগ্রহ থেকে প্রদান করেছে। প্রদর্শনীটি ৩১ মার্চ পর্যন্ত জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
যে ভয়াবহ গণহত্যা চালিয়েছিল- তার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জনের প্রচেষ্টায় এটি একটি ঐতিহাসিক পদক্ষেপ। আমি মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর কর্তৃপক্ষকে এ প্রদর্শনীর আয়োজনে তাদের সহায়তার জন্য ধন্যবাদ জানাই।’ জাতিসংঘে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ এ মুহিত অন্যান্য রাষ্ট্রদূত এবং গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের উপস্থিত থাকার জন্য ধন্যবাদ জানান। রাষ্ট্রদূত মুহিত বলেন, ‘আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং গণহত্যার ইতিহাস আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে শেয়ার করার (জানানো) জন্য আমাদের আরও প্রচেষ্টা দরকার। এটি শুধু ১৯৭১ সালের গণহত্যার অত্যাবশ্যকীয় স্বীকৃতি নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে না বরং গণহত্যা ও অন্যান্য নৃশংসতামূলক অপরাধ প্রতিরোধের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধিতেও সাহায্য করবে।’ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে- প্রদর্শনীতে ১৯৭১ সালের গণহত্যার ২৭টি ছবি দেখানো হয়েছে, যার সঙ্গে
সংশ্লিষ্ট ঐতিহাসিক আখ্যান মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তাদের সংগ্রহ থেকে প্রদান করেছে। প্রদর্শনীটি ৩১ মার্চ পর্যন্ত জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে।