ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
সাংবাদিক মাহীকে ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ কেন নয়: হাইকোর্ট
রায়-আদেশ পুরোপুরি বাস্তবায়ন নিশ্চিতে সব কর্তৃপক্ষকে সতর্ক থাকতে হবে: আপিল বিভাগ
পূর্ণাঙ্গ রায়: রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়
কক্সবাজার জেলায় কত রোহিঙ্গা ভোটার, তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট
কৃষি জমির মাটি কাটার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ
মাকে অভিভাবকের স্বীকৃতি দিয়ে নীতিমালা করতে রুল
দ্বীপ উন্নয়ন আইন করতে সংসদকে হাইকোর্টের পরামর্শ
‘স্যার আমার সন্তানদের জামিন দিয়েন না’, হাইকোর্টে বৃদ্ধ মায়ের আর্তনাদ
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন ছেলে হামিদুল হক সোহেল। আর মেয়ে তাসলিমা আক্তার সুমি কাজ করছেন নির্বাচন কমিশনে। তারা দুজনই তাদের মাকে একাধিকবার মেরেছেন। ঘর থেকে বের করেও দিয়েছেন।
রাজধানীর কাফরুলের উত্তর ইব্রাহিমপুরের একটি জমি নিয়ে মূলত মা ও সন্তানদের মধ্যে দ্বন্দ্ব। ওই বাড়িটি তাদের বাবা মারা যাওয়ার পর তারা নিতে চান। যদিও মায়ের ভরণপোষণের কোনো দায়িত্ব ছেলেমেয়ে নেবে না। এই সম্পত্তি দখল নিয়েই মায়ের সঙ্গে দ্বন্দ্বে জড়ায় দুই সন্তান ও মেয়ের জামাই।
সন্তানদের বিরুদ্ধে মারধর ও হত্যার অভিযোগে মামলা করেন খুরশিদা খাতুন। ছেলে আর মেয়ে আগাম জামিন আবেদন করেছেন হাইকোর্টে। তাদের জামিন ঠেকাতে মাও এসে আদালতে হাজির।
রোববার বিচারপতি রেজাউল হাসানের নেতৃত্বাধীন
হাইকোর্ট বেঞ্চে তাদের জামিন শুনানি হয়। শুনানিতে বিচারপতির সামনে দাঁড়িয়ে আকুতি জানান, তাদের সন্তানদের জামিন না দিতে। তিনি বলেন, ‘স্যার আমার সন্তানদের জামিন দিয়েন না, স্যার ওরা আমাকে মারধর করে, স্যার ওরা আমাকে মেরে ফেলবে, ওদের জামিন দিয়েন না।’ ভুক্তভোগী নারী খুরশিদা খাতুন বলেন, ‘আমার ৫ লাখ টাকার মতো ওরা নিয়ে গেছে। আমার মুখেও মারছে। আমি কোথাও যাই না, আমার পিছে লোক রেখে দিছে।’ বয়সের ভারে ঠিকমতো হাঁটতে পারছেন না খুরশিদা খাতুন। সন্তানদের মারধরের ভয় তার চোখেমুখে। সন্তানদের নির্যাতনের ভয় তাড়া করছে তাকে, তাই জামিন ঠেকাতে কোর্টের বারান্দায় ঘুরছেন এই নারী। ভুক্তভোগী নারীর আইনজীবী জসিম উদ্দিন বলেন, বিজ্ঞ আদালত বলেছেন যে, আজকে যদি
এদের জামিন দেওয়া হয়, তা হলে সমাজে একটা খারাপ মেসেজ যাবে এবং মায়েদের প্রতি নির্যাতন বেড়ে যাবে। এই যে মাকে মেরেছে তার জন্য মহামান্য আদালত সন্তানদের প্রতি ভর্ৎসনা দিয়েছে এবং তাদের জামিন আবেদন নামন্জুর করেছেন।
হাইকোর্ট বেঞ্চে তাদের জামিন শুনানি হয়। শুনানিতে বিচারপতির সামনে দাঁড়িয়ে আকুতি জানান, তাদের সন্তানদের জামিন না দিতে। তিনি বলেন, ‘স্যার আমার সন্তানদের জামিন দিয়েন না, স্যার ওরা আমাকে মারধর করে, স্যার ওরা আমাকে মেরে ফেলবে, ওদের জামিন দিয়েন না।’ ভুক্তভোগী নারী খুরশিদা খাতুন বলেন, ‘আমার ৫ লাখ টাকার মতো ওরা নিয়ে গেছে। আমার মুখেও মারছে। আমি কোথাও যাই না, আমার পিছে লোক রেখে দিছে।’ বয়সের ভারে ঠিকমতো হাঁটতে পারছেন না খুরশিদা খাতুন। সন্তানদের মারধরের ভয় তার চোখেমুখে। সন্তানদের নির্যাতনের ভয় তাড়া করছে তাকে, তাই জামিন ঠেকাতে কোর্টের বারান্দায় ঘুরছেন এই নারী। ভুক্তভোগী নারীর আইনজীবী জসিম উদ্দিন বলেন, বিজ্ঞ আদালত বলেছেন যে, আজকে যদি
এদের জামিন দেওয়া হয়, তা হলে সমাজে একটা খারাপ মেসেজ যাবে এবং মায়েদের প্রতি নির্যাতন বেড়ে যাবে। এই যে মাকে মেরেছে তার জন্য মহামান্য আদালত সন্তানদের প্রতি ভর্ৎসনা দিয়েছে এবং তাদের জামিন আবেদন নামন্জুর করেছেন।