স্বাধীনতায় সর্বসুখ আমাদের বিশ্বাস – U.S. Bangla News




স্বাধীনতায় সর্বসুখ আমাদের বিশ্বাস

ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আপডেটঃ ২৫ মার্চ, ২০২৩ | ৯:৪১
পরাধীন না হলে স্বাধীনতার মর্ম বোঝা কঠিন মেহেদী হাসান কাওছার গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা শব্দটির ব্যাপকতা অনেক বিশাল। আমার মতো লাখো তরুণ হয়তো এর সঠিক অর্থই জানে না। আসলে যে ব্যক্তি কখনো পরাধীন ছিল না সে কখনই স্বাধীনতার মর্ম বুঝতে পারবে না। পরাধীন ছিল বলেই বাঙালিরা, আমাদের পূর্বপুরুষরা বুঝতে পেরেছিল স্বাধীনতা কতটা প্রয়োজন। স্বাধীনতার স্বাদ নেওয়ার জন্য তারা জীবন দিতেও পিছপা হননি। আসলে বাঙালি জাতির জন্য স্বাধীনতা সবসময়ই অন্যরকম এক অনুভূতির নাম। নয়তো কোথায় কোনো জাতি শুধু স্বাধীনতার জন্যই ৩০ লাখ প্রাণ উৎসর্গ করেছিল। ১৯৭১ সালে নয় মাস যে যুদ্ধের কারণে আজ আমরা স্বাধীন সেখানেও তরুণদের অংশগ্রহণ ছিল সর্বাধিক। আজাদ, রুমী

কিংবা শাহাবুদ্দিনের মতো লাখো তরুণ মাতৃভূমির ভালোবাসায় করেছিলেন আত্মত্যাগ। আমাদের বাবা-দাদার থেকে পাওয়া পৈতৃক সম্পদ হিসেবে আমরা পেয়েছি স্বাধীনতা, তাই যেন এর যথার্থ মূল্যায়ন করার কথা আজ আমাদের চিন্তাতেই আসে না। তরুণ সমাজ স্বাধীনতার অজুহাতে করে যায় একের পর এক অন্যায়। তরুণসমাজ আজ বাংলা সংস্কৃতি থেকে বহুদূর সরে যাচ্ছে। আমাদের কাছে এখন পহেলা বৈশাখ থেকে থার্টিফার্স্ট নাইট প্রয়োজনীয়। কারও পছন্দ কোরিয়ান ড্রামা, কারও ইংরেজি, কেউ বা আবার তর্কে নামে তামিল সিনেমা নিয়ে। বিদেশি ফ্যাশন থেকে শুরু করে গান সবই আমরা গ্রহণ করছি দুহাত ভরে। সে স্বাধীনতা আমাদের আছে। তবে এটা করা কতটা যুক্তিযুক্ত তা ভাবার সময় হয়তো হয়েছে। নয়তো অচিরেই

আমরা সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে হয়ে যাব পরাধীন। শুধু স্বাধীনতা নিয়ে বসে থাকলে চলবে না শাশ্বতী মোহন্ত স্নেহা নৃবিজ্ঞান বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের ঠিক আগ মুহূর্ত পর্যন্ত প্রতিটি বাঙালির একটিমাত্র স্বপ্ন ছিল বিশ্বের মানচিত্রে বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে দেখা। দীর্ঘদিনের অত্যাচার, নির্যাতন পেরিয়ে ৭১ সালের ২৬ মার্চ যখন তারা শুনতে পায় আজকে থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন তখন হয়তো তারা নিজেদের দাঁত কামড়ানো ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে ঝাঁপিয়ে পড়ে স্বাধীনতা লাভের সংগ্রামে। অনেক রক্ত, কষ্ট এবং নিজেদের জীবনের বিনিময়ে তারা অর্জন করে বাংলার স্বাধীনতা এবং আমাদের বর্তমান সময়ে তরুণদের হাতে অর্পিত করে এই স্বাধীনতা রক্ষা করার দায়িত্ব। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট লক্ষ্য করলে

একটি প্রশ্ন চলেই আসে, যারা নিজেদের জীবন দিয়ে আমাদের জন্য স্বাধীনতা লাভ করল সত্যিকার অর্থেই কি আমরা সেই স্বাধীনতা রক্ষা করতে পারছি? বর্তমান সময়ে যে স্বাধীনতার প্রতিটি পদে পদে দারিদ্র্য, বঞ্চনা সাম্প্রদায়িকতা থেকে শুরু করে দুর্নীতি, সন্ত্রাস মিশে রয়েছে সেই স্বাধীনতাকে আমরা প্রকৃত স্বাধীনতা বলতে পারি না। স্বাধীনতা তখনই পূর্ণতা লাভ করবে যখন আমরা একটি দরিদ্রতামুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত, অসাম্প্রদায়িক সমাজের সফলভাবে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব। সে জন্য আমাদের নিজেদের এগিয়ে আসতে হবে। দেশ স্বাধীন হওয়ার মহান ইতিহাস, নিজেদের জাতীয়তা এবং নিজেদের অস্তিত্ব বইয়ের পাতায় হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। বরং মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার চেতনায় উদ্ভূত হয়ে আমাদের দেশকে উন্নতির শিখরে

নিয়ে যেতে হবে। গড়তে হবে সোনার বাংলাদেশ। তরুণ সমাজকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে হবে মো. সিনান তালুকদার কৃষি বিভাগ নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্বাধীনতা। দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, ত্রিশ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা বোনের আত্মত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত আমাদের স্বাধীনতা। ২৬ মার্চ ১৯৭১, পৃথিবীর মানচিত্রে জায়গা করে নেয় স্বাধীন- সার্বভৌম আমাদের বাংলাদেশ। দিনটিকে আমাদের দেশে বেশ জাঁকজমকভাবে পালন করা হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ করে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বেশ জমকালোভাবে দিনটি পালন করা হয়। স্বাধীনতা যুদ্ধসহ সংশ্লিষ্ট সব আন্দোলনে তরুণদের অবদান অনস্বীকার্য। স্বাধীনতা পরবর্তী ৫২ বছরে মহান মুক্তিযুদ্ধের প্রত্যাশার আলোকে আমাদের প্রাপ্তি আশানুরূপ না হলেও উলেস্নখযোগ্য। বাংলাদেশ আজ খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণ। দেশে শতভাগ

বিদু্যতায়ন হয়েছে। শিল্পায়ন, অবকাঠামোগত উন্নয়ন ইত্যাদি চোখে পড়ার মতো। স্বাধীনতা পরবর্তী এসব উন্নতি অর্জনে তরুণরা বরাবরই সম্মুখ সারির যোদ্ধা। আমার মনে হয় এ দেশের তরুণসমাজ যথেষ্ট সৃজনশীল ও প্রতিভাবান। তরুণদের ভাবনাগুলো যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারলে, কর্মসংস্থানের ক্ষেত্র বাড়াতে পারলে এবং তরুণসমাজকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর করতে পারলে কাঙ্ক্ষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব। তরুণদের মধ্যে স্বাধীনতার চেতনা উদ্বুদ্ধ করতে পারলে, স্বাধীনতার মর্মার্থ ও গুরুত্ব তরুণদের মধ্যে উপলব্ধি করাতে পারলে বাঙালির স্বাধীনতা দিবস পালন সার্থক হবে বলে মনে করি। সবাই নিজ নিজ জায়গায় ভূমিকা রাখতে পারলে তবেই বাংলাদেশকে উন্নতির স্বর্ণশিখরে নিয়ে যাওয়া সম্ভব। তরুণদের জন্য স্বাধীনতা একটি আবেগের শব্দ সাইদুর রহমান খান স্থাপত্য বিভাগ নর্থ সাউথ

বিশ্ববিদ্যালয় ১৯৭১ সালে ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু ভাষণের পর তরুণদের মনে আগুন জ্বলে ওঠে। সেই থেকে শুরু এবং আজও তরুণদের বুকে এ স্বাধীনতার আগুন চির জলমান। অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে ৩০ লাখ প্রাণ এবং ২ লাখ মা-বোনদের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জন করা স্বাধীনতার চেতনা আজও অক্ষুণ্ন আছে তরুণদের মনে। বুদ্ধিজীবীদের ওপর পশ্চিমাদের কাপুরুষীয় হামলা দাবায় রাখতে পারেনি ছাত্রসমাজকে আজও। স্বাধীনতা অর্জনের চেয়ে রক্ষা করা বেশি কঠিন। এই সার্বভৌমত্বের মূল্য আমাদের রাখতে হবে। একমাত্র স্বাধীনতার চেতনাই পারে বর্তমান তরুণসমাজকে এক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে। মানুষ জন্মগতভাবেই স্বাধীন?। তাই এই জন্মগত অধিকার যখন অন্যের দ্বারা লুণ্ঠিত হয় তখনই সে প্রতিবাদ করে ওঠে। ২০০ বছরের ব্রিটিশ

ঔপনিবেশিক শাসনের পর বাঙালি জাতিকে দীর্ঘ ২৪ বছর পাকিস্তানি শাসকদের বর্বরিত দর্শনের নির্মাংশ শিকার হতে হয় পরাধীনতার শৃঙ্খলা আবদ্ধ বাঙালি ১৯৭১ সালে ২৬ মার্চ স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার স্বপ্নে মৃতু্যপণ সংগ্রাম শুরু করে। অতঃপর সর্বশেষ ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিকেল ৩টায় বাঙালি সে চিরকাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা অর্জন করে। ওই রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের কথা স্মরণ করে আজও গা শিরশির করে ওঠে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। পশ্চিমাদের নির্মম অত্যাচার ও বর্বরতার ছাপ এখনো পুরোপুরি মোছেনি বাঙালির মন থেকে। তাই আজও প্রতি বছর সে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বীরাঙ্গনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস ও ৭ মার্চের ভাষণের দিবস উদযাপন করা হয়। স্বাধীনতা এতটা সহজ নয় রায়হান সিয়াম পরিবেশ বিজ্ঞান ও

উৎস ব্যবস্থাপনা বিভাগ মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের দেশের নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের অনেকের মধ্যে দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিষয়ে জানাশোনা তলানিতে। এর দোষ পুরোপুরি তাদের, তা বলা যাবে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা, সামাজিক মূল্যবোধ গড়ে তোলার প্রথম পাঠশালা পরিবারের দায়িত্বও কম নয়। তথ্যপ্রযুক্তিতে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি ঠিক। নতুন উদ্ভাবন কিংবা আবিষ্কারের সঙ্গে নতুনদের সংখ্যা বেশি হবে- এটাই স্বাভাবিক। কারণ, কিশোর-তরুণদের স্বচ্ছ মস্তিষ্ক খুব কম সময়ে অনেক জটিল বিষয় ধারণ করতে পারে। এভাবেই তাদের চিন্তাশক্তির ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায় ধীরে ধীরে। বাংলাদেশে তার স্বাধীনতার ৫২ বছরে পা রাখতে চলেছে কিন্তু আজও এই দেশের সীমান্তে ফেলানির মতো নিরীহ বাঙালির লাশ দেখতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যেন প্রশ্নবিদ্ধ না হয় তাই আমাদের প্রতিরক্ষা বিভাগের মূল দায়িত্ব যাদের হাতে সেই সশস্ত্র বাহিনী ও বিজিবিকে আরও শক্তিশালী ও আধুনিকায়ন করা দরকার। তা না হলে বাংলার এই স্বাধীনতা প্রশ্নের মুখে পড়তে আর বেশি সময় লাগবে না বলে মনে করছি। স্বপ্নভাঙ্গা স্বাধীনতা টি এম নজরুল ইসলাম পরিসংখ্যান বিভাগ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আজ স্বাধীনতার ৫২ বছর পরও পরাধীন অনুভূত হচ্ছে এই দেশকে। কেননা, কতগুলো বছর পেরিয়ে গেল আমরা কি পেরেছি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে। স্বাধীনতার জয়ের গল্পটা আমরা কমবেশি সবাই জানি। আমরা বাহ্যিকভাবে স্বাধীনতা অর্জন করলেও, অভ্যন্তরীণভাবে আমরা স্বাধীন নই। আজও মুখোশধারী দুর্বৃত্তরা আমাদের দেশকে শোষণ করছে প্রতিনিয়ত। কেন আজও আমাদের দেশ থেকে লাখ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। কেন আজও ধনী-গরিবের মধ্যে এত বৈষম্য। স্বাধীনতার সুবর্ণ মুহূর্ত কি শুধু প্রভাবশালী গুটি কয়েক মানুষের জন্য আনা হয়েছিল। বড় দুঃখের বিষয় স্বাধীন দেশ হওয়া সত্ত্বেও শুধু অবমূল্যায়নের কারণে হাজারো মেধাবী দেশ ছেড়ে বিদেশ পাড়ি দিচ্ছে। ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। অথচ আজও আমাদের সামনে ঘুরে বেড়াচ্ছে রাজাকার-আলবদর। আমাদের চোখে ধুলো দিয়ে তারা আজও শোষণ করে যাচ্ছে আমাদের। তারা ঘড়ির কাঁটার মতো আমাদের ঘোরাচ্ছে তাদের আঙ্গুলের ইশারায়। আমরা যেন তাদের খেলার পুতুল। বাঙালি জাতি পারে না এমন কিছুই নেই। চলো আমরা এগিয়ে আসি বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ি। কঠিন অর্থের শব্দ স্বাধীনতা আ স ম ইয়ামিন গণিত বিভাগ সরকারি বাঙলা কলেজ। স্বাধীন বলে নিজেদের উর্বরতার পরিচয় দিতে দিতেই হয়তো আমাদের আর স্বাধীনতার মানেই জানা হয় না। আমাদের সবার কাছে জিজ্ঞেস করলে একটা উত্তর পাওয়া যাবে, স্বাধীন মানে যা খুশি বলতে পারব, যা খুশি করতে পারব। আসলেই এটা স্বাধীনতা? না, আসলেই তা না, খামখেয়ালিপনাকে স্বাধীনতার উদ্ভট চিত্র হিসেবে আপন মস্তিষ্কে অঙ্কন করে, বাস্তবজীবনে পরাধীনের মতো বসবাস করে, নিজেদের অনেক অস্থির মনে করে আমাদের জাতির দিন ভালোই কাটছে। স্বাধীনতা মানে সীমাবদ্ধ পরাধীনতা, স্বাধীনতা মানে অস্তিত্ব অস্বীকার না করা, ঐতিহ্যকে উপলব্ধি করা। এখানে যা খুশি তা করতে পারবেন না, আপনার মনে রাখতে হবে আপনার দ্বারা যাতে কারও কোনো অবৈধ ক্ষতি না হয়, আবার আপনার যা করা দরকার, যা আপনার জন্য বৈধ তা করতে গিয়ে কারও ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনায়, আপনার বৈধ প্রাপ্তিকে কেউ যদি ঠেকিয়ে না রাখতে পারে তাহলে আসলেই বলা যায় আপনি স্বাধীন।
ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
তাপমাত্রা কমার সুখবর নেই, তীব্র গরমে ঘরে-বাইরে সর্বত্র অস্বস্তি ইসরাইলি ড্রোন ভূপাতিত করে যে বার্তা দিচ্ছে হিজবুল্লাহ মিরপুরে ছাদ থেকে লাফিয়ে ট্রান্সজেন্ডার নারীর আত্মহত্যা ব্যাংক একীভূতকরণ দায়মুক্তির নতুন মুখোশ: টিআইবি সাবেক প্রেমিকাকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরলেন সৃজিত! চেয়ারম্যানরা এমপি মন্ত্রীর স্বজন হলেও নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন: মির্জা আজম যে কারণে বিশ্বে কমল জ্বালানি তেলের দাম একরামের এমপি পদ স্থগিতের দাবি জেলা আ.লীগের ফিলিস্তিনিদের অনুদান দিয়েছে মালয়েশিয়ার বাংলাদেশি মুসলিম কমিউনিটি ক্রমাবনতিশীল ঢাকার পরিবেশ: একদিন কি মৃত শহরে পরিণত হবে? শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সৎ ব্যক্তিদের আনতে হবে চতুর্থ ধাপের ৫৫ উপজেলায় ভোট ৫ জুন পরকীয়ায় জড়িয়ে বাবুল মিতুকে খুন করায়: মা গ্যাস-বিদ্যুতের দাম ও ঋণের সুদ বৃদ্ধি, ব্যবসা টিকিয়ে রাখা দায় ২ ভাইকে পিটিয়ে হত্যা: মহাসড়ক অবরোধ বিক্ষোভ, পুলিশের গুলিতে আহত ১৫ এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা, আহত ১০ প্রচণ্ড গরমে রাস্তায় পানি ছিটানোর সুপারিশ সনদ বাণিজ্য: কারিগরি শিক্ষা বোর্ড চেয়ারম্যানের স্ত্রী কারাগারে ইরান-পাকিস্তান বাণিজ্যিক চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের হুমকি স্ত্রীর সনদ বাণিজ্য নিয়ে কিছুই জানেন না আলী আকবর!