ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
পাহাড়ি তরুণী চীনে পাচার: চক্রের হোতা চাকমা নারীর বিরুদ্ধে মামলা
‘টাকা দিলে চাকরি থাকে, না দিলেই চাকরিচ্যুতি’
পুলিশে চাকরির লোভ দেখিয়ে প্রতারণা, অবশেষে আটক
বিদেশে পালানোর সময় শত কোটি টাকা আত্মসাতের হোতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণের বর্ণনা দিতে চোখের পানি ধরে রাখতে পারেননি র্যাব কর্মকর্তা
‘রহস্যঘেরা’ মিল্টন সমাদ্দার আটক
যেসব ভয়ংকর অভিযোগ উঠেছে মিল্টন সমাদ্দারের বিরুদ্ধে
স্ত্রীকে হত্যা করে পালিয়ে ছিলেন ২৩ বছর, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত খোকন গ্রেফতার
লক্ষ্মীপুরের রায়পুরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী আমেনা খাতুন ডলিকে হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত শাহজাহান মিয়া বেপারী ওরফে খোকন মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শুক্রবার রাত ৯টায় র্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর আবদুর রাজ্জাক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্ত্রীকে হত্যার পর ২৩ বছর তিনি পলাতক ছিলেন।
এর আগে সকালে দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি খোকনকে শরীয়তপুর জেলার সখিপুর থানাধীন সরদারকান্দি গ্রাম থেকে করা হয়। খোকন রায়পুর উপজেলার দিঘলদী গ্রামের রহিম আলী বেপারীর ছেলে।
আদালত ও র্যাব সূত্রে জানা যায়, যৌতুকের দাবিতে ২০০০ সালের ৫ ডিসেম্বর মাথায় আঘাত করে আমেনাকে হত্যা করেন স্বামী খোকন। এ ঘটনায় আমেনার মা উম্মে কুলছুম বাদী হয়ে একইদিন রায়পুর থানা নারী
ও শিশু নির্যাতন আইনে খোকনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরে গ্রেফতার হলেও তিনি জামিনে মুক্ত হয়ে আত্মগোপনে চলে যান। ২০১৬ সারের ২২ মার্চ তৎকালীন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সাইদুর রহমান গাজী হত্যা মামলার রায় দেন। এতে আসামি খোকনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি পলাতক থাকায় রায় কার্যকর হয়নি। র্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর আবদুর রাজ্জাক বলেন, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি খোকনকে গ্রেফতারে আমরা ছায়াতদন্ত শুরু করি। অবশেষে তাকে আমরা গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা তাকে রায়পুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছি। রায়পুর থানার ডিউটি
অফিসার এসআই আশিকুর রহমান বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে র্যাব আমাদের কাছে আসামিকে হস্তান্তর করেছে। তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।
ও শিশু নির্যাতন আইনে খোকনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। পরে গ্রেফতার হলেও তিনি জামিনে মুক্ত হয়ে আত্মগোপনে চলে যান। ২০১৬ সারের ২২ মার্চ তৎকালীন অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. সাইদুর রহমান গাজী হত্যা মামলার রায় দেন। এতে আসামি খোকনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ লাখ টাকা জরিমানার আদেশ দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি পলাতক থাকায় রায় কার্যকর হয়নি। র্যাব-১১ এর নোয়াখালী ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার মেজর আবদুর রাজ্জাক বলেন, মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি খোকনকে গ্রেফতারে আমরা ছায়াতদন্ত শুরু করি। অবশেষে তাকে আমরা গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা তাকে রায়পুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেছি। রায়পুর থানার ডিউটি
অফিসার এসআই আশিকুর রহমান বলেন, রাত সাড়ে ৯টার দিকে র্যাব আমাদের কাছে আসামিকে হস্তান্তর করেছে। তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।