ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ভোট বর্জনে লিফলেট বিতরণ করবে বিএনপি
শ্যালক রুবেলকে ফোন করে যে নির্দেশ দিলেন প্রতিমন্ত্রী পলক
কৃষক লীগের আজ ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
দ্বন্দ্ব-গ্রুপিং ও সিনিয়র নেতাদের নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য রোধে কঠোর হচ্ছে বিএনপি
আ.লীগ বিরোধী দল দমনে বিশ্বাস করে না: ওবায়দুল কাদের
উপজেলা নির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি থাকবে ৮০ ভাগ: ইসি আলমগীর
ব্রিটিশ হাইকমিশনারকে কর্মকৌশল জানাল বিএনপি
শিগগিরই নতুন আন্দোলনের ডাক: দুদু
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, শিগগিরই নতুন আন্দোলনের ডাক আসবে। এই আন্দোলনকে আমরা আগামী জুন মাসের মধ্যে একটা যৌক্তিক অবস্থানে নিয়ে যাব। বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য, কেয়ারটেকার সরকারের দাবি আদায়ের জন্য যা যা করা দরকার সব করা হবে।
শুক্রবার বিকালে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে নওগাঁয় আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির তিনি এসব কথা বলেন।
গায়েবী মামলায় গ্রেফতার, নির্যাতন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদসহ সরকার পতনের ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে নওগাঁ জেলা বিএনপির আয়োজনে নওগাঁ শহরের কেডির মোড়ে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘আমাদের নেতা নতুন করে আন্দোলন শুরু করছে। এর আগে পরীক্ষা হিসেবে বিভাগীয়
পর্যায়ে রাজশাহী, খুলনা, ঢাকাসহ সব বিভাগে সমাবেশ হয়ে গেছে। এবারে কিন্তু নতুন পর্যায়ের আন্দোলন হবে। এটা হচ্ছে শেষ আন্দোলন। শিগগিরই নতুন আন্দোলন কর্মসূচি আসছে। এই আন্দোলনকে আমরা আগামী জুন মাসের মধ্যে একটা যৌক্তিক অবস্থানে নিয়ে যাব। বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য, কেয়ারটেকার সরকারের দাবি আদায়ের জন্য যা যা করা দরকার সব করা হবে। তিনি আরও বলেন, আমরা বলেছি, বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে। কিন্তু তারা সেটা করেনি। আমাদেরকে আইন ভাঙতে বাধ্য করবেন না। প্রয়োজন হলে জেল ভেঙে বেগম খালেদা জিয়াকে বের নিয়ে আসব। এখনও সময় আছে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন। সম্মান থাকতে ক্ষমতা ছেড়ে চলে যান। এর পরে যদি যান
বেইজ্জতি হবে। তখন বাংলাদেশের জনগণ আপনাদেরকে মাফ করবে না। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে শামসুজ্জামান বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কোনো ক্ষমতা নেই। এখন প্রশাসনই সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছে। পুলিশ ও প্রশাসন সহায়তা না করলে আপনারা এক ঘণ্টার মধ্যেই বিদায় নেবেন। পুলিশ যদি একটুখানি বিশ্রামে যায় আর প্রশাসনের লোকজন যদি আওয়ামী লীগের চিনতে না পারে তাহলে তাদের বিদায় নিতে বেশি সময় লাগবে না। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিকের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কর্নেল (অব.) আব্দুল লতিফ খান, কেন্দ্রীয় কমিটির কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ও নওগাঁ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামসুজ্জোহা খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও
নওগাঁ পৌরসভার মেয়র নজমুল হক সনি, বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চন্দন, কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য আব্দুল মতিন প্রমুখ।
পর্যায়ে রাজশাহী, খুলনা, ঢাকাসহ সব বিভাগে সমাবেশ হয়ে গেছে। এবারে কিন্তু নতুন পর্যায়ের আন্দোলন হবে। এটা হচ্ছে শেষ আন্দোলন। শিগগিরই নতুন আন্দোলন কর্মসূচি আসছে। এই আন্দোলনকে আমরা আগামী জুন মাসের মধ্যে একটা যৌক্তিক অবস্থানে নিয়ে যাব। বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য, কেয়ারটেকার সরকারের দাবি আদায়ের জন্য যা যা করা দরকার সব করা হবে। তিনি আরও বলেন, আমরা বলেছি, বেগম খালেদা জিয়াকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে। কিন্তু তারা সেটা করেনি। আমাদেরকে আইন ভাঙতে বাধ্য করবেন না। প্রয়োজন হলে জেল ভেঙে বেগম খালেদা জিয়াকে বের নিয়ে আসব। এখনও সময় আছে বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন। সম্মান থাকতে ক্ষমতা ছেড়ে চলে যান। এর পরে যদি যান
বেইজ্জতি হবে। তখন বাংলাদেশের জনগণ আপনাদেরকে মাফ করবে না। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে শামসুজ্জামান বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কোনো ক্ষমতা নেই। এখন প্রশাসনই সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছে। পুলিশ ও প্রশাসন সহায়তা না করলে আপনারা এক ঘণ্টার মধ্যেই বিদায় নেবেন। পুলিশ যদি একটুখানি বিশ্রামে যায় আর প্রশাসনের লোকজন যদি আওয়ামী লীগের চিনতে না পারে তাহলে তাদের বিদায় নিতে বেশি সময় লাগবে না। জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিকের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কর্নেল (অব.) আব্দুল লতিফ খান, কেন্দ্রীয় কমিটির কৃষি বিষয়ক সম্পাদক ও নওগাঁ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য শামসুজ্জোহা খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ও
নওগাঁ পৌরসভার মেয়র নজমুল হক সনি, বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ওবায়দুর রহমান চন্দন, কেন্দ্রীয় কমিটির নির্বাহী সদস্য আব্দুল মতিন প্রমুখ।