ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
শিক্ষকের সঙ্গে সন্তানসহ শিক্ষিকা উধাও, স্বামীর অভিযোগ
নীলফামারীর ডিমলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক শিক্ষিকাসহ তার তিন শিশুসন্তান নিয়ে সহকর্মী উধাও হওয়ায় অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় বুধবার সন্ধ্যায় ডিমলা থানায় অভিযোগ করেছেন ওই শিক্ষিকার স্বামী মহির উদ্দিন। তবে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত ওই শিক্ষক, শিক্ষিকাসহ তার সন্তানদের কোনো হদিস মেলেনি।
অভিযুক্ত শিক্ষক সহিদুল ইসলাম ডিমলা উপজেলার গয়াবাড়ি ইউনিয়নের পশ্চিম খড়িবাড়ি গ্রামের বাসিন্দা। স্ত্রীসহ তার তিন সন্তান রয়েছে। ওই শিক্ষিকা একই গ্রামের বাসিন্দা। তারা দুজনই খড়িবাড়ি এলাকার শহিদ স্মৃতি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।
জানা গেছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ওই শিক্ষিকা তার স্বামীর বাড়ি ছেড়ে তিন শিশুসন্তানসহ ওই শিক্ষকের সঙ্গে বের হয়ে যান। পরে বিষয়টি নিয়ে তার স্বামী বাদী হয়ে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন।
ওই
শিক্ষিকার স্বামী বলেন, শিক্ষকের স্ত্রী-সন্তান থাকার পরও আমার তিন সন্তানসহ স্ত্রীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছেন। সুস্থ অবস্থায় আমার স্ত্রী-সন্তানদের আমি ফেরত চাই। শিক্ষকের প্রথম স্ত্রী বলেন, যেহেতু বিয়ে করেছি, সে কারণে মুখ বন্ধ করে সব সহ্য করে এসেছি। শহিদ স্মৃতি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ময়েন উদ্দিন বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। বর্তমানে ওই দুই শিক্ষক বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত আছেন। এ বিষয়ে জানতে ওই শিক্ষক ও শিক্ষিকাকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় বলেন, এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ হয়েছে। ওই শিক্ষিকাসহ তার সন্তানদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শিক্ষিকার স্বামী বলেন, শিক্ষকের স্ত্রী-সন্তান থাকার পরও আমার তিন সন্তানসহ স্ত্রীকে ফুঁসলিয়ে নিয়ে গেছেন। সুস্থ অবস্থায় আমার স্ত্রী-সন্তানদের আমি ফেরত চাই। শিক্ষকের প্রথম স্ত্রী বলেন, যেহেতু বিয়ে করেছি, সে কারণে মুখ বন্ধ করে সব সহ্য করে এসেছি। শহিদ স্মৃতি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ময়েন উদ্দিন বলেন, বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। বর্তমানে ওই দুই শিক্ষক বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত আছেন। এ বিষয়ে জানতে ওই শিক্ষক ও শিক্ষিকাকে একাধিকবার ফোন দেওয়া হলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ডিমলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেবাশীষ রায় বলেন, এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ হয়েছে। ওই শিক্ষিকাসহ তার সন্তানদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। তদন্তসাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।