ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
চাকরির নামে প্রতারণার ফাঁদে ৭০০ ভুক্তভোগী
ব্যাংক কর্মকর্তার সঙ্গে প্রতারণা, সামাজিকমাধ্যমে বন্ধুত্বে সচেতন হওয়ার আহ্বান
ফয়সালকে কুপিয়ে পার্টি উদযাপন করেছিল তারা, মূলহোতাসহ গ্রেফতার ৫
আন্ডারওয়ার্ল্ডের ডন হতে চেয়েছিল পুলক
দুই সন্তান জন্মের পর স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর ধর্ষণ মামলা
মাদক ও আধিপত্যের দ্বন্দ্বে প্রাণ যায় ফয়সালের, গ্রেপ্তার ১০
নিউমার্কেট সায়েন্সল্যাব চাঁদাবাজদের স্বর্গরাজ্য
শাহজালালে কোটি টাকার সোনা পাচারকালে আটক ২ যাত্রী
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কৌশলে কোটি টাকার সোনা পাচারকালে ২ যাত্রীকে আটক করেছে বিমানবন্দরে এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)।
আটক ২ যাত্রী হলেন, সাদ্দাম হোসেন (৩৩) ও নিজাম খন্দকার (২৯)। তারা উভয়েই ঢাকা জেলার অধিবাসী।
রোববার ( ২১ মে) বিকেলে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
তিনি জানান, দুবাই থেকে আসা এমিরেটস এয়ারলাইন্সের ইকে৫৮২ ফ্লাইট যোগে যাত্রীরা দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। এরপর যাত্রীরা লাগেজ বেল্ট থেকে লাগেজ সংগ্রহকালে বিমানবন্দর এপিবিএনের গোয়েন্দা সদস্যরা দেখতে পান অভিযুক্ত যাত্রীরা লাগেজ নেওয়ার ট্রলি টেম্পারিংয়ের চেষ্টা করছেন। এরপর আটক যাত্রীরা বিমানবন্দরের গ্রীন চ্যানেল
অতিক্রমকালে এপিবিএনের গোয়েন্দা সদস্যরা তাদের আটক করে এপিবিএন অফিসে নিয়ে আসেন। এরপর এপিবিএন অফিসে এনে তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে যাত্রীরা অস্বীকার করলেও পরবর্তীকালে বিশদ জিজ্ঞাসাবাদে যাত্রীদের কাছে সোনা থাকার কথা স্বীকার করেন। জিয়াউল হক আরও জানান, এরপর যাত্রী সাদ্দাম হোসেন ও নিজাম খন্দকারের সাথে থাকা ট্রলির মধ্য থেকে,ব্যাগের মধ্যে থেকে এবং হাত ঘড়ির মধ্যে থেকে বিশেষ কৌশলে লুকানো সোনা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া সোনার বারের পাশাপাশি সোনার প্লেটও উদ্ধার করা হয়। আপাত দৃষ্টিতে এই প্লেট সাদা রঙের হলেও রাসায়নিক পরীক্ষা করে তা ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। যাত্রী মো সাদ্দাম হোসেনের কাছ থেকে ৪২০ গ্রাম এবং নিজাম খন্দকারের কাছ থেকে
৬৯১ গ্রাম সোনা উদ্ধার করা হয়। দুজনই দুবাই থেকে একই ফ্লাইটে আসেন। উদ্ধারকৃত মোট সোনার ওজন ১ কেজি ১১১গ্রাম। যার বাজার মূল্য প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ টাকা। আটককৃত যাত্রীদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক জিয়া।
অতিক্রমকালে এপিবিএনের গোয়েন্দা সদস্যরা তাদের আটক করে এপিবিএন অফিসে নিয়ে আসেন। এরপর এপিবিএন অফিসে এনে তাদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে যাত্রীরা অস্বীকার করলেও পরবর্তীকালে বিশদ জিজ্ঞাসাবাদে যাত্রীদের কাছে সোনা থাকার কথা স্বীকার করেন। জিয়াউল হক আরও জানান, এরপর যাত্রী সাদ্দাম হোসেন ও নিজাম খন্দকারের সাথে থাকা ট্রলির মধ্য থেকে,ব্যাগের মধ্যে থেকে এবং হাত ঘড়ির মধ্যে থেকে বিশেষ কৌশলে লুকানো সোনা উদ্ধার করা হয়। এছাড়া সোনার বারের পাশাপাশি সোনার প্লেটও উদ্ধার করা হয়। আপাত দৃষ্টিতে এই প্লেট সাদা রঙের হলেও রাসায়নিক পরীক্ষা করে তা ২৪ ক্যারেটের স্বর্ণ বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। যাত্রী মো সাদ্দাম হোসেনের কাছ থেকে ৪২০ গ্রাম এবং নিজাম খন্দকারের কাছ থেকে
৬৯১ গ্রাম সোনা উদ্ধার করা হয়। দুজনই দুবাই থেকে একই ফ্লাইটে আসেন। উদ্ধারকৃত মোট সোনার ওজন ১ কেজি ১১১গ্রাম। যার বাজার মূল্য প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ টাকা। আটককৃত যাত্রীদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলেও জানান এয়ারপোর্ট আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক জিয়া।