ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
রাজার সঙ্গে ভুটান গেলেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী
‘ভারতের কঠোর অবস্থানের কারণেই পিটার হাস গা ঢাকা দেন’
যে কারণে ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে শক্ত অবস্থান থেকে সরে দাঁড়ায় যুক্তরাষ্ট্র
ঈদযাত্রার প্রস্তুতি দুর্ভোগ কমানোর পদক্ষেপ নিন
কুড়িগ্রামে দ্রুত বিনিয়োগ শুরু হবে: ভুটানের রাজা
বাংলাদেশ নিয়ে উদ্বিগ্ন মানবাধিকার ফেডারেশন
কুড়িগ্রামের অর্থনৈতিক অঞ্চলে ভুটানের রাজা
লোডশেডিংয়ের বিষয়ে যে বার্তা দিলেন প্রতিমন্ত্রী
দেশে তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে দফায় দফায় লোডশেডিংয়ের কারণে জনজীবন বিপর্যন্ত হয়ে পড়েছে। এই লোডশেডিং পরিস্থিতি আরও কিছু দিন চলার বার্তা দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানিয়েছেন, জ্বালানি সংকটের কারণে চলমান লোডশেডিং আরও কিছু দিন অব্যাহত থাকবে।
শনিবার সকালে সাভারের বিরুলিয়ায় ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা জানান।
এক প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এখানে একটা বড় বিদ্যুৎ আমরা পাচ্ছি না সিস্টেমে। এই কারণে আমি মনে করি যে, কিছুটা জনদুর্ভোগ হচ্ছে। লোডশেডিং বেড়ে গেছে। তেলের ব্যাপারেও আমরা হিমশিম খাচ্ছি। এখন ইন্ডাস্ট্রিতে ডাইভার্ট করছি বেশির ভাগ গ্যাস। আর ওয়েদারের অবস্থা...গরম বেড়ে গেছে, ৩৮ ডিগ্রির উপরে চলে গেছে, কোনো কোনো
জায়গায় ৪০-৪১ ডিগ্রি হয়ে গেছে। কয়েকটি পাওয়ার প্ল্যান্ট কাজ না করাতে লোডশেডিং বেড়েছে। কিছুদিন এ পরিস্থিতি থাকবে।’ তিনি বলেন, আমরা বিদ্যুতের পাওয়ার প্ল্যান্ট করলাম, আমরা চালু করব, বন্ধ হয়ে গেল কোভিডে। বসিয়ে বসিয়ে পয়সা দিতে হলো; খরচ করতে হয়েছে। আবার যখন ইউক্রেন যুদ্ধ লাগল, যে তেলের দাম ছিল ৭০ ডলার, হয়ে গেল ১৪০ ডলার; বেড়ে গেল। সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে ৬ টাকা লাগে, আমি বিক্রি করছি লসে।’ নসরুল হামিদ বলেন, বর্তমানে প্রায় ১৭০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং চলছে। ফলে মানুষের দুর্ভোগ হচ্ছে। এ কারণে আমরা দুঃখিত। আগামী ৫ জুনের পর পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালানি সংকটের কারণে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। তিনি আরও
বলেন, পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ রয়েছে। আগামী ৫ জুনের পর আরেকটি ইউনিট জ্বালানি সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে যাবে। আমাদের এলসি খুলতে দেরি হয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়গুলোও ছিল। কয়লা আমদানি করতে আরও অন্তত ২০-২৫ দিন সময় লাগবে। কয়েকটা বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে লোডশেডিং বেড়েছে।
জায়গায় ৪০-৪১ ডিগ্রি হয়ে গেছে। কয়েকটি পাওয়ার প্ল্যান্ট কাজ না করাতে লোডশেডিং বেড়েছে। কিছুদিন এ পরিস্থিতি থাকবে।’ তিনি বলেন, আমরা বিদ্যুতের পাওয়ার প্ল্যান্ট করলাম, আমরা চালু করব, বন্ধ হয়ে গেল কোভিডে। বসিয়ে বসিয়ে পয়সা দিতে হলো; খরচ করতে হয়েছে। আবার যখন ইউক্রেন যুদ্ধ লাগল, যে তেলের দাম ছিল ৭০ ডলার, হয়ে গেল ১৪০ ডলার; বেড়ে গেল। সরকার ভর্তুকি দিচ্ছে। বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে ৬ টাকা লাগে, আমি বিক্রি করছি লসে।’ নসরুল হামিদ বলেন, বর্তমানে প্রায় ১৭০০ মেগাওয়াট লোডশেডিং চলছে। ফলে মানুষের দুর্ভোগ হচ্ছে। এ কারণে আমরা দুঃখিত। আগামী ৫ জুনের পর পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র জ্বালানি সংকটের কারণে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। তিনি আরও
বলেন, পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের একটি ইউনিট বন্ধ রয়েছে। আগামী ৫ জুনের পর আরেকটি ইউনিট জ্বালানি সংকটের কারণে বন্ধ হয়ে যাবে। আমাদের এলসি খুলতে দেরি হয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়গুলোও ছিল। কয়লা আমদানি করতে আরও অন্তত ২০-২৫ দিন সময় লাগবে। কয়েকটা বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে লোডশেডিং বেড়েছে।