ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে ইতালির ব্যবসায়ীদের আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
বাংলাদেশ এআইকে স্বাগত জানায় তবে অপব্যবহার রোধে পদক্ষেপ নিতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
শুধু অর্থবিত্তে নয়, উন্নত বাংলাদেশ হচ্ছে দুর্নীতিমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা : নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
অস্ট্রেলিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন বিমানবাহিনী প্রধান
মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা কেন পিছিয়ে, কারণ খুঁজতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন নাহিদ সুলতানা যুথি
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ চেয়ে আন্দোলন, গ্রেফতার ১২ শিক্ষার্থীর জামিন
রিকশাচালকদের মাঝে ছাতা পানি স্যালাইন বিতরণ করলেন ডিএনসিসি মেয়র
ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ডিএনসিসি এলাকার ৩৫ হাজার রিকশা চালকদের বিনামূল্যে ১টি করে ছাতা, ১২ প্যাকেট খাবার স্যালাইন ও একটি হাফ লিটার পানির কন্টেইনার দেওয়া হবে। তীব্র তাপদাহে রিকশাচালক ভাইদের খুব কষ্ট হয়৷ প্রচণ্ড রোদে তারা যদি অসুস্থ হয়ে যায় তাহলে পুরো পরিবারের জন্য অনেক সমস্যা। রোদের কারণে তারা যদি রিকশা চালাতে না পারেন, তারা যদি অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে তাদের পরিবার কিন্তু চলতে পারবে না। কারণ অনেক রিকশাচালকের দৈনিক ইনকামের উপরে তাদের পরিবার চলে। তাই তীব্র দাবদাহে তাদের কষ্টের বিষয় চিন্তা করে এই উদ্যোগ নিয়েছি।'
রোববার বেলা সাড়ে ১১ টায় গুলশান-২ নগর ভবনের সামনে রিকশা
চালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। ছাতা বিতরণ কার্যক্রমটি দেখতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান, আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকার নায়েন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ, ফিলিস্তিনের উপ রাষ্ট্রদূত। ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ছাতাটা আমরা বিশেষভাবে তৈরি করেছি। এটা এডজাস্টেবল। কোন রিকশা চালক লম্বা হলে ছাতার উচ্চতা বাড়িয়ে নিতে পারবে, কেউ উচ্চতায় কম হলে ছাতার উচ্চতা কমিয়ে নিতে পারবে। প্রত্যেককে হাফ লিটার পানির কন্টেইনার দিচ্ছি। এতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে পারবে। এক লিটার কন্টেইনার দেওয়ার কথা ভেবেছিলাম কিন্তু স্যালাইন মিশিয়ে খাওয়ার বিষয় বিবেচনা করে হাফ লিটার কন্টেইনার দিচ্ছি। এই বিষয়টি চিফ হিট
অফিসার বুশরা আফরিনের পরামর্শে করা হয়েছে বলে জানান মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। বলেন, 'স্প্রে ক্যাননের মাধ্যমে পানি ছিটানোর কাজটি চলমান থাকবে। পার্কগুলোতেও পানির স্পে করা হবে। যদিও পার্কে স্প্রে করার কাজটি বেশ বহুল। আমি আহবান করছি কেউ চাইলে সহযোগিতা করতে পারেন। কেউ ছাতা দিতে চাইলে আমাদের সহযোগিতা করতে পারেন। অনেক কোম্পানি অথবা ব্যক্তি এগিয়ে আসতে পারেন। মেয়র আরও বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে ৩টি বিশেষ ভ্যানগাড়ি (৫০০ লিটার পানির ট্যাংক সম্বলিত) পথচারীদের পানি পান করানোর জন্য নামানো হয়েছে। ভ্যানগুলো বিশুদ্ধ খাবার পানি নিয়ে ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরবে। এই ভ্যানগুলো ছোট আকারে করা হয়েছে যেন শহরের অলি গলিতে প্রবেশ করতে পারে। পথচারী এবং
শ্রমজীবী মানুষ যেন পানি খেতে পারে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র আতিক বলেন, আমরা গতবছর ৮০ হাজার গাছ লাগিয়েছি। এই বছর আরো ১ লাখ ২০ হাজার গাছ লাগাব। কিছু কিছু জায়গায় কিছু গাছ মারা গেছে। আসলে আমাদের আগে গাছের পরিচর্যার জন্য মালি ছিল না। ৪৭ জন মালি, ৩ জন সুপারভাইজার নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন। মালি নিয়োগ হয়ে গেলে পরিচর্যা জোরদার করা হবে। আমি নগরবাসীকেও অনুরোধ করছি গাছগুলো দেখে রাখার জন্য। সিটি কর্পোরেশন পরিচর্যা করছে, পাশাপাশি নগরবাসী যার যার বাড়ির সামনে, দোকানের সামনে যে গাছগুলো আছে সেগুলোর যত্ন নেবেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে ডিএনসিসি মেয়র রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে নিয়ে কয়েকজন রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা, স্যালাইন ও
পানির কন্টেইনার বিতরণ করেন। এসময় ডিএনসিসি মেয়র নিজ হাতে স্যালাইন মিশিয়ে একজন রিকশা চালককে পান করিয়ে কার্যক্রমটি উদ্বোধন করেন। পরে মেয়র রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে নিয়ে গুলশান-২ গোলচত্বরে স্প্রে ক্যাননের পানি ছিটানোর কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস চৌধুরী, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমান, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর আমেনা বেগম প্রমুখ।
চালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধনকালে তিনি এ কথা বলেন। ছাতা বিতরণ কার্যক্রমটি দেখতে আসেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান, আলজেরিয়ার রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ জুলকার নায়েন, বাংলাদেশে নিযুক্ত পাকিস্তানের হাইকমিশনার সৈয়দ আহমেদ মারুফ, ফিলিস্তিনের উপ রাষ্ট্রদূত। ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ছাতাটা আমরা বিশেষভাবে তৈরি করেছি। এটা এডজাস্টেবল। কোন রিকশা চালক লম্বা হলে ছাতার উচ্চতা বাড়িয়ে নিতে পারবে, কেউ উচ্চতায় কম হলে ছাতার উচ্চতা কমিয়ে নিতে পারবে। প্রত্যেককে হাফ লিটার পানির কন্টেইনার দিচ্ছি। এতে একটি স্যালাইন মিশিয়ে খেতে পারবে। এক লিটার কন্টেইনার দেওয়ার কথা ভেবেছিলাম কিন্তু স্যালাইন মিশিয়ে খাওয়ার বিষয় বিবেচনা করে হাফ লিটার কন্টেইনার দিচ্ছি। এই বিষয়টি চিফ হিট
অফিসার বুশরা আফরিনের পরামর্শে করা হয়েছে বলে জানান মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। বলেন, 'স্প্রে ক্যাননের মাধ্যমে পানি ছিটানোর কাজটি চলমান থাকবে। পার্কগুলোতেও পানির স্পে করা হবে। যদিও পার্কে স্প্রে করার কাজটি বেশ বহুল। আমি আহবান করছি কেউ চাইলে সহযোগিতা করতে পারেন। কেউ ছাতা দিতে চাইলে আমাদের সহযোগিতা করতে পারেন। অনেক কোম্পানি অথবা ব্যক্তি এগিয়ে আসতে পারেন। মেয়র আরও বলেন, প্রতিটি ওয়ার্ডে ৩টি বিশেষ ভ্যানগাড়ি (৫০০ লিটার পানির ট্যাংক সম্বলিত) পথচারীদের পানি পান করানোর জন্য নামানো হয়েছে। ভ্যানগুলো বিশুদ্ধ খাবার পানি নিয়ে ওয়ার্ডের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরবে। এই ভ্যানগুলো ছোট আকারে করা হয়েছে যেন শহরের অলি গলিতে প্রবেশ করতে পারে। পথচারী এবং
শ্রমজীবী মানুষ যেন পানি খেতে পারে। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র আতিক বলেন, আমরা গতবছর ৮০ হাজার গাছ লাগিয়েছি। এই বছর আরো ১ লাখ ২০ হাজার গাছ লাগাব। কিছু কিছু জায়গায় কিছু গাছ মারা গেছে। আসলে আমাদের আগে গাছের পরিচর্যার জন্য মালি ছিল না। ৪৭ জন মালি, ৩ জন সুপারভাইজার নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন। মালি নিয়োগ হয়ে গেলে পরিচর্যা জোরদার করা হবে। আমি নগরবাসীকেও অনুরোধ করছি গাছগুলো দেখে রাখার জন্য। সিটি কর্পোরেশন পরিচর্যা করছে, পাশাপাশি নগরবাসী যার যার বাড়ির সামনে, দোকানের সামনে যে গাছগুলো আছে সেগুলোর যত্ন নেবেন। সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে ডিএনসিসি মেয়র রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে নিয়ে কয়েকজন রিকশা চালকদের মাঝে ছাতা, স্যালাইন ও
পানির কন্টেইনার বিতরণ করেন। এসময় ডিএনসিসি মেয়র নিজ হাতে স্যালাইন মিশিয়ে একজন রিকশা চালককে পান করিয়ে কার্যক্রমটি উদ্বোধন করেন। পরে মেয়র রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে নিয়ে গুলশান-২ গোলচত্বরে স্প্রে ক্যাননের পানি ছিটানোর কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর খায়রুল আলম, প্রধান প্রকৌশলী মঈন উদ্দিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ইমরুল কায়েস চৌধুরী, ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মফিজুর রহমান, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর আমেনা বেগম প্রমুখ।