ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
কে হবেন খামেনির উত্তরাধিকারী?
রাইসির হেলিকপ্টার দুর্ঘটনার পর সহায়তা চেয়েছিল ইরান: যুক্তরাষ্ট্র
দুর্ঘটনাস্থল থেকে রাইসিসহ অন্যদের লাশ উদ্ধার: ইরানী রেডক্রিসেন্ট
লোকসভার ৫ম দফা নির্বাচন ভাগ্য পরীক্ষা হলো রাহুল-স্মৃতি রাজনাথের
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে শেখ হাসিনার শোক
আগাম নির্বাচনের আগে রাইসি’র স্থলাভিষিক্ত হচ্ছেন মোহাম্মদ মোখবার
ইরানের প্রেসিডেন্টের মৃত্যুতে বাংলাদেশের জনগণও শোকাহত বিভিন্ন ইসলামী দলের গভীর শোক
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই রাফাহে অভিযানের ঘোষণা নেতানিয়াহুর
ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সংগঠন হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি আলোচনা চললেও গাজার দক্ষিণাঞ্চলে রাফাহ নগরীতে অভিযান চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু।
মঙ্গলবার গাজায় যুদ্ধবিরতি এবং জিম্মি মুক্তির জন্য একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর চেষ্টা চলার মাঝে নেতানিয়াহু এ কথা বলেন। খবর বিবিসির।
হামাসের হাতে বন্দি জিম্মিদের স্বজনদের সঙ্গে এক বৈঠকে নেতানিয়াহু বলেছেন, যুদ্ধবিরতি চুক্তি হোক বা না হোক তিনি রাফাহে হামলা চালাবেনই।
রাফাহে আশ্রয় নেওয়া ফিলিস্তিনিদের ঠিকমত সুরক্ষা ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত সেখানে হামলা না চালানোর ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র বারবারই ইসরাইলকে সতর্ক করে আসছিল। সেই সতর্কবার্তা উপেক্ষা করেই নেতানিয়াহু এমন হুঁশিয়ারি দিলেন।
তিনি বলেন, স্থল অভিযান শুরু করার জন্য দক্ষিণ গাজা উপত্যকার শহর রাফাহ থেকে বেসামরিক
লোকদের সরিয়ে নেওয়া শুরু করেছে ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনি ছিটমহল থেকে আইডিএফ তার বেশিরভাগ বাহিনীকে সরিয়ে নেওয়ার পরও যুদ্ধ চলবে। যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে কিছু যায় আসে না। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি। রাফাহ থেকে বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়া শুরু করেছি এবং শিগগির সেখানে আক্রমণ শুরু হবে। নেতানিয়াহু বলেন, হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের উদ্দেশ্য পরিবর্তন আসেনি। হামাসকে নির্মূল এবং জিম্মিদের মুক্তিই তেল আবিবের প্রধান লক্ষ্য। জিম্মি পরিবারের সদস্যরা তার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করেছেন এবং তার সঙ্গে বৈঠকের পর ইসরাইল অভিযানের বিষয়ে আশাবাদ জানিয়েছে। ইসরাইলের হামলা থেকে বাঁচতে গাজার জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি ফিলিস্তিনি রাফাহাতে আশ্রয় নিয়েছেন। সেখানে ইসরাইল স্থল হামলা চালালে বিপর্যয় ঘটার আশঙ্কা আছে।
লোকদের সরিয়ে নেওয়া শুরু করেছে ইসরাইল এবং ফিলিস্তিনি ছিটমহল থেকে আইডিএফ তার বেশিরভাগ বাহিনীকে সরিয়ে নেওয়ার পরও যুদ্ধ চলবে। যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে কিছু যায় আসে না। ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছি। রাফাহ থেকে বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়া শুরু করেছি এবং শিগগির সেখানে আক্রমণ শুরু হবে। নেতানিয়াহু বলেন, হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের উদ্দেশ্য পরিবর্তন আসেনি। হামাসকে নির্মূল এবং জিম্মিদের মুক্তিই তেল আবিবের প্রধান লক্ষ্য। জিম্মি পরিবারের সদস্যরা তার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করেছেন এবং তার সঙ্গে বৈঠকের পর ইসরাইল অভিযানের বিষয়ে আশাবাদ জানিয়েছে। ইসরাইলের হামলা থেকে বাঁচতে গাজার জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি ফিলিস্তিনি রাফাহাতে আশ্রয় নিয়েছেন। সেখানে ইসরাইল স্থল হামলা চালালে বিপর্যয় ঘটার আশঙ্কা আছে।