ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
চাকরির বয়স নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর চিঠির পর সমাবেশের ডাক দিল ৩৫ প্রত্যাশীরা
‘ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কেউ রাখে না, রাখে একমাত্র বিএমডিসি’
৫৩ বছরেও হয়নি জাতীয় মজুরি কমিশন সংসার চলে না শ্রমিকের, বেঁচে থাকাই চ্যালেঞ্জ
জীবন ওলটপালট করে গেল ‘আগ্রাসী’ এপ্রিল
দেশের ইতিহাসে বিদ্যুৎ উৎপাদনের রেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে কেন বাঙালি হত্যা, জবাব দিতে হবে
সংবাদ সম্মেলনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র স্বতন্ত্রভাবে বাংলাদেশকে দেখা বন্ধ করেছে কবে, জানালেন আসিফ নজরুল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, আমেরিকা অনেক বছর ভারতের চোখে বাংলাদেশকে দেখত। সাম্প্রতিক সময়েও দেখার চেষ্টা করেছে। কিন্তু ভারত যখন যুক্তরাষ্ট্রকে অ্যাগ্রেসিভভাবে বুঝিয়েছে, তখন থেকে আপাতত স্বতন্ত্রভাবে দেখা বন্ধ রেখেছে। অথবা গোপনে স্বতন্ত্র চোখে দেখছে। প্রকাশ্যে স্বতন্ত্র চোখে দেখছে না। সম্প্রতি দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন ঢাবির এ অধ্যাপক।
আসিফ নজরুল বলেন, ভারতের পরিকল্পনা— এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে যা চায় তাই পায়, বিনিময়ে কিছুই দিতে হয় না। তিস্তার পানিও দিতে হয় না, বর্ডারে বাংলাদেশের লোককে গুলি করে মারলে সেটিতেও ভারতের পক্ষে কথা বলে আওয়ামী লীগ সরকার।
ভারতীয়রা বাংলাদেশে ইচ্ছামতো কাজ করতে পারে। দেশে বড় একটা
রেমিট্যান্স যায়। তা ছাড়া নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে আসার সময় যারা বিরোধিতা করেছিল, তাদের একেবারেই পঙ্গু করে দিয়েছে এই সরকার। তা হলে ভারত এই সরকারকে চাইবে না কাকে চাইবে? এই রাজনীতিক বিশ্লেষক মনে করেন, আমার মনে হয় আওয়ামী লীগ যদি এ দেশে ক্ষমতায় থাকতে না চায়, তার পরও ভারত বলবে না তুমিই থাকো। প্রয়োজনে ভারত আমেরিকাকে চাপ দেবে। আওয়ামী লীগ যদিও সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে এগোলে ভারত বিরোধিতা করবে। এতটাই স্বার্থ রয়েছে ভারতের। তিনি মনে করেন, আমেরিকা কতদিন ভারতের স্বার্থকে গুরুত্ব দেবে না নিজেদের স্থানীয় বা আঞ্চলিক স্বার্থ গুরুত্বপূর্ণ সেটি ভাববে। এটা বুঝার মতো স্মার্টনেস আছে যুক্তরাষ্ট্রের। কারও কথায় যুক্তরাষ্ট্র ঝাঁপিয়ে
পড়বে এমনটি নয়।
রেমিট্যান্স যায়। তা ছাড়া নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে আসার সময় যারা বিরোধিতা করেছিল, তাদের একেবারেই পঙ্গু করে দিয়েছে এই সরকার। তা হলে ভারত এই সরকারকে চাইবে না কাকে চাইবে? এই রাজনীতিক বিশ্লেষক মনে করেন, আমার মনে হয় আওয়ামী লীগ যদি এ দেশে ক্ষমতায় থাকতে না চায়, তার পরও ভারত বলবে না তুমিই থাকো। প্রয়োজনে ভারত আমেরিকাকে চাপ দেবে। আওয়ামী লীগ যদিও সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে এগোলে ভারত বিরোধিতা করবে। এতটাই স্বার্থ রয়েছে ভারতের। তিনি মনে করেন, আমেরিকা কতদিন ভারতের স্বার্থকে গুরুত্ব দেবে না নিজেদের স্থানীয় বা আঞ্চলিক স্বার্থ গুরুত্বপূর্ণ সেটি ভাববে। এটা বুঝার মতো স্মার্টনেস আছে যুক্তরাষ্ট্রের। কারও কথায় যুক্তরাষ্ট্র ঝাঁপিয়ে
পড়বে এমনটি নয়।