ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
বিশ্বে কেন এত খাবার নষ্ট হয়?
নির্বাচনের আগে যেভাবে ‘কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে’ জড়ালো ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
ফেসবুকে রোহিঙ্গাবিদ্বেষ ছড়ানোর নেপথ্যে ছিল মিয়ানমার জান্তা: জাতিসংঘ
নির্বাচনের আগে যেভাবে ‘কূটনৈতিক দ্বন্দ্বে’ জড়ালো ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র
এফটিএক্স প্রতিষ্ঠাতা স্যাম ব্যাংকম্যানের ২৫ বছর কারাদণ্ড
রাশিয়ার নতুন ধরনের বোমায় বিধ্বস্ত খারকিভ
প্রতিদিন নষ্ট হয় ১০০ কোটি মানুষের খাবার: জাতিসংঘ
যুক্তরাষ্ট্রকে ‘নাক না গলানোর’ পরামর্শ রাশিয়ার
বেলারুশে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েনে মস্কোর পরিকল্পনা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সমালোচনা প্রত্যাখ্যান করে রাশিয়া শনিবার বলেছে, ‘ওয়াশিংটন কয়েক দশক ধরে ইউরোপে ঠিক এ ধরনের পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন করেছে।’
রাশিয়া বৃহস্পতিবার বলেছে, তারা ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে তার সীমান্তের বাইরে এ ধরনের অস্ত্রের প্রথম মোতায়েন নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে, বেলারুশিয়ান প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেছেন, অস্ত্রগুলো ইতোমধ্যেই স্থানান্তর শুরু হয়েছে।
বেলারুশে কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েনের পরিকল্পনা নিয়ে শুক্রবার ‘অত্যন্ত নেতিবাচক’ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন বাইডেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও রাশিয়ার পরমাণু স্থাপনার পরিকল্পনার নিন্দা করেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে রাশিয়ার দূতাবাস এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘আমাদের বিরুদ্ধে ওয়াশিংটন কর্তৃক শুরু হওয়া বৃহৎ আকারের হাইব্রিড যুদ্ধের মধ্যে বেলারুশে
কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন আমরা প্রয়োজনীয় বলে মনে করি। নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাশিয়া এবং বেলারুশের সার্বভৌম অধিকার।’ ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা যে ব্যবস্থা গ্রহণ করি তা আমাদের আন্তর্জাতিক আইনি বাধ্যবাধকতার সঙ্গে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।’ যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, ইউক্রেন সংঘাত নিয়ে ভ্লাদিমির পুতিনের মন্তব্যের কারণে বিশ্ব ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর সবচেয়ে বড় পারমাণবিক বিপদের মুখোমুখি হয়েছে। কিন্তু মস্কো বলেছে, রাশিয়ার অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আক্রমণাত্মক পশ্চিমের বিরুদ্ধে রাশিয়ার টিকে থাকার যুদ্ধ হিসেবে ইউক্রেন যুদ্ধকে সামনে রেখে পুতিন বারবার সতর্ক করেছেন যে, রাশিয়ার কাছে অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে এবং তারা আত্মরক্ষার জন্য সব উপায় ব্যবহার করবে। রাশিয়ার কৌশলগত পারমাণবিক
অস্ত্রগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে কৌশলগত লাভের জন্য তৈরি করা হয়েছে। রাশিয়ার দূতাবাস মস্কোর পরিকল্পিত অস্ত্র মোতায়েনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনাকে ভণ্ডামি বলে অভিহিত করে বলেছে, ‘অন্যদের দোষারোপ করার আগে, ওয়াশিংটন কিছুটা আত্মদর্শন করতে পারে।’ রাশিয়ার দূতাবাস আরও বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র কয়েক দশক ধরে ইউরোপে তার পারমাণবিক অস্ত্রের বিশাল অস্ত্রাগার বজায় রেখেছে। এটি তার ন্যাটো মিত্রদের সঙ্গে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিস্থিতির জন্য পারমাণবিক ভাগাভাগি ব্যবস্থা।’
কৌশলগত পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন আমরা প্রয়োজনীয় বলে মনে করি। নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাশিয়া এবং বেলারুশের সার্বভৌম অধিকার।’ ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমরা যে ব্যবস্থা গ্রহণ করি তা আমাদের আন্তর্জাতিক আইনি বাধ্যবাধকতার সঙ্গে সম্পূর্ণ সামঞ্জস্যপূর্ণ।’ যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, ইউক্রেন সংঘাত নিয়ে ভ্লাদিমির পুতিনের মন্তব্যের কারণে বিশ্ব ১৯৬২ সালের কিউবান ক্ষেপণাস্ত্র সংকটের পর সবচেয়ে বড় পারমাণবিক বিপদের মুখোমুখি হয়েছে। কিন্তু মস্কো বলেছে, রাশিয়ার অবস্থানের ভুল ব্যাখ্যা করা হয়েছে। আক্রমণাত্মক পশ্চিমের বিরুদ্ধে রাশিয়ার টিকে থাকার যুদ্ধ হিসেবে ইউক্রেন যুদ্ধকে সামনে রেখে পুতিন বারবার সতর্ক করেছেন যে, রাশিয়ার কাছে অন্য যেকোনো দেশের চেয়ে বেশি পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে এবং তারা আত্মরক্ষার জন্য সব উপায় ব্যবহার করবে। রাশিয়ার কৌশলগত পারমাণবিক
অস্ত্রগুলো যুদ্ধক্ষেত্রে কৌশলগত লাভের জন্য তৈরি করা হয়েছে। রাশিয়ার দূতাবাস মস্কোর পরিকল্পিত অস্ত্র মোতায়েনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সমালোচনাকে ভণ্ডামি বলে অভিহিত করে বলেছে, ‘অন্যদের দোষারোপ করার আগে, ওয়াশিংটন কিছুটা আত্মদর্শন করতে পারে।’ রাশিয়ার দূতাবাস আরও বলেছে, ‘যুক্তরাষ্ট্র কয়েক দশক ধরে ইউরোপে তার পারমাণবিক অস্ত্রের বিশাল অস্ত্রাগার বজায় রেখেছে। এটি তার ন্যাটো মিত্রদের সঙ্গে রাশিয়ার বিরুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের পরিস্থিতির জন্য পারমাণবিক ভাগাভাগি ব্যবস্থা।’