ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে যে নজির গড়লেন সৈকত
শান্তর অধিনায়কত্ব নিয়ে যা বললেন সাকিব আল হাসান
‘ক্রিকেটাররা হয়তো চায় না টেস্ট ম্যাচ খেলতে’
১ বছর পর টেস্ট দলে সাকিব, বাদ মুশফিক-হৃদয়
বাংলাদেশের ব্যাটিং দেখে হতাশ রাজ্জাক
আল্লাহ সব দিছে, কিছু বাকি নাই: সাকিব
দ্বিতীয় ইনিংসেও কামিন্দু-ধনাঞ্জয়ার সেঞ্চুরি, শ্রীলংকার রানের পাহাড়
মেসির দেশে যাচ্ছেন ৭ রোহিঙ্গা
ফুটবল তারকা মেসির দেশ আর্জেন্টিনায় যাচ্ছেন কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ৭ রোহিঙ্গা। তারা সকলেই উখিয়া ১৩ নম্বর ক্যাম্পের বাসিন্দা।
রবিবার (২৮ মে) বিকেলে তারা ঢাকার উদ্দেশ্যে কক্সবাজার ত্যাগ করেছেন। রাতে তারা আর্জেন্টিনার উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন।
জানা গেছে, ২০২১ সালের ২৬ নভেম্বর, ‘ইউনিভার্সেল জুরিসডিকশন’ (সার্বজনীন এখতিয়ার) নীতির অধীনে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যা এবং মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা একটি মামলার তদন্ত শুরু করে আর্জেন্টিনার বিচার বিভাগ। মামলাটির প্রেক্ষিতে সে সময় ভার্চুয়ালি স্বাক্ষ্য দিয়েছিলেন উখিয়ার বিভিন্ন ক্যাম্পে বাস করা ৭ রোহিঙ্গা, যাদের চলতি মাসের শেষ সপ্তাহে বুয়েন্স আয়ার্সের আদালতে স্বাক্ষী হিসেবে বিচারিক কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে।
এদিকে, মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আদালত (আইসিজে)
এবং জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতেও (আইসিসি) বিচার চলছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক রোহিঙ্গাদের সংগঠন বার্মিজ রোহিঙ্গা অর্গানাইজেশন ইউকে (ব্রুক), ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আর্জেন্টিনায় মামলাটি শুরুর আবেদন করেছিল। আইসিসির তৎকালীন তদন্তের কারণে দেশটির নিম্ন আদালত ২০২১ সালের ১২ জুলাই মামলাটি খারিজ করে। পরে, আগস্টে ব্রুকের করা আপিলের ভিত্তিতে নিম্ন আদালতের সেই সিদ্ধান্তকে বাতিল করার রায় দিয়ে ওই বছরের নভেম্বরে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যার তদন্ত শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয় আর্জেন্টিনার ফেডারেল ক্রিমিনাল কোর্টের (ফৌজদারি আদালত) সেকেন্ড চেম্বার।
এবং জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক বিচার আদালতেও (আইসিসি) বিচার চলছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক রোহিঙ্গাদের সংগঠন বার্মিজ রোহিঙ্গা অর্গানাইজেশন ইউকে (ব্রুক), ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আর্জেন্টিনায় মামলাটি শুরুর আবেদন করেছিল। আইসিসির তৎকালীন তদন্তের কারণে দেশটির নিম্ন আদালত ২০২১ সালের ১২ জুলাই মামলাটি খারিজ করে। পরে, আগস্টে ব্রুকের করা আপিলের ভিত্তিতে নিম্ন আদালতের সেই সিদ্ধান্তকে বাতিল করার রায় দিয়ে ওই বছরের নভেম্বরে মিয়ানমারে রোহিঙ্গা গণহত্যার তদন্ত শুরু করার সিদ্ধান্ত নেয় আর্জেন্টিনার ফেডারেল ক্রিমিনাল কোর্টের (ফৌজদারি আদালত) সেকেন্ড চেম্বার।