ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
পিচ গলে ঝুঁকিতে সড়ক
ভারতের লেন্স দিয়ে বাংলাদেশকে দেখে না যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কর্মকর্তা
রেকর্ড দাবদাহে ওষুধের মান নষ্টের শঙ্কা
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ও অনুশাসন উপেক্ষিত জীর্ণ রেল সেতুতে পদে পদে বিপদ
অসহনীয় তাপমাত্রা মানুষের গুনাহের শাস্তির সতর্ক সঙ্কেত
দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করুন: নেতাকর্মীদের প্রধানমন্ত্রী
বছরে একটি বিসিএস সম্পন্ন করার পরিকল্পনা পিএসসির
মেজর মান্নান কারাগারে
দুর্নীতি দমন কমিশনের করা মামলায় সাবেক সংসদ সদস্য ও বিকল্প ধারা বাংলাদেশের সাবেক মহাসচিব মেজর (অব.) আব্দুল মান্নানকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে তার জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
দুদকের আইনজীবী মোশাররফ হোসেন কাজল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
২০ কোটি ২২ লাখ ৩ হাজার ৬৩০ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফাইন্যান্স করপোরেশন লিমিটেডের (বিআইএফসি) সাবেক চেয়ারম্যান ও বিকল্পধারা বাংলাদেশের মহাসচিব মেজর (অব.) আবদুল মান্নান এবং ঋণগ্রহীতা মো. রফিক উদ্দিনসহ মোট ১৫ জনের নামে ২০২৩ সালের ১২ এপ্রিল ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির
উপ-পরিচালক মো. আব্দুল মাজেদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মেজর (অব.) আব্দুল মান্নান এবং তার প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও কর্মকর্তারা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণামূলকভাবে মো. রফিক উদ্দিনের নামে নিরাপত্তা জামানত ও মর্টগেজ ছাড়াই ১১ কোটি ৭০ লাখ টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণ দেখিয়ে ওই টাকা পরিশোধ না করে গ্রাহকের কাছে পাওনা ১৪ কোটি ৩১ লাখ ১৯ হাজার ২৫ টাকা আত্মসাৎপূর্বক দণ্ডবিধির ৪০৬/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ করায় কমিশন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে। রফিক উদ্দিন বিআইএফসি’র কর্মকর্তা ও বোর্ড সদস্যদেরকে অন্যায়ভাবে প্রভাবিত করে পৃথক ৪টি ঋণ চুক্তির মাধ্যমে ১১ কোটি ৭০ লাখ
টাকা ঋণ মঞ্জুর করিয়ে ১৪ কোটি ৩১ লাখ ১৯ হাজার ২৫ টাকা আত্মসাৎ করে দণ্ডবিধির ৪০৬/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ করেছেন। সুদাসলে যার বর্তমান স্থিতি ২০ কোটি ২২ লাখ ৩ হাজার ৬৩০ টাকা।
উপ-পরিচালক মো. আব্দুল মাজেদ বাদী হয়ে মামলাটি করেন। মামলার অভিযোগ থেকে জানা গেছে, মেজর (অব.) আব্দুল মান্নান এবং তার প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও কর্মকর্তারা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণামূলকভাবে মো. রফিক উদ্দিনের নামে নিরাপত্তা জামানত ও মর্টগেজ ছাড়াই ১১ কোটি ৭০ লাখ টাকা ঋণ মঞ্জুর ও বিতরণ দেখিয়ে ওই টাকা পরিশোধ না করে গ্রাহকের কাছে পাওনা ১৪ কোটি ৩১ লাখ ১৯ হাজার ২৫ টাকা আত্মসাৎপূর্বক দণ্ডবিধির ৪০৬/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং তৎসহ ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ করায় কমিশন তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমোদন দিয়েছে। রফিক উদ্দিন বিআইএফসি’র কর্মকর্তা ও বোর্ড সদস্যদেরকে অন্যায়ভাবে প্রভাবিত করে পৃথক ৪টি ঋণ চুক্তির মাধ্যমে ১১ কোটি ৭০ লাখ
টাকা ঋণ মঞ্জুর করিয়ে ১৪ কোটি ৩১ লাখ ১৯ হাজার ২৫ টাকা আত্মসাৎ করে দণ্ডবিধির ৪০৬/৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অপরাধ করেছেন। সুদাসলে যার বর্তমান স্থিতি ২০ কোটি ২২ লাখ ৩ হাজার ৬৩০ টাকা।