ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
জেল থেকে বেরিয়েই যে হুংকার দিলেন মামুনুল হক
সংগঠন গোছাতে পারেনি আ.লীগের শরিকরা
মন্ত্রী-এমপিদের স্বজনের প্রার্থী হওয়া নিয়ে দলের অবস্থান ব্যাখ্যা করলেন কাদের
ছাত্রলীগ নেতা পড়েন জবিতে, ঢাবিতে থেকে করেন ইন্টারনেট ব্যবসা
মামুনুল হক কখন মুক্তি পাচ্ছেন, জানাল কারা কর্তৃপক্ষ
ফিরোজায় খালেদা জিয়া
আরও ৬১ নেতাকে শোকজ বিএনপির
মিথ্যা মামলাকেই রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হচ্ছে: আ স ম রব
বিরোধী মত ও পথকে স্তব্ধ করার জন্য লাখ লাখ মিথ্যা মামলাকেই অন্যতম রাজনৈতিক হাতিয়ার করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ) সভাপতি আ স ম আবদুর রব।
‘বিএনপির নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা রাজনৈতিক নয়’- প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় শনিবার এক বিবৃতিতে এ মন্তব্য করেন জেএসডি সভাপতি।
বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘দণ্ডবিধি (পেনাল কোড) বা অন্য কোনো স্পেশাল আইনে বা বাংলাদেশের সংবিধানের কোথাও ‘রাজনৈতিক মামলা’ করার কোনো বিধান নেই। রাজনীতি কোনো অপরাধ নয়, এইজন্য রাজনীতিবিদদের নামে রাজনৈতিক মামলা দায়েরের বিধান সরকারের বা রাষ্ট্রের কোনো আইনে নেই। সরকারের সর্বোচ্চ পদ থেকে এই ধরনের ভিত্তিহীন বক্তব্য গ্রহণীয় নয়। রাজনৈতিক মামলার নামে অতীতেও কোনো মামলা
ছিল না বর্তমানেও নেই এবং ভবিষ্যতেও থাকবে না। রাজনীতিবিদদের কণ্ঠস্বর জনগণের কণ্ঠস্বর হিসেবেই উদ্ভাসিত হওয়া উচিত, শাসকের কণ্ঠস্বর হিসেবে নয়।’ রব বলেন, ‘সরকারপ্রধানের এই বক্তব্যে ভোটাধিকার এবং গণতন্ত্রের লড়াইয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে নতুন করে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে বা মামলার বেড়াজালে আবদ্ধ করার মাধ্যমে তাদের দুর্দশাকে চিরস্থায়ী করার অভিপ্রায় প্রকাশ পেয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আইনের অপপ্রয়োগে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব নস্যাৎ হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে এবং পরিশেষে রাষ্ট্র ধ্বংস হয়।’ জেএসডি সভাপতি বলেন, ‘অতীতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সুনির্দিষ্ট মামলার সম্মুখীন হয়ে কারাগারে ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে সেসব মামলা থেকে তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। অতীতকে মনে রাখাই রাজনীতিবিদদের ঐশ্বর্য।’ তিনি বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় বিরোধী দলের
নামে যে অগণিত মিথ্যা মামলা দিয়েছে- তা প্রজাতন্ত্রের সবাই অবগত। বিএনপির নেতাকর্মীদের ফৌজদারি মামলার আসামি করে পুলিশ নিজেই বাদী এবং সাক্ষী হয়ে দণ্ড প্রদানের যে প্রক্রিয়া চালু করেছে তা নজিরবিহীন, বেআইনি এবং সভ্যতাবিরোধী।’ আ স ম রব আরও বলেন, ‘ক্ষমতার পালাবদলে ভবিষ্যতে যেন প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হত্যা, গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ এবং মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত করা না হয়, সব নাগরিকের জন্য সাম্য, আইনের সমতা এবং মানবিক মর্যাদা সুরক্ষার ভিত্তিতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হয়- সেটাই হবে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রের প্রতি সবার কর্তব্য।’
ছিল না বর্তমানেও নেই এবং ভবিষ্যতেও থাকবে না। রাজনীতিবিদদের কণ্ঠস্বর জনগণের কণ্ঠস্বর হিসেবেই উদ্ভাসিত হওয়া উচিত, শাসকের কণ্ঠস্বর হিসেবে নয়।’ রব বলেন, ‘সরকারপ্রধানের এই বক্তব্যে ভোটাধিকার এবং গণতন্ত্রের লড়াইয়ে জড়িতদের বিরুদ্ধে নতুন করে মিথ্যা মামলা দিয়ে কারাগারে বা মামলার বেড়াজালে আবদ্ধ করার মাধ্যমে তাদের দুর্দশাকে চিরস্থায়ী করার অভিপ্রায় প্রকাশ পেয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আইনের অপপ্রয়োগে রাষ্ট্রের কর্তৃত্ব নস্যাৎ হওয়ার ঝুঁকিতে পড়ে এবং পরিশেষে রাষ্ট্র ধ্বংস হয়।’ জেএসডি সভাপতি বলেন, ‘অতীতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী সুনির্দিষ্ট মামলার সম্মুখীন হয়ে কারাগারে ছিলেন। কিন্তু পরবর্তীতে সেসব মামলা থেকে তাকে খালাস দেওয়া হয়েছে। অতীতকে মনে রাখাই রাজনীতিবিদদের ঐশ্বর্য।’ তিনি বলেন, ‘এই সরকার ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করতে রাজনৈতিক প্রতিহিংসায় বিরোধী দলের
নামে যে অগণিত মিথ্যা মামলা দিয়েছে- তা প্রজাতন্ত্রের সবাই অবগত। বিএনপির নেতাকর্মীদের ফৌজদারি মামলার আসামি করে পুলিশ নিজেই বাদী এবং সাক্ষী হয়ে দণ্ড প্রদানের যে প্রক্রিয়া চালু করেছে তা নজিরবিহীন, বেআইনি এবং সভ্যতাবিরোধী।’ আ স ম রব আরও বলেন, ‘ক্ষমতার পালাবদলে ভবিষ্যতে যেন প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের হত্যা, গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ এবং মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত করা না হয়, সব নাগরিকের জন্য সাম্য, আইনের সমতা এবং মানবিক মর্যাদা সুরক্ষার ভিত্তিতে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হয়- সেটাই হবে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত রাষ্ট্রের প্রতি সবার কর্তব্য।’