মিঠে কড়া সংলাপ বাজার ঠিক করাই এখন প্রথম দায়িত্ব – U.S. Bangla News




মিঠে কড়া সংলাপ বাজার ঠিক করাই এখন প্রথম দায়িত্ব

ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আপডেটঃ ২ মার্চ, ২০২৪ | ৬:৩৭
খাদ্যসামগ্রী, ওষুধপত্র ইত্যাদির বাজারে অগ্নিমূল্যের কারণে দেশের মানুষের জীবনে ত্রাহি অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণ আয়ের মানুষের পক্ষে বাজারে গিয়ে এক কেজি সবজি কেনাও কঠিন হয়ে পড়েছে; মাছ, মাংস তো দূরের কথা। কারণ, বর্তমানে এক কেজি ঢ্যাঁড়স, কচুরলতিসহ যে কোনো সবজিই একশ টাকা কেজির নিচে কিনতে পারা যাচ্ছে না। পটোল, কাঁকরোল এসবের কথা না হয় বাদই দিলাম; পটোল কিনতে গেলে কেজিতে দুইশ টাকা গুনতে হবে, এমনকি এক কেজি শাকের দামও এখন পঞ্চাশ টাকা! আবার গরিবের সবজি হিসাবে পরিচিত আলুর দামও চড়া; ডালের মূল্য তো সেই কবেই আকাশ ছুঁয়েছে, চালের মূল্যও লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলেছে। যদিও এসবের মূল্য বেড়ে চলেছে না বলে,

বাড়ানো হচ্ছে বলাটাই যুক্তিযুক্ত; কারণ ওষুধপত্রসহ সবকিছুরই মূল্য যেভাবে বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, সেক্ষেত্রে একটি চক্র যে এসব অপকর্মে জড়িত, সেই কথাটিই সামনে এসে যাচ্ছে। অতিমুনাফালোভী একশ্রেণির ব্যবসায়ীর কারসাজির কারণেই দ্রবমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থায় সীমিত আয়ের সাধারণ মানুষের পক্ষে সংসার চালানো ভীষণ কঠিন হয়ে পড়েছে; দিনের পর দিন তারা নিত্যপণ্য ক্রয়ের তালিকা কাটছাঁট করে চলেছেন; কিন্তু তারপরও সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন; শিশু সন্তানসহ পরিবার-পরিজন নিয়ে এক পেট, আধা পেট খেয়ে কোনোমতে তাদের দিনরাত পার করতে হচ্ছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় এবং বিভাগ থেকে দ্রব্যমূল্যের অগ্নিমূল্য থেকে জনসাধারণকে রক্ষা করার কথা বলা হলেও বা এ বিষয়ে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ

করা হলেও কোনোকিছুই ফলপ্রসূ হচ্ছে না। কারণ, গোড়ায় গলদ রেখে অর্থাৎ সরষে থেকে ভূত না তাড়িয়ে এসব কোনো পদক্ষেপই ফলপ্রসূ হতে পারে না। বর্তমান সংসদের প্রায় সত্তর শতাংশ সংসদ-সদস্যই যে ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী এবং সরকারের মন্ত্রীদেরও অধিকাংশই যেখানে ব্যবসায়ী, তারা যদি মনমানসিকতায় অতিমুনাফাকে স্থান দিয়ে রাখেন, সে ক্ষেত্রে দ্রব্যমূল্য কমানোর কথা মুখে বলেই বা লাভ কী? উপরের কথাটির যথার্থতা নিয়ে অনেকেই হয়তো প্রশ্ন তুলতে পারেন। তবে তাদের সে প্রশ্নের উত্তর আমার জানা আছে বলেই কথাটি বলেছি। এই যে, বাজারে ওষুধ কিনতে গিয়ে আমাদের অতিরিক্ত বা অসহনীয় মূল্য পরিশোধ করতে হয়, এসব অন্যায়-অবিচারের বিচার করবেন কারা? কারণ, ওষুধ শিল্পমালিকদের সিন্ডিকেটও তো অত্যন্ত শক্তিশালী

এবং তাদের অনেকেই তো সরকারের লোক; কেউ কেউ সরকারি পদ-পদবিধারী নীতিনির্ধারকও বটে। এ অবস্থায়, যেসব কোম্পানি অতিরিক্ত মূল্য নির্ধারণ করে বাজারে ওষুধ ছেড়ে ব্যবসা চালাচ্ছেন, তাদের কোম্পানির ওষুধের উৎপাদন খরচের তুলনায় কত শতাংশ লাভে তারা ব্যবসা করছেন, সে বিষয়টি কি সরকারি কোনো সংস্থা খতিয়ে দেখে জনসাধারণকে তা অবহিত করেছেন, নাকি ওষুধ কোম্পানিগুলো তাদের ইচ্ছামতো মূল্য নির্ধারণ করে বাজার থেকে অতিমুনাফা লুটে নিচ্ছে? আবার যেসব ওষুধ তারা দেশে বাজারজাত করছেন, সেসব ওষুধের ইনগ্রিডিয়েন্স অর্থাৎ উপাদান, উপকরণ সঠিকমাত্রায় ওষুধের মধ্যে দেওয়া হয়েছে কিনা, সেটাও কিন্তু কোটি টাকার প্রশ্ন! কারণ, শোনা যায় একই ওষুধ আমাদের দেশের জন্য একভাবে এবং বিদেশে রপ্তানির জন্য অন্যভাবে

তৈরি করা হয়। অর্থাৎ ওষুধের ভেতরের উপাদান, উপকরণে তারতম্য করা হয়। কথাটি যদি সঠিক হয়, তাহলে অতিমুনাফার পাশাপাশি এ শ্রেণির ওষুধ কোম্পানি দেশের মানুষের শরীর-স্বাস্থ্য নিয়েও যে ব্যবসা করছে, সে কথাটিও বলাই বাহুল্য। সুতরাং, শুধু আলু, পেঁয়াজ, ডিম, সবজি, চাল, ডাল, নুন, তেল ব্যবসায়ীরাই যে অতিমুনাফা করে দ্রব্যমূল্য বাড়িয়ে চলেছেন, ভেজাল খাওয়াচ্ছেন, সে কথাটিও কিন্তু সর্বাংশে সঠিক নয়, আমাদের দেশে একশ্রেণির ওষুধ ব্যবসায়ীও কিন্তু এসব করে চলেছেন। বাজারে ওষুধ কিনতে গিয়েও কিন্তু আমরা এসব জানতে বা বুঝতে পারি। অতি মূল্য পরিশোধ করে আমরা যেসব ওষুধ কিনে ঘরে ফিরি এবং তা সেবন করি, সেসব অনেক ক্ষেত্রেও কিন্তু আমরা প্রতারিত; অতিরিক্ত মূল্য পরিশোধ

করা সত্ত্বেও আমরা যে মানসম্পন্ন ওষুধ কিনে ঘরে ফিরতে পারছি না, এ কথাটিও কিন্তু সত্যি। যদিও এ ক্ষেত্রে আমাদের করার কিছু নেই; কারণ, আমরা অসহায়, অবহেলিত। আর এসব নিয়ে আমাদের সরকার যে কিছু করবে, তা-ও বোধহয় সম্ভব নয়; কারণ, এসব ওষুধ কোম্পানির কেউবা সরকারি লোক আবার কেউবা সরকারের কাছের লোক। সুতরাং, এসব নিয়ে কিছু বলা বা লেখা অনেকটা অরণ্যে রোদনের মতোই এবং কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণও বটে; কিন্তু তবুও মুখ ফসকে কিছু বলে ফেললাম। কারণ, ৫৩ বছর আগে যখন তরুণ বয়সে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিলাম, পাক আর্মির মুখোমুখি হয়েছিলাম, তখনই যখন ভয় পাইনি, এখন এ ৭৩ বছর বয়সে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ আছে বলে

মনে করি না। আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলা, কলম ধরাও একজন লেখকের দায়িত্ব-কর্তব্য বলেই মনে করি। অতিমুনাফালোভীদের সম্পর্কে কিছু কথা যখন বলেই ফেলেছি, সেক্ষেত্রে আরও দু’একটি ক্ষেত্রের কথাও বলতে চাই। আর তা হলো, দেশের রাস্তাঘাট, ব্রিজ-কালভার্ট নির্মাণের কথা। দেশের সড়ক বিভাগের বিভিন্ন ঠিকাদারি কাজেও অতিমুনাফার রমরমা ব্যবসা; সেখানেও জালিয়াতিসহ বিভিন্ন কায়দায় পছন্দের ব্যক্তিদের বড় বড় কাজ ধরিয়ে দেওয়া হয়। কারসাজির মাধ্যমে হাজার হাজার, লাখ লাখ কোটি টাকার কাজ যেভাবে বিলিবণ্টন করে সরকারি অর্থ ভাগবাঁটোয়ারা করে নেওয়া হয়, এক কথায় সেসব ঘটনাও রীতিমতো লুটপাট! ত্রিশ-পঁয়ত্রিশ বছর আগে শুনতাম, সে সময়ে একটি পাত্রে গুটি রেখে লটারি করে কাজ বিলিবণ্টন করা হতো। সে অবস্থায়,

একজন ঠিকাদার আমাকে বলেছিলেন, পাঁচ বছর ধরে তিনি টেন্ডার ড্রপ করলেও এ পর্যন্ত একটি কাজও পাননি। অবশেষে টেন্ডার কারসাজির রহস্যভেদ করতে পেরে তিনি আর কোনোদিন দরপত্রও ক্রয় করেননি এবং টেন্ডারও ড্রপ করেননি। কারণ, ইতোমধ্যে টেন্ডার ফরম ক্রয় করতে তাকে অনেক টাকা গচ্চা দিতে হয়েছে। এ বিষয়ে রহস্যভেদ করে তিনি জানতে পেরেছিলেন, যে ঠিকাদারকে কাজটি দেওয়া হবে, তার নম্বর বিশিষ্ট লটারির গুটিটি সারারাত ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে তারপর পাত্রে ঢোকানো হয় এবং অতঃপর হাত ঢুকিয়ে সেই গুটিটিই তুলে পছন্দের ঠিকাদারকে কাজ পাইয়ে দেওয়া হয়; আর এভাবে কখনো ঠাণ্ডা গুটি, গরম গুটি হাতিয়ে তুলে নিজেদের লোকদের কাজ ধরিয়ে দেওয়া সে সময়ে রেওয়াজে

পরিণত হয়েছিল। আজকাল অবশ্য টেন্ডার জালিয়াতির নিত্যনতুন কৌশল আবিষ্কৃত হয়েছে এবং পত্রিকান্তরে সড়ক বিভাগের হাজার হাজার কোটি টাকার টেন্ডার জালিয়াতির খবরও প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখ্য, সরকারি বিভিন্ন সংস্থায়, টেন্ডারের নামে যে টেন্ডারবাজি করা হয়, সে বিষয়টি এখন ওপেন সিক্রেট। গণপূর্ত বিভাগের একটি বালিশের মূল্য এবং তা ভূমি লেভেল থেকে ওপর তলায় উঠানোর ব্যয়সংক্রান্ত লোমহর্ষক যে কাহিনি দেশবাসী জানতে পেরেছিলেন, বাস্তব ঘটনা তার চেয়ে অনেক বেশি চাঞ্চল্যকর। গণপূর্ত, বেবিচক, সড়ক ও জনপথ, এলজিইডি, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিদ্যুৎ বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি সংস্থার উন্নয়ন কাজে যেভাবে অর্থের লুটপাট হয়, সে ক্ষেত্রে ব্যয় বরাদ্দের অর্ধেক পরিমাণ অর্থও প্রকৃত কাজে ব্যয় হয় কিনা সে বিষয়ে সথেষ্ট সন্দেহ আছে! এখানে প্রশ্ন উঠতে পারে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির সঙ্গে এসব টেন্ডার জালিয়াতি, দুর্নীতি তথা আর্থিক লুটপাটের আদৌ কোনো সম্পর্ক আছে কিনা। যদিও আপাতদৃষ্টিতে মনে হবে, অগ্নিমূল্যের বাজারের সঙ্গে বিষয়টি সম্পর্কযুক্ত নয়; কিন্তু আমি মনে করি, দেশের আর্থিক কেলেংকারি, আর্থিক লুটপাটের কারণেও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য লাগামহীনভাবে বেড়ে চলেছে। কারণ, ব্যাংক লুটের টাকাসহ, টেন্ডারবাজি ইত্যাদির মাধ্যমে অক্লেশে যারা টাকা রোজগার করে চলেছেন, দ্রব্যসামগ্রীর অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির জন্য তারাও দায়ী; অসৎ পথে উপার্জিত কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা বাজারে পানির মতো খরচ করায় এ শ্রেণির লুটেরা চক্রের কারণেও দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ঘটে চলেছে। কারণ, অস্বাভাবিক পন্থায় অর্জিত অর্থ যারা বিদেশে পাচার করতে পারছেন না, সেসব অর্থ দ্বারা এ শ্রেণির লোকরা বিলাসবহুল ভোগ্যপণ্যসহ বাজার থেকে অতিরিক্ত নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী ক্রয় করে থাকেন এবং এ ক্ষেত্রে তারা মূল্যবৃদ্ধির তোয়াক্কা না করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিক্রেতার হাঁকা মূল্যেই তা ক্রয় করে বাজারকে অস্থিতিশীল করে তোলেন। এ বিষয়ে একটি উদাহরণ এখানে উল্লেখযোগ্য। একদিন বাজারে মাছ কিনতে গিয়ে মাছ বিক্রেতাকে খুব বেশি মূল্য হাঁকতে দেখে তাকে মৃদু তিরস্কার করায় সে বলে বসল, ‘নিলে নেন, না নিলে কেটে পড়েন, একটু আগে অমুক সাহেব, পাঁচ হাজার টাকার মাছ নিয়ে, আমি ভালো মাছ দিয়েছি বলে, আমাকে আরও পাঁচশ টাকা বকশিশ দিয়েছে’। জবাবে আমি হাসতে হাসতে বলেছিলাম, যার নাম বলা হলো, উনি তো একজন জনপ্রতিনিধি, তিনি তো এখানেও রাজনীতি করে গিয়েছেন। এখানেই লেখাটির উপসংহার টেনে বলতে চাই, আসলেই একশ্রেণির মানুষ কিন্তু বাজার থেকে প্রয়োজনের অতিরিক্ত দ্রব্যসামগ্রী ক্রয় করে তাদের খাদ্যভান্ডারে তা মজুত করে রাখেন এবং যেসব দ্রব্যের ক্রাইসিস থাকে বা ক্রাইসিসের আশঙ্কা থাকে, সেসব দ্রব্য তারা আরও বেশি করে সংগ্রহ করে ঘরে ঢুকান। আর এ শ্রেণির মানুষ খাদ্যদ্রব্যসহ বিভিন্ন ভোগ্যপণ্য প্রচুর পরিমাণে অপচয়ও করে থাকেন। যেমন-সারা পৃথিবীতে যত পরিমাণ খাদ্যদ্রব্যের অপচয় হয়, একমাত্র সৌদি আরবেই তার এক-তৃতীয়াংশ খাদ্যদ্রব্য অপচয় বা নষ্ট করা হয় এবং আমাদের দেশের একশ্রেণির ধনী ব্যক্তিও প্রয়োজনের অতিরিক্ত বাজারঘাট করে নিজেরা ভোগ এবং মেহমানদারি করার উদ্দেশ্য সাধনের পরও তারা অনেক খাদ্যদ্রব্য নষ্ট করে থাকেন। আর এভাবেই আমাদের দেশে কেউ খাবে আর কেউ খাবে না শ্রেণির যে শ্রেণিবৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে, তা আমাদের সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট করে ফেলেছে; রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সব ক্ষেত্রেই শ্রেণিবৈষম্যের ক্ষত দিনে দিনে স্পষ্ট থেকে স্পষ্টতর হচ্ছে। ফলে একশ্রেণির মানুষ নিজেদের শোষিত মনে করে শোষক শ্রেণির ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছেন। অবিলম্বে এ বিষয়ে দৃষ্টি দিয়ে দেশের সাধারণ মানুষের স্বার্থরক্ষা না করতে পারলে, আমাদের দেশেও কিন্তু সামাজিক বিপর্যয় ঘটতে পারে। আর দেশের সাধারণ অভাবী মানুষ ফুঁসে উঠলে, ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলারের মূল্যবৃদ্ধি ইত্যাদি কোনো যুক্তিতেই কিন্তু তাদের থামানো যাবে না; ঠিক শ্রীলংকার মতো না হলেও অনুরূপ একটা কিছু কিন্তু ঘটে যেতে পারে। কারণ, আগেই বলেছি, অতিমুনাফালোভী চক্রের কারসাজিতে সাধারণ মানুষ ওষুধসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীও কিনে খেতে পারছেন না। আর অতিমুনাফালোভী ঠিকাদার, ব্যবসায়ী সবাই যেহেতু সরকারের আশপাশেই আছেন, সুতরাং, সরকারকেই বিড়ালের গলায় ঘণ্টাটি বাঁধতে হবে। অন্যথায়, ভবিষ্যতে কিন্তু এসবের মাশুল গুনতে হবে। ড. মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন : কবি, প্রাবন্ধিক, কলামিস্ট
ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
রাইসি কি বেঁচে আছেন? রাইসির মৃত্যু কামনা করে যা বললেন মার্কিন সিনেটর! প্রশাসনে বিঘ্ন না ঘটানোর আহ্বান খামেনির সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে ডিমের বাজার রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টারের সন্ধান মিলেছে শেবাচিম চলছে ৫৬ বছরের পুরোনো জনবল কাঠামোতে মুনাফা সাড়ে ১৬ কোটি জরিমানা ৮০ লাখ টাকা ইরানের প্রেসিডেন্টকে নিয়ে যা বলল হামাস ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত পাহাড়ি অঞ্চলে হেলিকপ্টার বিধ্বস্তের আগে ফিলিস্তিনিদের নিয়ে যা বলেছেন রাইসি ইরানের প্রেসিডেন্টকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত পাহাড়ি অঞ্চলে রাইসিকে বহনকারী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু কন্যার লড়াইয়ের গল্প বিশ্বের কাছে তুলে ধরাই হোক অঙ্গীকার: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী বিএনপি নেতার বাড়ির গেটে এ কেমন সাইনবোর্ড সন্ধান মেলেনি হেলিকপ্টারের, ইরানের প্রেসিডেন্ট-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মৃত্যুর শঙ্কা নিপুণের সেই বক্তব্য নিয়ে অভিমান ঝাড়লেন মিশা তীব্র হচ্ছে গাজা যুদ্ধ, রাফায় উদ্বাস্তু ৯ লাখ আগে জনগণকে ধারণ করত আ.লীগ, এখন ঘাড়ে চেপে বসেছে: জিএম কাদের ভারতে গিয়ে নিখোঁজ এমপি আনার, খুঁজে পেতে ডিবিতে মেয়ে ভোটে জিতলে অভিনয় ছেড়ে দেওয়ার ঘোষণা কঙ্গনার