ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
শত বছর আগের মুদ্রা ১২ কোটিতে বিক্রি
সরকার দেশে ‘নব্য বাকশালী শাসন’ কায়েম করেছে: মির্জা ফখরুল
‘শেখ হাসিনাকে কোনো দেশ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না’
৮ ফুট লম্বা চুল নিয়ে বিশ্বরেকর্ড
এক মাছ ধরেই কোটিপতি তরুণ!
রোহিঙ্গাদের জন্য আরও তহবিল সংগ্রহে আইওএম’র প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
১৮ বছর পর স্কটল্যান্ডের দ্বীপে মিলল রেসের হাঁস
‘ভেতরে যদি সিল মারা হতে থাকে, ছবি-ভিডিও হয়, আমাদের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হবে’
দ্বাদশ নির্বাচনে কারচুপি যেন না হয় সেজন্য সংশ্লিষ্ট দায়িত্ব পালনকারী প্রশাসনের কর্তাব্যক্তি ও আইনশৃংখলা বাহিনীকে সতর্ক থাকার কথা বলেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
শুক্রবার ঢাকায় এক উচ্চপর্যায়ের প্রশিক্ষণে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও পুলিশ সুপারদের (এসপি) মধ্যে সমন্বয় বজায় রাখার তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, সমন্বয় করে সুন্দরভাবে নির্বাচন তুলে আনার চেষ্টা করবেন।
সিইসি আরও বলেন, ভোটের দিন পুরো জাতি, ভোটাররা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকবে, ভেতরে সিল মারার চেষ্টা হলে কেউ না কেউ কিন্তু সেটার ছবি তুলে ফেলবে, ভিডিও করে ফেলবে। সেগুলো যখন প্রচার হয়ে যাবে, তখন আমাদের নিরপেক্ষতাও প্রশ্নবিদ্ধ হবে। আমাদের ব্যর্থতা, অদক্ষতা প্রতিফলিত হবে।
শুক্রবার সকালে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ
ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে দুদিনের এ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষ্যে বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশ কমিশনার, উপমহাপুলিশ পরিদর্শক, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও জ্যেষ্ঠ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা নিয়ে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। নির্বাচন নিয়ে প্রশাসনের কাছে নির্বাচন কমিশনের মূল চাওয়ার কথা উল্লেখ করে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের স্বাধীনতা যেন ব্যাহত না হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন। ভেতরে যদি সিল মারা হতে থাকে, কেউ না কেউ হয়তো তুলে (ছবি-ভিডিও) ফেলবে। সেটা যখন প্রচারিত হবে, তখন আমাদের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়তে পারে। কেন এটা হলো? শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ
দিয়ে সিইসি বলেন, আপনারা এমনভাবে দায়িত্ব পালন করবেন, যাতে নির্বাচন সত্যিকার অর্থে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ হয়। এ চেষ্টা কীভাবে করবেন, সেটা জানি না। কারণ, ওই জ্ঞান আমার নেই, আপনাদের আছে। আমাদের বার্তা হচ্ছে, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ আর সুশৃঙ্খল করবেন। গতকাল মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে বলেছি। উনিও চেয়েছেন, নির্বাচন যেন সুশৃঙ্খল হয়। সুশৃঙ্খল আমি করাতে পারব না, আপনাদেরই করাতে হবে। ডিসি-এসপিদের উদ্দেশে সিইসি আরও বলেন, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের উদ্দেশে বলি- দায়িত্ববোধ থেকে নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করবেন। একই সঙ্গে সুশৃঙ্খল নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনে ক্ষমতা ও শক্তি প্রয়োগ করবেন। এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমরা দেখতে চাই প্রজ্ঞা, শক্তি, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান দিয়ে আপনারা এমনভাবে
দায়িত্ব পালন করবেন যেন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়। আমাদের বার্তা হচ্ছে, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল হতে হবে। সুশৃঙ্খল আমি করাতে পারবো না। আপনারা পারবেন। এ আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান। আরও ছিলেন ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম।
ইনস্টিটিউট (ইটিআই) ভবনে দুদিনের এ প্রশিক্ষণের উদ্বোধন করেন কাজী হাবিবুল আউয়াল। আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষ্যে বিভাগীয় কমিশনার, পুলিশ কমিশনার, উপমহাপুলিশ পরিদর্শক, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও জ্যেষ্ঠ জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নির্বাচন ব্যবস্থাপনা নিয়ে এই কর্মশালার আয়োজন করা হয়। নির্বাচন নিয়ে প্রশাসনের কাছে নির্বাচন কমিশনের মূল চাওয়ার কথা উল্লেখ করে কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ভোটারদের ভোটাধিকার প্রয়োগের স্বাধীনতা যেন ব্যাহত না হয়। ভোটাররা যেন নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন। ভেতরে যদি সিল মারা হতে থাকে, কেউ না কেউ হয়তো তুলে (ছবি-ভিডিও) ফেলবে। সেটা যখন প্রচারিত হবে, তখন আমাদের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়তে পারে। কেন এটা হলো? শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ
দিয়ে সিইসি বলেন, আপনারা এমনভাবে দায়িত্ব পালন করবেন, যাতে নির্বাচন সত্যিকার অর্থে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ হয়। এ চেষ্টা কীভাবে করবেন, সেটা জানি না। কারণ, ওই জ্ঞান আমার নেই, আপনাদের আছে। আমাদের বার্তা হচ্ছে, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ আর সুশৃঙ্খল করবেন। গতকাল মহামান্য রাষ্ট্রপতিকে বলেছি। উনিও চেয়েছেন, নির্বাচন যেন সুশৃঙ্খল হয়। সুশৃঙ্খল আমি করাতে পারব না, আপনাদেরই করাতে হবে। ডিসি-এসপিদের উদ্দেশে সিইসি আরও বলেন, জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের উদ্দেশে বলি- দায়িত্ববোধ থেকে নির্বাচনের গুরুত্ব অনুধাবন করবেন। একই সঙ্গে সুশৃঙ্খল নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনে ক্ষমতা ও শক্তি প্রয়োগ করবেন। এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, আমরা দেখতে চাই প্রজ্ঞা, শক্তি, অভিজ্ঞতা, জ্ঞান দিয়ে আপনারা এমনভাবে
দায়িত্ব পালন করবেন যেন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ হয়। আমাদের বার্তা হচ্ছে, নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খল হতে হবে। সুশৃঙ্খল আমি করাতে পারবো না। আপনারা পারবেন। এ আয়োজনে আরও উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমান। আরও ছিলেন ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম।