ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
আবারও একটি ডামি নির্বাচন করতে যাচ্ছে আ.লীগ : রিজভী
মধুখালীতে দুইভাইকে হত্যায় জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি ১২ দলীয় জোটের
যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
সিটির পর উপজেলা নির্বাচনেও ‘ কৌশলী’ এমপি বাহার
কোনো প্রার্থীর প্রচারে থাকলে এমপিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচন: প্রতীক পেয়ে শুরু প্রচার-প্রচারণা
দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে উপজেলার ভোটে ৬৪ নেতাকে শোকজ বিএনপির
ভারত কখনোই আ.লীগের হয়ে দেন দরবার করবে না
মার্কিন ভিসানীতি নিয়ে চাপে রয়েছে আওয়ামী লীগ সরকার। এ চাপ মোকাবিলায় সরকার কি ভারতকে পাশে পাবে? ভারতের জিন্দাল স্কুল অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের অধ্যাপক এবং দক্ষিণ এশিয়া বিশ্লেষক প্রফেসর শ্রীরাধা দত্ত মনে করেন, ভারত সরকার কখনোই মার্কিন সরকারের কাছে গিয়ে বাংলাদেশ বা আওয়ামী লীগের হয়ে দেন-দরবার করবে না।
বিবিসি বাংলাকে তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগ দিল্লির ওপর ভরসা করে এবং এখনও করবে, কিন্তু ভারতেরও কিছু সমস্যা রয়েছে। ভারত কি আমেরিকাকে বলবে বাংলাদেশ নিয়ে তোমরা যা করছ সেটি ঠিক নয়? আমার মনে হয় না ভারত তা করবে।
তিনি বলেন, এটা ঠিক যে কূটনীতি বিভিন্ন চ্যানেলে হয়, ভারত হয়তো ট্র্যাক টু বা ট্র্যাক থ্রি চ্যানেলে
এ কথা তুলবে। কিন্তু ভারত সরকার কখনোই মার্কিন সরকারের কাছে গিয়ে বাংলাদেশ বা আওয়ামী লীগের হয়ে দেন-দরবার করবে না। শ্রীরাধা দত্ত আরও বলেন, বাংলাদেশের চাপ থাকলেও রোহিঙ্গা সংকট নিয়েও ভারত মিয়ানমার সরকারের ওপর কখনোই খোলাখুলিভাবে কোনো চাপাচাপি করেনি। তবে তিনি স্বীকার করেন ভারত চায় আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশে থাকুক। কারণ তার মতে, নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগগুলো সবসময় শেখ হাসিনা আন্তরিকভাবে বিবেচনা করেছেন, যা নিয়ে দিল্লি কৃতজ্ঞ। এ কারণে তিনি বলেন, পরপর দুটো নির্বাচন নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন উঠলেও ভারত চোখ বুজে ফলাফলকে মেনে নিয়েছে। এ বিশ্লেষক বলেন, এটা ঠিক যে ভারত আওয়ামী লীগকে অন্ধের মতো সমর্থন করেছে। কিন্তু আমেরিকা এখন যেভাবে ক্ষেপে উঠেছে
সেটা ভারতের জন্য চিন্তার জায়গা তো বটেই, মনে হচ্ছে না আমেরিকা পেছাবে। সেখানে ভারত কী করতে পারবে তা নিয়ে আমি সন্দিহান। এর আগে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়েও ভারত যে আওয়ামী লীগ সরকারের হয়ে আমেরিকার সঙ্গে জোরালো কোনো দেন-দরবার করেছে তারও কোনো প্রমাণ নেই। শ্রীরাধা দত্ত বলেন, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে রাশিয়া থেকে জ্বালানি তেল কেনা নিয়ে দিল্লি ও ওয়াশিংটনের সম্পর্কে সম্প্রতি চাপ তৈরি হয়েছে। ভারত যতই নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভাবুক না কেন তাদের তো অনেক জায়গাতেই যুক্তরাষ্ট্রকে প্রয়োজন।
এ কথা তুলবে। কিন্তু ভারত সরকার কখনোই মার্কিন সরকারের কাছে গিয়ে বাংলাদেশ বা আওয়ামী লীগের হয়ে দেন-দরবার করবে না। শ্রীরাধা দত্ত আরও বলেন, বাংলাদেশের চাপ থাকলেও রোহিঙ্গা সংকট নিয়েও ভারত মিয়ানমার সরকারের ওপর কখনোই খোলাখুলিভাবে কোনো চাপাচাপি করেনি। তবে তিনি স্বীকার করেন ভারত চায় আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশে থাকুক। কারণ তার মতে, নিরাপত্তা নিয়ে ভারতের উদ্বেগগুলো সবসময় শেখ হাসিনা আন্তরিকভাবে বিবেচনা করেছেন, যা নিয়ে দিল্লি কৃতজ্ঞ। এ কারণে তিনি বলেন, পরপর দুটো নির্বাচন নিয়ে বিস্তর প্রশ্ন উঠলেও ভারত চোখ বুজে ফলাফলকে মেনে নিয়েছে। এ বিশ্লেষক বলেন, এটা ঠিক যে ভারত আওয়ামী লীগকে অন্ধের মতো সমর্থন করেছে। কিন্তু আমেরিকা এখন যেভাবে ক্ষেপে উঠেছে
সেটা ভারতের জন্য চিন্তার জায়গা তো বটেই, মনে হচ্ছে না আমেরিকা পেছাবে। সেখানে ভারত কী করতে পারবে তা নিয়ে আমি সন্দিহান। এর আগে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়েও ভারত যে আওয়ামী লীগ সরকারের হয়ে আমেরিকার সঙ্গে জোরালো কোনো দেন-দরবার করেছে তারও কোনো প্রমাণ নেই। শ্রীরাধা দত্ত বলেন, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে রাশিয়া থেকে জ্বালানি তেল কেনা নিয়ে দিল্লি ও ওয়াশিংটনের সম্পর্কে সম্প্রতি চাপ তৈরি হয়েছে। ভারত যতই নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ ভাবুক না কেন তাদের তো অনেক জায়গাতেই যুক্তরাষ্ট্রকে প্রয়োজন।