ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
জিম্মি ইসরায়েলি-আমেরিকান তরুণের ভিডিও প্রকাশ হামাসের
‘শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্রের ট্রিগারে আঙ্গুল রাখা ইরানের’
ইসরাইলি স্থাপনায় আবার হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরাইলি স্থাপনায় আবার হিজবুল্লাহর ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরাইল-ইউক্রেনের সামরিক সহায়তা বিল মার্কিন সিনেটে পাস
ঘুসের অভিযোগে রাশিয়ার উপ-প্রতিরক্ষামন্ত্রী আটক
আমেরিকার বিশ্ব ‘নেতৃত্ব’ নিয়ে ট্রাম্পকে যে প্রশ্ন বাইডেনের
বিহারে কয়েক সেকেন্ডে ভেঙে পড়ল নির্মাণাধীন সেতু
ভারতের বিহার রাজ্যের ভাগলপুরে গঙ্গা নদীর ওপর নির্মাণাধীন চার লেনের একটি সেতু তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে।
রোববার সন্ধ্যায় সেতুটি হুড়মুড় করে ভেঙে পড়ে। এই দৃশ্য ক্যামেরায় ধরা পড়েছে। সেতুটি ভেঙে পড়ার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। খবর এনডিটিভির।
সেতু ভেঙে পড়ার এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
সুলতানগঞ্জ ও খাগরিয়া জেলাকে সংযুক্ত করার সেতুটির ভিত্তিপ্রস্তর ২০১৪ সালে স্থাপন করেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমার।
সেতু ভেঙে পড়ার ঘটনাটি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ। দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি।
ভাগলপুরের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সুব্রত কুমার সেনকে উদ্ধৃত করে বার্তা সংস্থা পিটিআই বলেছে, তিনি তথ্য পেয়েছেন যে নির্মাণাধীন আগুয়ানি-সুলতানগঞ্জ সেতুটির
চার থেকে পাঁচটি পিলার ধসে গেছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রশাসন যোগাযোগ রাখছে। ঘটনাটিকে সামনে এনে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সম্রাট চৌধুরী অভিযোগ করে বলেছেন, নীতিশ কুমারের নেতৃত্বাধীন বিহার সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত। গত বছরের ডিসেম্বরে রাজ্যের বেগুসরাই জেলার বুড়ি গণ্ডকী নদীতে একটি সেতু ভেঙে পড়ে যায়। সেই ঘটনায়ও কেউ হতাহত হননি। কারণ সেতুটি তখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়নি। এ দুর্ঘটনার পর রাজ্যের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন, সেতুটি শিগগিরই উদ্বোধন করার কথা ছিল, কিন্তু তার আগেই সেতুটি ভেঙে পড়ল।
চার থেকে পাঁচটি পিলার ধসে গেছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে প্রশাসন যোগাযোগ রাখছে। ঘটনাটিকে সামনে এনে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সম্রাট চৌধুরী অভিযোগ করে বলেছেন, নীতিশ কুমারের নেতৃত্বাধীন বিহার সরকার দুর্নীতিগ্রস্ত। গত বছরের ডিসেম্বরে রাজ্যের বেগুসরাই জেলার বুড়ি গণ্ডকী নদীতে একটি সেতু ভেঙে পড়ে যায়। সেই ঘটনায়ও কেউ হতাহত হননি। কারণ সেতুটি তখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়নি। এ দুর্ঘটনার পর রাজ্যের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন, সেতুটি শিগগিরই উদ্বোধন করার কথা ছিল, কিন্তু তার আগেই সেতুটি ভেঙে পড়ল।