ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
রাশিয়ার বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগ সুইডেনের
জাপানে ছড়াচ্ছে মাংসখেকো ব্যাকটেরিয়া, সংক্রমণের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই মৃত্যু
গাজার ৫০ হাজার শিশুর অপুষ্টির চিকিৎসা প্রয়োজন: জাতিসংঘ
পুতিনকে হিটলারের সঙ্গে তুলনা করে যা বললেন জেলেনস্কি
গাজায় এবার বিষণ্ন ঈদ
ইসরাইলি সংগঠনে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
ইসরাইলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীকে পেন্টাগনে ডাকলেন লয়েড অস্টিন
বিরজান্দে রাইসির শেষ শ্রদ্ধানুষ্ঠানে মানুষের ঢল
ইরানে চলছে প্রয়াত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসিকে শ্রদ্ধা জানানোর অনুষ্ঠান। আজ চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে এই নেতাকে। এবার রাইসির লাশ সর্বজনের শ্রদ্ধা জানানোর জন্য নেওয়া হয়েছে দক্ষিণ খোরাসান প্রদেশে।
ইরানের সংসদে দক্ষিণ খোরাসানের মানুষেরই প্রতিনিধিত্ব করতেন রাইসি। খবর রয়টার্সের।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টায় বিরজান্দ শহরে রাইসির শেষ বিদায় অনুষ্ঠান শুরু হয়। ইরানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উপস্থিত রয়েছেন এই অনুষ্ঠানে।
খোরাসান ছাড়াও অনান্য প্রদেশের ইরানি বাসিন্দারাও অংশ নিয়েছে রাইসির এই শ্রদ্ধাজ্ঞাপন অনুষ্ঠানে। আজকেই তাকে নিজের জন্ম শহরে সমাহিত করা হবে।
গত শনিবার (১৮ মে) আজারবাইজান সফরে গিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রাইসি। রোববার (১৯ মে) দেশটির প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভের সঙ্গে তিনি দুদেশের যৌথভাবে নির্মিত একটি বাঁধ উদ্বোধন করেছিলেন। সেখান থেকে তিনটি
হেলিকপ্টারের বহর নিয়ে ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী তাবরিজে ফিরছিলেন রাইসি ও তার সঙ্গে থাকা অন্য কর্মকর্তারা। পথে পূর্ব আজারবাইজানের জোলফা এলাকার কাছে দুর্গম পাহাড়ে রাইসিকে বহনকারী বেল-২১২ মডেলের হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। পরে হেলিকপ্টারটিতে থাকা সব আরোহীর মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করে ইরান সরকার। অবশ্য অন্য দুটি হেলিকপ্টার নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছায়। এদিকে, রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়া দুর্ঘটনা নাকি পরিকল্পিত, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই। এরই মধ্যে তদন্তও শুরু হয়েছে। দুর্ঘটনা তদন্তে উচ্চপদস্থ একটি প্রতিনিধিদলকে দায়িত্ব দিয়েছেন ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি।
হেলিকপ্টারের বহর নিয়ে ইরানের পূর্ব আজারবাইজান প্রদেশের রাজধানী তাবরিজে ফিরছিলেন রাইসি ও তার সঙ্গে থাকা অন্য কর্মকর্তারা। পথে পূর্ব আজারবাইজানের জোলফা এলাকার কাছে দুর্গম পাহাড়ে রাইসিকে বহনকারী বেল-২১২ মডেলের হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়। পরে হেলিকপ্টারটিতে থাকা সব আরোহীর মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করে ইরান সরকার। অবশ্য অন্য দুটি হেলিকপ্টার নিরাপদে গন্তব্যে পৌঁছায়। এদিকে, রাইসির হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হওয়া দুর্ঘটনা নাকি পরিকল্পিত, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছেই। এরই মধ্যে তদন্তও শুরু হয়েছে। দুর্ঘটনা তদন্তে উচ্চপদস্থ একটি প্রতিনিধিদলকে দায়িত্ব দিয়েছেন ইরানের সশস্ত্র বাহিনীর চিফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল মোহাম্মদ বাঘেরি।