ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
বিজেপি ২০০ আসনও পাবে না, সমীক্ষা ভুয়া: মমতা
কারাগারে কেজরিওয়ালের ‘মিষ্টি খাবার’ নিয়ে প্রশ্ন ইডির, হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ পার্টির
ভারতে লোকসভা নির্বাচনে প্রথম ধাপে ভোট পড়েছে ৬০ শতাংশ
ইসরাইল-ইরানের দ্বন্দ্বের শুরু কবে থেকে?
পরস্পরকে নিয়ে ভুল হিসাব-নিকাশ করেছে ইরান ও ইসরাইল
ফ্রান্সে ইরানের কনস্যুলেটে আতঙ্ক, আটক এক
ইরানের অস্ত্র সুবিধার কেন্দ্র ইসফাহান
বিক্ষোভের মুখে সংস্কার বিল সাময়িক স্থগিত নেতানিয়াহুর
অবশেষে বিক্ষোভের মুখে বিচার বিভাগীয় সংস্কারের সিদ্ধান্ত থেকে আপাতত সরে এসেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। সোমবার এ সংস্কার বিল পার্লামেন্টের আগামী অধিবেশন পর্যন্ত স্থগিত রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলেন, আমি এ বিষয়ে একটা ঐক্যমতে পৌঁছানোর জন্য দ্বিতীয় এবং তৃতীয় অধিবেশন পর্যন্ত অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কারণ জাতির মধ্যে যে ফাটল সৃষ্টি হয়েছে, তা দূর করতেই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সময়ের চেয়ে ইসরায়েলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগীয় সংস্কার ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশটিতে হাজার হাজার মানুষ সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেন। চলতি বছরের শুরুতে বিক্ষোভ শুরু হয়। ধীরে ধীরে বিক্ষোভের মাত্রা বাড়তে থাকে। বিক্ষোভ প্রথমে বড় বড় শহর শুরু হলেও পরে তা ছোট শহরগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে। প্রথম দিকে বিচার বিভাগীয় সংস্কারের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে এই আন্দোলন শুরু করে ইসরায়েলের জনগণ। পরে তা প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিতে পরিণত হয়। বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক বিরোধীরা। তবে নেতানিয়াহুর পক্ষের অনেকেও তার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।
এই পদক্ষেপকে ‘গৃহযুদ্ধ এড়ানোর একটি সুযোগ’ বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু।
এদিকে সংস্কার বিল বাতিলের দাবিতে চলমান বিক্ষোভ নিয়ে ইসরায়েলের সেনাপ্রধান সোমবার বলেন, এই সময়টি অন্য যে কোনো সময়ের চেয়ে ইসরায়েলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। বিচার বিভাগীয় সংস্কার ইস্যুকে কেন্দ্র করে দেশটিতে হাজার হাজার মানুষ সরকারবিরোধী বিক্ষোভে অংশ নেন। চলতি বছরের শুরুতে বিক্ষোভ শুরু হয়। ধীরে ধীরে বিক্ষোভের মাত্রা বাড়তে থাকে। বিক্ষোভ প্রথমে বড় বড় শহর শুরু হলেও পরে তা ছোট শহরগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে। প্রথম দিকে বিচার বিভাগীয় সংস্কারের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে এই আন্দোলন শুরু করে ইসরায়েলের জনগণ। পরে তা প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর পদত্যাগের দাবিতে পরিণত হয়। বিক্ষোভে নেতৃত্ব দিচ্ছেন নেতানিয়াহুর রাজনৈতিক বিরোধীরা। তবে নেতানিয়াহুর পক্ষের অনেকেও তার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছেন।