ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
গণতন্ত্রকামীরা কারাগারে আর ঋণখেলাপী-পাচারকারীদের দৌরাত্ম্য চরমে: রিজভী
অটোরিকশাচালকদের ওপর সরকার স্টিম রোলার চালাচ্ছে: রিজভী
বিএনপি নেতা ইশরাকের মুক্তির দাবিতে নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ
ওলামা লীগের ইতিহাস খুব সুখকর নয় : ওবায়দুল কাদের
বিএনপি নেতার বাড়ির গেটে এ কেমন সাইনবোর্ড
আগে জনগণকে ধারণ করত আ.লীগ, এখন ঘাড়ে চেপে বসেছে: জিএম কাদের
ভারতে গিয়ে নিখোঁজ এমপি আনার, খুঁজে পেতে ডিবিতে মেয়ে
বিএনপির এ্যানি-সালাম কারামুক্ত
নয়াপল্টনে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন থানার মামলায় গ্রেফতার হওয়া বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি ও দলটির ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালাম জামিনে কারামুক্তি পেয়েছেন।
বুধবার সন্ধ্যায় তারা কারামুক্তি পান।এ সময় দলের নেতাকর্মীরা কারাফটকে তাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
এর আগে হাইকোর্টের জামিনের আদেশ পেয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের জুডিশিয়াল মুন্সিখানায় জামিননামা দাখিল করেন তাদের আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরী।
পরে মহিউদ্দিন বলেন, এ্যানি ও সালামকে ছয়মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া আদেশ বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। আজ হাইকোর্টের জামিনের আদেশ হাতে পেয়ে আমরা জামিননামা দাখিল করেছি। আশা করছি, আজই তারা কারামুক্তি পাবেন।
গতকাল (১৭ জানুয়ারি) হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত চেয়ে
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের বেঞ্চ এ্যানি-সালামের জামিন বহাল রেখে আদেশ দেন। উল্লেখ্য, গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত এবং পুলিশসহ অর্ধশত ব্যক্তি আহত হন। সংঘর্ষের পর রাতে পুলিশ বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে রিজভী, আমানউল্লাহ আমান, এ্যানি, সালামসহ বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে আটক করা হয়। এছাড়া আরও বহু নেতাকর্মীকে আটক করা হয়। পরদিন পল্টন, মতিঝিল, রমনা ও শাহজাহানপুর থানায় পৃথক চারটি মামলা করে পুলিশ। এতে ৭২৫ জনের নাম উল্লেখ করে ২ হাজার ৯৭৫ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি নিয়ে চেম্বার বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিমের বেঞ্চ এ্যানি-সালামের জামিন বহাল রেখে আদেশ দেন। উল্লেখ্য, গত ৭ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে দলটির নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ হয়। এতে একজন নিহত এবং পুলিশসহ অর্ধশত ব্যক্তি আহত হন। সংঘর্ষের পর রাতে পুলিশ বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে রিজভী, আমানউল্লাহ আমান, এ্যানি, সালামসহ বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতাকে আটক করা হয়। এছাড়া আরও বহু নেতাকর্মীকে আটক করা হয়। পরদিন পল্টন, মতিঝিল, রমনা ও শাহজাহানপুর থানায় পৃথক চারটি মামলা করে পুলিশ। এতে ৭২৫ জনের নাম উল্লেখ করে ২ হাজার ৯৭৫ নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।