ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
পশ্চিমের উচিত রাশিয়ার সাথে সংলাপে যুক্ত হওয়া: মার্কিন বিশেষজ্ঞ
রাশিয়ায় এক সেনাসহ দুই মার্কিন নাগরিক গ্রেপ্তার
লন্ডনের হুমকি বাস্তবায়িত হলে ব্রিটেনে হামলা চালাতে পারে রাশিয়া
ফ্রান্সের সেনা ইতিমধ্যে ডনবাসে উপস্থিত: ফরাসি সাংবাদিক
স্বামীর হাত-পা বেঁধে যৌনাঙ্গে ছ্যাঁকা-মারধর, স্ত্রী গ্রেপ্তার
ভারতে হিন্দু জনতার সংখ্যা কমেছে ৮ শতাংশ! বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা।
ইউক্রেনের ক্ষেপণাস্ত্র কারখানা ধ্বংস, ১৫৪০ সেনা নিহত
বাংলাদেশসহ ৬ দেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করবে ভারত
বাংলাদেশসহ ৬টি দেশে ৯৯ হাজার ১৫০ টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। অন্য যেসব দেশে এ পেঁয়াজ পাঠানো হবে তা হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভুটান, বাহরাইন, মৌরিতিয়াস এবং শ্রীলংকা। ভারত সরকারের ওয়েবসাইটে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে শনিবার।
এতে বলা হয়েছে, আগের বছরের তুলনায় ২০২৩-২৪ সালে নিম্ন খরিপ ও রবি মৌসুমে দেশের ভেতরে চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে অভ্যন্তরীণ সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। এতে আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা বৃদ্ধি পায়। এসব দেশে পেঁয়াজ রপ্তানি করে ভারতীয় এজেন্সি ন্যাশনাল কো-অপারেশন এক্সপোর্টস লিমিটেড (এনসিইএল)। সর্বনিম্ন দর (এল১) মূল্যে ই-প্লাটফর্মের মাধ্যমে তারা অভ্যন্তরীণ সূত্র থেকে পেঁয়াজ সংগ্রহ করে। তারপর
শতভাগ আগাম মূল্য পরিশোধ ভিত্তিতে আলোচনার মাধ্যমে রেট নির্ধারণ করে গন্তব্য দেশগুলোতে এজেন্সি বা সরকার মনোনীত এজেন্সিকে সরবরাহ দিয়ে থাকে। যেসব দেশ পেঁয়াজ কিনছে সেখানকার দাম, আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ দাম বিবেচনায় নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে দর নির্ধারণ করে এনসিইএল। এখন যে দেশগুলোতে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে সেখানকার চাহিদা অনুযায়ী কোটা বরাদ্দ করা হয়েছে। ভারতে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদনকারী মহারাষ্ট্র। তারাই এনসিইএল’কে রপ্তানির জন্য সবচেয়ে বেশি পিয়াজ সরবরাহ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া দুই হাজার টন সাদা পিয়াজ রপ্তানিরও অনুমোদন দিয়েছে ভারত সরকার। এসব পেঁয়াজ বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে এবং ইউরোপের কিছু দেশের বাজারে রপ্তানি করা হয়। সাধারণ পিয়াজের চেয়ে এই পিয়াজের উৎপাদন খরচ
বেশি। কারণ, এর বীজের দাম অনেক বেশি হয়। উন্নত কৃষি রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন হয়।
শতভাগ আগাম মূল্য পরিশোধ ভিত্তিতে আলোচনার মাধ্যমে রেট নির্ধারণ করে গন্তব্য দেশগুলোতে এজেন্সি বা সরকার মনোনীত এজেন্সিকে সরবরাহ দিয়ে থাকে। যেসব দেশ পেঁয়াজ কিনছে সেখানকার দাম, আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ দাম বিবেচনায় নিয়ে ক্রেতাদের সঙ্গে দর নির্ধারণ করে এনসিইএল। এখন যে দেশগুলোতে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে সেখানকার চাহিদা অনুযায়ী কোটা বরাদ্দ করা হয়েছে। ভারতে সবচেয়ে বেশি পেঁয়াজ উৎপাদনকারী মহারাষ্ট্র। তারাই এনসিইএল’কে রপ্তানির জন্য সবচেয়ে বেশি পিয়াজ সরবরাহ দিয়ে থাকে। এ ছাড়া দুই হাজার টন সাদা পিয়াজ রপ্তানিরও অনুমোদন দিয়েছে ভারত সরকার। এসব পেঁয়াজ বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে এবং ইউরোপের কিছু দেশের বাজারে রপ্তানি করা হয়। সাধারণ পিয়াজের চেয়ে এই পিয়াজের উৎপাদন খরচ
বেশি। কারণ, এর বীজের দাম অনেক বেশি হয়। উন্নত কৃষি রক্ষণাবেক্ষণ প্রয়োজন হয়।