ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী অস্ট্রেলিয়া
কানাডায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন
নিউইয়র্কে নরসিংদী জেলা সমিতির ইফতার মাহফিল
ভিয়েতনামে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
কানাডায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে গণহত্যা দিবস পালিত
কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশিসহ ৪৬ অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশিসহ ৪৬ অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
ফেরত আসা ১৯ বাংলাদেশি মালয়েশিয়া যাচ্ছেন বৃহস্পতিবার
বিমানবন্দর থেকে ফেরত আসা ১৯ বাংলাদেশি বৃহস্পতিবার মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। এয়ার এশিয়ার একটি ফ্লাইটে ঢাকা থেকে মালয়েশিয়া যাবেন তারা।
বুধবার মালয়েশিয়ার নিয়োগকর্তা এভারলেনটেন এসডিএন বিএইচডি তাদের ফিরিয়ে আনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
গত ১৫ ফেব্রুয়ারি গ্রিনল্যান্ড ওভারসিজ লিমিটেড ঢাকা থেকে এয়ার এশিয়ার একটি ফ্লাইটে মালয়েশিয়ার এভারলেনটেন এসডিএন বিএইচডি কোম্পানির ২৯ জন বাংলাদেশি কর্মী পাঠায়। ২৯ জনের মধ্যে ১০ জনকে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হয়; বাকি ১৯ জনকে দুইদিন পর বিমানবন্দর থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশে ফেরত পাঠায় মালয়েশিয়া ইমিগ্রেশন।
সে সময় রিক্রুটিং এজেন্সি গ্রিনল্যান্ড ওভারসিজ প্রতিনিধি আব্দুল্লাহ আল মামুনের সঙ্গে মোবাইলে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, মালয়েশিয়ান কোম্পানি এভারলেনটেন এসডিএন, বিএইচডিতে ২৯ জন কর্মী পাঠাই। এ সময়
কোম্পানি থেকে রিসিভ করতে গেলে মালয়েশিয়ান এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন বিভাগ ১০ জন কর্মীকে দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি দিলেও বাকি ১৯ জনের ইমিগ্রেশন ডাটা সঠিক না থাকায় তাদের ফেরত পাঠায়। তিনি জানান, এটা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। এর আগে এই কোম্পানিতে ৪০ জন কর্মী পাঠিয়েছি। এটা ছিল আমাদের দ্বিতীয় ফ্লাইট। তবে আমরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারা জানিয়েছেন ১৯ জনের তথ্য সার্ভারে পাওয়া গেছে, সে ক্ষেত্রে কর্মীরা আবার মালয়েশিয়াতে প্রবেশ করতে পারবেন। মামুন আরও বলেন, যেসব কর্মীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে পুনরায় তাদের পাঠাতে যে খরচ হবে তা আমাদের কোম্পানি বহন করবে। কর্মীদের কোনো অর্থ দিতে হবে না। এদিকে ১৯ বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে আনার বিষটি নিশ্চিত করেছেন, মালয়েশিয়ায়
বাংলাদেশ হাইকমিশনের লেবার মিনিস্টার নাজমুছ সাদাত সেলিম। তাদের রিসিভ করতে বিমানবন্দরে কোম্পানির প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
কোম্পানি থেকে রিসিভ করতে গেলে মালয়েশিয়ান এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন বিভাগ ১০ জন কর্মীকে দেশটিতে প্রবেশের অনুমতি দিলেও বাকি ১৯ জনের ইমিগ্রেশন ডাটা সঠিক না থাকায় তাদের ফেরত পাঠায়। তিনি জানান, এটা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। এর আগে এই কোম্পানিতে ৪০ জন কর্মী পাঠিয়েছি। এটা ছিল আমাদের দ্বিতীয় ফ্লাইট। তবে আমরা নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি, তারা জানিয়েছেন ১৯ জনের তথ্য সার্ভারে পাওয়া গেছে, সে ক্ষেত্রে কর্মীরা আবার মালয়েশিয়াতে প্রবেশ করতে পারবেন। মামুন আরও বলেন, যেসব কর্মীকে ফেরত পাঠানো হয়েছে পুনরায় তাদের পাঠাতে যে খরচ হবে তা আমাদের কোম্পানি বহন করবে। কর্মীদের কোনো অর্থ দিতে হবে না। এদিকে ১৯ বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে আনার বিষটি নিশ্চিত করেছেন, মালয়েশিয়ায়
বাংলাদেশ হাইকমিশনের লেবার মিনিস্টার নাজমুছ সাদাত সেলিম। তাদের রিসিভ করতে বিমানবন্দরে কোম্পানির প্রতিনিধি উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।