প্রবাসী আয় বাড়াতে আরও উদ্যোগ প্রয়োজন – U.S. Bangla News




প্রবাসী আয় বাড়াতে আরও উদ্যোগ প্রয়োজন

ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আপডেটঃ ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ | ৫:০১
বৈশ্বিক অর্থনৈতিক দুরবস্থায় বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম প্রধান উৎস প্রবাসী আয় গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হিসাবে কাজ করছে। প্রবাসীদের অতি কষ্টার্জিত রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নসহ মজবুত হয়েছে অর্থনীতির ভিত। দেশের জিডিপিতে ৬ থেকে ৭ শতাংশ অবদান রাখা এ রেমিট্যান্স পরিণত হয়েছে বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের উল্লেখযোগ্য অংশীদার। করোনাকালীন অর্থনীতিতেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিল এ রেমিট্যান্স। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের এ সংকটময় মুহূর্তে সরকারের যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ ও তার বাস্তবায়ন অর্থনীতির চাকাকে সচল রেখেছে। বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বৃদ্ধিতে প্রবাসীদের সিআইপি সম্মাননা, প্রবাসী আয়ের বিপরীতে প্রণোদনা, রেমিট্যান্স আহরণ-বিতরণ প্রক্রিয়া দ্রুতকরণ, দেশে আবাসন খাতসহ বিশেষ বিনিয়োগ

স্কিম চালু এবং প্রশিক্ষিত লোক পাঠানোর মতো নানা ধরনের কর্মতৎপরতা দৃশ্যমান। সর্বশেষ দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মধ্যস্থতায় ব্যাংকের নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন ব্যাংকার্স বাংলাদেশ (এবিবি) এবং বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনকারী ব্যাংকের সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস (বাফেদা) ডলার এবং সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকের প্রণোদনাসহ রেমিট্যান্স কেনার সর্বোচ্চ দর নির্ধারণ করে দেওয়ায় ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স তথা প্রবাসী আয় প্রবাহ বৃদ্ধি পাচ্ছে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্যমতে, চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার, যা সাত মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় তা বেড়েছে ৮ শতাংশ। এছাড়াও ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-জানুয়ারি সময়ে প্রবাসী আয় ৩ শতাংশ বেড়ে ১২ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন

ডলারে দাঁড়িয়েছে। বিদায়ি ২০২২-২৩ অর্থবছরে ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীরা এযাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন ২ হাজার ১৬১ কোটি মার্কিন ডলার। করোনাকালীন ২০২০-২১ অর্থবছরে দেশে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক এবং জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোর তথ্যানুসারে, এখন পর্যন্ত বছরভিত্তিক হিসাবে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় এসেছে ২০২১ সালে, যার পরিমাণ ২ হাজার ২০৭ কোটি ডলার। ২০২২ সালে তা কমে হয় ২ হাজার ১২৯ কোটি ডলার এবং ২০২৩ সালে সামান্য বেড়ে তা দাঁড়ায় ২ হাজার ১৯১ কোটি ডলারে। ২০ ডিসেম্বর ২০২৩ সংবাদপত্রে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংক ও নোমাডের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ২০২২ সালে দেশে প্রবাসী আয়ে নেতিবাচক ধারা থাকলেও ২০২৩ সালে ৭

শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের পূর্বাভাস দিয়েছিল বিশ্বব্যাংক। ২০২৩ সালে শেষে আনুষ্ঠানিক তথা বৈধ চ্যানেলে বাংলাদেশের মোট প্রবাসী আয়ের পরিমাণ হতে পারে ২৩ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৩০০ কোটি ডলার। মাইগ্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ব্রিফ৩৯-এ বলা হয়েছে, নিুমধ্যম আয়ের দেশগুলোর মধ্যে প্রবাসী আয়ে বাংলাদেশ ২০২৩ সালের শেষে সপ্তম স্থানে থাকবে। তালিকায় যথারীতি সবার উপরে থাকবে ভারত। ওই বছর দেশটির প্রবাসী আয় হতে পারে ১২ বিলিয়ন বা ১২ হাজার ৫০০ কোটি ডলার। সংস্থা দুটির যৌথ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশের মতো শ্রীলঙ্কারও প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি হবে। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের শর্তাবলি পালনের কারণে দেশীয় অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটবে এবং আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রবাসীদের

আস্থা ফেরায় প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে। যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের শ্রমবাজারের চাঙাভাব, উচ্চ আয়ের দেশগুলোতে মূল্যস্ফীতি কমার কারণে বাংলাদেশের প্রবাসী আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০২৩ সাল শেষে বিশ্বব্যাপী মোট প্রবাসী আয় বেড়ে দাঁড়াবে ৭৬০ বিলিয়ন বা ৮৬ হাজার কোটি ডলার, যা আগের বছরের চেয়ে ৩ শতাংশ বেশি। তবে দেশভিত্তিক প্রবাসী আয়ে মোট ৬ হাজার ৭০০ কোটি ডলার নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে থাকবে মেক্সিকো। ৫ ও ৪ হাজার কোটি ডলারের প্রবাসী আয় নিয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে থাকবে যথাক্রমে চীন ও ফিলিপাইন। মিসর ও পাকিস্তান উভয় দেশই ২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার নিয়ে পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে থাকবে। নাইজেরিয়া,

গুয়াতেমালা ও উজবেকিস্তান যথাক্রমে ২ হাজার ১০০ কোটি, ২০ হাজার কোটি এবং ১ হাজার ৬০০ কোটি প্রবাসী আয় করে অষ্টম, নবম ও দশম স্থানে অবস্থান করবে। এছাড়াও বিশ্বের নিুমধ্যম আয়ের দেশগুলোয় প্রবাসী আয়ের পরিমাণ দাঁড়াবে ৬৬৯ বিলিয়ন বা ৬৬ হাজার ৯০০ কোটি ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৩ দশমিক ৮ শতাংশ বেশি। মূলত দক্ষিণ এশিয়া ও লাতিন আমেরিকা অঞ্চলে প্রবাসী আয়ের প্রবাহ প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হবে। সৌদি আরবে বাংলাদেশি কর্মী নিয়োগে কোটা বৃদ্ধি এবং মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার পুনরায় খুলে দেওয়াসহ নানা কারণে ২০২৩ সালে বাংলাদেশ বিদেশে রেকর্ডসংখ্যক জনশক্তি রপ্তানি করছে, যা আগের বছরের তুলনায় ১৫ শতাংশ বেশি। বিএমটির তথ্য অনুযায়ী, গত বছর

বিশ্বের ১৩৭টি দেশে বাংলাদেশের ১৩ লাখ কর্মীর কর্মসংস্থান হয়েছে। ২০২২ সালে এ সংখ্যা ছিল ১১ লাখ ৩৫ হাজার। কিন্তু এর সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাড়েনি রেমিট্যান্স প্রবাহ। সবচেয়ে বেশি প্রবাসী আয় আসে এমন ১০টি উৎস দেশের মধ্যে সাতটি থেকেই আয় কমেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমেছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে। বাংলাদেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রবাসী আয়ের উৎস যুক্তরাষ্ট্র থেকে আয় আসা প্রায় অর্ধেকে নেমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে দেশে প্রবাসী আয়ের শীর্ষ ১০ উৎস দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ওমান, মালয়েশিয়া, কুয়েত, ইতালি, কাতার ও বাহরাইন থেকে প্রবাসী আয় এসেছে ৮৬ শতাংশ। এর

মধ্যে ইউএই, যুক্তরাজ্য, ওমান থেকে প্রবাসী আয় বেড়েছে এবং বাকি সাতটি দেশ থেকে কমেছে। প্রসঙ্গত, বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ গণমাধ্যমে বলেছেন, ‘আনুষ্ঠানিক ও অনানুষ্ঠানিক খাতে ডলারের দরের মধ্যে পার্থক্য বেড়ে যাওয়ায় ব্যাংকের বদলে হুন্ডি বা অন্য উপায় বেছে নিচ্ছেন অনেক প্রবাসী। ফলে দেশে প্রবাসী পরিবারে টাকা এলেও ডলার সীমান্ত অতিক্রম করছে না। তাই বিদেশে বেশি কর্মী যাওয়ার পরও প্রবাসী আয় তেমন বাড়ছে না।’ অভিবাসন খাতের বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য হলো, দেশের মুদ্রাবাজারে মার্কিন ডলারের দাম নিয়ে নানা পরীক্ষা, বেশি দামে প্রবাসী আয় কেনা, প্রবাসী আয়ের প্রবাহ বাড়াতে অতিরিক্ত প্রণোদনা দিয়েও বিদায়ি বছরে প্রবাসী আয় তেমন বাড়েনি। এর পেছনে রয়েছে অর্থ পাচার

ও হুন্ডি বাণিজ্যের সংশ্লিষ্টতা। বিদেশে নতুন কর্মী যাওয়ার পর দেশে টাকা পাঠাতে সাধারণত ছয় মাস থেকে এক বছর সময় লাগে; সেই হিসাবে ২০২৩ সালে প্রবাসী আয়ে ভালো প্রবৃদ্ধি আসার কথা ছিল; কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রবৃদ্ধি আশানুরূপ হয়নি। প্রবাসীদের অর্থ ঠিকই দেশে এসেছে, তবে তা ব্যাংক হয়ে বৈধ পথে আসেনি। তারা আরও বলেন, ‘প্রবাসী আয় বাড়াতে অর্থ পাচার বন্ধে জোর তৎপরতা দৃশ্যমান নয়। ফলে অর্থ পাচার অব্যাহত আছে। অর্থ পাচারে সহায়তা করতে বিদেশে থাকা হুন্ডি-বাণিজ্য চক্র প্রবাসীদের কাছ থেকে ডলার কিনে ফেলছে। এ চক্র দেশীয় গোষ্ঠীর মাধ্যমে প্রবাসীর পরিবারে টাকা পৌঁছে দিচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশি মালিকানাধীন মানি এক্সচেঞ্জ ও রেমিট্যান্স কোম্পানিগুলো অর্থ পাচারের সঙ্গে জড়িয়ে পড়ার অভিযোগ রয়েছে।’ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর মাইগ্রেশন স্টাডিজের (সিএমএস) সাম্প্রতিক এক গবেষণায় বলা হয়েছে, হুন্ডির মাধ্যমে অধিক মাত্রায় অর্থ পাঠানোর কারণে প্রবাসী আয়ের পরিমাণ কমে যাচ্ছে। হুন্ডির প্রতি আগ্রহী হওয়ার সঙ্গে অভিবাসন ব্যয়ের নিবিড় সম্পর্ক আছে। ঋণ নিয়ে উচ্চ খরচে বিদেশে যান প্রবাসীরা। তারা দেশে দ্রুত অর্থ পাঠিয়ে এ ঋণ পরিশোধ করতে চান। তাই যে মাধ্যম বেশি মুদ্রা বিনিময় হার দেয়, তারা সেই মাধ্যম ব্যবহার করেন। গবেষণায় আরও প্রকাশ পেয়েছে, হুন্ডি ব্যবসায়ীদের নেটওয়ার্ক দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও বিস্তৃত হয়েছে। তারা অভিবাসীদের কম সময় ও খরচে দেশে অর্থ পাঠানোর নিশ্চয়তা দেয়। কোনো প্রবাসী কোনো মাসে অর্থ পাঠাতে না পারলে হুন্ডি ব্যবসায়ীরা নিজ উদ্যোগে ধার দিয়ে দেশে অর্থ পাঠানোর ব্যবস্থা করে দেয়। প্রবাসীরা পরের মাসে তা শোধ করতে পারেন। অথচ দ্রুত বর্ধমান ব্যাংক বা মানি এক্সচেঞ্জ হাউজগুলো প্রবাসীদের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে পারেনি। গবেষণাসংশ্লিষ্ট গবেষকদের দাবি, হুন্ডির চেয়ে ব্যাংকে অর্থ পাঠিয়ে যদি একই রকম সুবিধা পাওয়া যায়, তাহলে প্রবাসীরা উদ্বুদ্ধ হবেন এবং তা করা গেলে প্রবাসী আয় ২ হাজার ২০০ কোটি থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৩ হাজার কোটি টাকায় দাঁড়াবে। স্মরণ করা যেতে পারে, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্সের গুরুত্ব বিবেচনায় বিদেশে কর্মরত শ্রমজীবী মানুষের কষ্টার্জিত আয় দেশে বৈধ উপায়ে প্রেরণে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ওয়েজ আর্নাস রেমিট্যান্সের ক্ষেত্রে সরকার ১ জুলাই ২০১৯ থেকে ২ শতাংশ হারে প্রণোদনা বা নগদ সহায়তা প্রদানের সিদ্ধান্ত নেয়। এরই আলোকে ২০১৯ ও ২০২০ সালে করোনা অতিমারি ক্রান্তিকালে বিশ্বব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্য ও পর্যটনশিল্পে ধস এবং রাজনৈতিক অস্থিরতাসহ নানা প্রতিকূলতায় সংকটে পড়া মধ্যপ্রাচ্যসহ প্রবাসীদের নিয়োগদাতা দেশসমূহে কর্মীছাঁটাই ও বেতন বন্ধসহ বহুবিধ সমস্যার কারণে প্রবাসে কর্মসংস্থান হ্রাস পেলেও বৈধ পথে রেমিট্যান্স প্রবাহ বৃদ্ধি পায়। পরবর্তীকালে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধে সরকার ১ জানুয়ারি ২০২২ থেকে রেমিট্যান্সের বিপরীতে নগদ প্রণোদনার হার ২ শতাংশ থেকে ২ দশমিক ৫০ শতাংশে নির্ধারণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সরকার প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ কর্মী তৈরি করে বিদেশে পাঠিয়ে প্রবাসী আয় বৃদ্ধির প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। মোদ্দাকথা, দেশের নানামুখী সংকট উত্তরণে অর্থব্যবস্থার সমৃদ্ধিকরণ অতিব জরুরি। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে আশু পদক্ষেপ হিসাবে প্রয়োজনীয় পণ্যগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে আমদানির ক্ষেত্রে ডলার সমস্যা যাতে অন্তরায় হয়ে না দাঁড়ায় সেজন্য প্রবাসী আয় আর্কষণে অধিকতর মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় বৈধ পথে যাতে অধিক পরিমাণে রেমিট্যান্স আসে এবং তা দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে পারে, তার জন্য নতুন প্রণোদনা-সুবিধাদির কথা ভাবতে হবে। ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী : শিক্ষাবিদ; সাবেক উপাচার্য, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
ট্যাগ:

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
মূল্যস্ফীতি ভোক্তার কাঁধে রাশিয়া-চীন সম্পর্কে উদ্বেগে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলে অস্ত্র সরবরাহে অনুমোদন দিল মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদ ভারতে স্কুলের নর্দমায় শিশুর লাশ, বিক্ষুব্ধ জনতার অগ্নিসংযোগ যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়, নিহত ৪ পরাজিত প্রার্থীর উন্নয়নের প্রশংসা করলেন ব্যারিস্টার সুমন ফাতেমার বিস্ফোরক মন্তব্য, ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ আ.লীগের শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী হ্যাক হতে পারে ওয়াইফাই রাউটার ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন জঙ্গি সংগঠন শারক্বীয়ার প্রধান অস্ত্র সরবরাহকারী রহিম গ্রেফতার যেভাবে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ পাচার করছিলেন শহীদ নীরব ঘাতক উচ্চ রক্তচাপ: নিয়মিত পরীক্ষা করাতে হবে নিত্যপণ্যের অসহনীয় দাম: সিন্ডিকেট দমন ও কার্যকর বাজার তদারকি জরুরি সংশোধিত শিক্ষাক্রম কি চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য যথেষ্ট? অর্থনৈতিক চাপের মধ্যেও বাজেট বাস্তবায়ন করা হবে: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন পাঁচ দিনের ছুটির কবলে বেনাপোল স্থলবন্দর ভাসানচর থেকে দলে দলে পালাচ্ছে রোহিঙ্গারা নির্বাচনি সহিংসতায় আহত ২৭