ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় পানির সংকট
রেমিট্যান্স প্রেরকদের জন্য আরও সুবিধা চায় সংসদীয় কমিটি
এমপির স্বজনদের ভোট থেকে বিরত থাকার ঘোষণা আইনের পরিপন্থি: ইসি আনিছুর
ট্রাফিক পুলিশের অবহেলায় বিমানবন্দর সড়কে বেড়েছে যানজট-বিশৃঙ্খলা
নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে প্রয়োজনে কাজ বন্ধ: মেয়র তাপস
মিয়ানমার থেকে ফিরেছেন ১৭৩ বাংলাদেশি
তাপমাত্রা কমার সুখবর নেই, তীব্র গরমে ঘরে-বাইরে সর্বত্র অস্বস্তি
প্রধানমন্ত্রী নিউইয়র্কে যাচ্ছেন রোববার
নিউইয়র্কে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে যোগ দিতে আগামী রোববার সরকারপ্রধান ঢাকা ত্যাগ করবেন। তিনি ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন।
প্রধানমন্ত্রীর নিউইয়র্ক সফর উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন তার দপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের দেওয়া নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছাড়াও স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ-জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, অ্যাম্বাসেডর-অ্যাট-লার্জ এম জিয়াউদ্দিন, তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এবারের জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের মূল বিষয়গুলো বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক। বিশেষ
করে যুদ্ধবিগ্রহ পরিহার করে চলমান খাদ্য ও জ্বালানি সংকট নিরসন, আর্থিক অনিশ্চয়তা মোকাবিলার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করা, বিশ্ব শান্তি, বহুপাক্ষিকতাবাদ ও টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর বৈশ্বিক উদ্যোগ, জলবায়ু পরিবর্তন, নারীর ক্ষমতায়ন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন প্রভৃতি বিষয়ে এবারের আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া অধিবেশনে রোহিঙ্গা সমস্যা এবং এর স্থায়ী ও টেকসই সমাধানের বিষয়টিও ব্যাপকভাবে আলোচিত হবে, যা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখতে সহায়ক হবে বলে জানান মোমেন।
করে যুদ্ধবিগ্রহ পরিহার করে চলমান খাদ্য ও জ্বালানি সংকট নিরসন, আর্থিক অনিশ্চয়তা মোকাবিলার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করা, বিশ্ব শান্তি, বহুপাক্ষিকতাবাদ ও টেকসই উন্নয়নের জন্য কার্যকর বৈশ্বিক উদ্যোগ, জলবায়ু পরিবর্তন, নারীর ক্ষমতায়ন, টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট অর্জন প্রভৃতি বিষয়ে এবারের আয়োজনে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এছাড়া অধিবেশনে রোহিঙ্গা সমস্যা এবং এর স্থায়ী ও টেকসই সমাধানের বিষয়টিও ব্যাপকভাবে আলোচিত হবে, যা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ অব্যাহত রাখতে সহায়ক হবে বলে জানান মোমেন।