ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র গেলেন বিএনপি নেতা আমির খসরু
স্বতন্ত্র এমপিদের তোপের মুখে নৌকার কর্মীরা
ঘুরে দাঁড়ানোর উদ্যোগ জাতীয় পার্টির
মোদির গোলামির জিঞ্জিরে দেশকে আবদ্ধ করেছে সরকার -মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা
দিল্লির দাসত্ব গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ স্বাধীন হয়নি: জয়নুল আবদিন
আরও ৭৩ নেতাকে বিএনপি থেকে বহিষ্কার
প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদের প্রজ্ঞাপন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনের পর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে মাদকদ্রব্য নিরাময় কেন্দ্রগুলোকে সহায়তার চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা যেটা চাই প্রতিবার, যে আইনগত কোনো জটিলতা আছে কি না। আইনমন্ত্রী আমাদের ফাইলটি ফেরত পাঠিয়েছেন। কোনো আইনগত জটিলতা নেই। এখন আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফাইলটি পাঠাব। তিনি সম্মতি দিলে আমরা একটি জিও (প্রজ্ঞাপন) করে পরবর্তী ব্যবস্থা নেব। সবকিছুরই প্রসেস চলছে।
তাহলে কি সাজা ছয় মাসই মওকুফ থাকছে- এ প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, যে রকমভাবে আমরা দিয়ে আসছি আগে, সেই রকমভাবেই চলবে।
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে
সরকারের আপত্তির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘটনা হলো খালেদা জিয়ার মামলা ছিল। মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন এবং তার নামে আরও কিছু মামলা আছে। কোর্ট থেকে যা সিদ্ধান্ত সেটির বাইরে কোনো কিছু আমরা করিনি। কোর্টের সিদ্ধান্তের পরেই আমাদের প্রধানমন্ত্রী তার ক্ষমতাবলে তাকে (খালেদা জিয়া) বাসায় থেকে সুচিকিৎসা নেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করে দিয়েছেন সাজাটা স্থগিত করে। এটাই হলো বর্তমান অবস্থা। আমাদের দেশে যারা আদালত থেকে অপরাধের দণ্ডপ্রাপ্ত হন, তারা যে নিয়মে চলে সে অনুযায়ী চলছে। এর ব্যত্যয় ঘটেনি।
সরকারের আপত্তির বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ঘটনা হলো খালেদা জিয়ার মামলা ছিল। মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়েছেন এবং তার নামে আরও কিছু মামলা আছে। কোর্ট থেকে যা সিদ্ধান্ত সেটির বাইরে কোনো কিছু আমরা করিনি। কোর্টের সিদ্ধান্তের পরেই আমাদের প্রধানমন্ত্রী তার ক্ষমতাবলে তাকে (খালেদা জিয়া) বাসায় থেকে সুচিকিৎসা নেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করে দিয়েছেন সাজাটা স্থগিত করে। এটাই হলো বর্তমান অবস্থা। আমাদের দেশে যারা আদালত থেকে অপরাধের দণ্ডপ্রাপ্ত হন, তারা যে নিয়মে চলে সে অনুযায়ী চলছে। এর ব্যত্যয় ঘটেনি।