ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
আরও বাড়ল স্বর্ণের দাম
মূল্যস্ফীতি ভোক্তার কাঁধে
ডলারের প্রবাহ বাড়াতে ব্যাংকের এমডিরা যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন
বিদেশে বাংলাদেশিদের ৭০ হাজার কোটি টাকার সম্পদ
চাল ডাল আলু ডিম জোগাতেই গলদঘর্ম
চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগ করবে আবুধাবি গ্রুপ
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বারবার নীতি পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা: গভর্নরকে এফবিসিসিআই
পেঁয়াজ রপ্তানি থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
অভ্যন্তরীণ চাহিদা ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল ভারত সরকার। তবে সে অবস্থান থেকে সরে এলো দেশটি।
শনিবার (৪ মে) দেশটির বৈদেশিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ বিষয়ক কেন্দ্রীয় সংস্থা ডিজিএফটি এক প্রজ্ঞাপনে পেঁয়াজ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছে।
মহারাষ্ট্রে লোকসভা নির্বাচনকে সামনে রেখেই মূলত এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ভারতের ডিরেক্টর জেনারেল অব ফরেন ট্রেড প্রতি টন পেঁয়াজের রপ্তানি মূল্য ৫৫০ ডলার নির্ধারণ করেছে। ভারতের, বিশেষ করে মহারাষ্ট্রের পেঁয়াজ চাষি ও ব্যবসায়ীরা অনেক আগে থেকেই পেঁয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে আসছিল।
টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, নিষেধাজ্ঞা থাকাকালেও ভারত সরকার সীমিত আকারে বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা ও সংযুক্ত আরব-আমিরাত সহ কয়েকটি দেশে পেঁয়াজ
রপ্তানি করেছে। শ্রীলঙ্কায়ও ইন্ডিয়া আউট আন্দোলনের ডাক এদিকে বাংলাদেশে পেঁয়াজের যে ঘাটতি তার সিংহভাগ পূরণ হয় ভারতের পেঁয়াজ দ্বারা। প্রতিবেশী দেশটি নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর দেশের বাজারে পেঁয়াজের দামে অস্থিরতা দেখা দেয়। তবে নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও কূটনৈতিক তৎপরতার কারণে সীমিত আকারে বাংলাদেশে নিত্যপণ্যটি রফতানি করে ভারত। এবার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় বাংলাদেশে পেঁয়াজ আসতে আর কোনো বাধা রইল না। বাংলাদেশে পেঁয়াজের বাৎসরিক চাহিদার বেশিরভাগই পূরণ হয় দেশীয় উৎপাদনের মাধ্যমে। বাইরে থেকে আমদানি করতে হয় ৫-৬ লাখ টন পেঁয়াজ। যার বেশিরভাগই আসে ভারত থেকে। এছাড়া মিয়ানমার, মিসর, তুরস্ক ও চীন থেকে অল্প পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়।
রপ্তানি করেছে। শ্রীলঙ্কায়ও ইন্ডিয়া আউট আন্দোলনের ডাক এদিকে বাংলাদেশে পেঁয়াজের যে ঘাটতি তার সিংহভাগ পূরণ হয় ভারতের পেঁয়াজ দ্বারা। প্রতিবেশী দেশটি নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার পর দেশের বাজারে পেঁয়াজের দামে অস্থিরতা দেখা দেয়। তবে নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও কূটনৈতিক তৎপরতার কারণে সীমিত আকারে বাংলাদেশে নিত্যপণ্যটি রফতানি করে ভারত। এবার নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় বাংলাদেশে পেঁয়াজ আসতে আর কোনো বাধা রইল না। বাংলাদেশে পেঁয়াজের বাৎসরিক চাহিদার বেশিরভাগই পূরণ হয় দেশীয় উৎপাদনের মাধ্যমে। বাইরে থেকে আমদানি করতে হয় ৫-৬ লাখ টন পেঁয়াজ। যার বেশিরভাগই আসে ভারত থেকে। এছাড়া মিয়ানমার, মিসর, তুরস্ক ও চীন থেকে অল্প পরিমাণে পেঁয়াজ আমদানি করা হয়।