ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
‘নির্বাচনে এক কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ করেছি, এটা তুলবো, এইটুক অন্যায় করবো’
বাংলাদেশের বস্ত্র ও পাট খাতে চীনা উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগের আহবান মন্ত্রীর
ভোটডাকাত সরকারকে সমর্থনকারী দেশের পণ্যবর্জন ন্যায়সঙ্গত: রিজভী
সিবিএ নেতাকে মারধর করেছেন প্রকৌশলী, রাজশাহী চিনিকলে উত্তেজনা
বিএনপি-জামায়াতের ৪৭ নেতাকর্মী কারাগারে, সটকে পড়েন ৫৩ জন
মানুষের কষ্ট বাড়ানোর জন্য বিএনপির নতুন সংস্করণ ভারত বিরোধিতা: নাছিম
পুরস্কার নিয়ে ইউনূস সেন্টার মিথ্যাচার করেছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নৌকা ডোবাতে হাতপাখাকে ৩ কোটি টাকা দেওয়ার অভিযোগ!
বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বর্তমান মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে নৌকাকে হারাতে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থীকে তিন কোটি টাকা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর ছেলে সাদিক আবদুল্লাহর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ করেছেন ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী এবং জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য শরীফ আনিসুর রহমান।
রোববার সন্ধ্যায় তার নির্বাচনি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ করেন তিনি ।
এবারের নির্বাচনে নৌকার মনোনয়ন থেকে বাদ পড়ার পর তার আপন চাচা খোকন সেরনিয়াবাত মনোনয়ন পাওয়ায় সাদিক ক্ষোভ থেকে এমনটি করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আনিসুর রহমান বলেন, নৌকার মনোনয়ন থেকে বাদ পড়ায় সাদিক আবদুল্লাহ ও তার পিতা হাসানাত
আবদুল্লাহ ঢাকায় ডেকে নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখার প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে তিন কোটি টাকা দিয়েছেন। যাতে শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত পরাজিত হন। আর খোকন সেরনিয়াবাত পরাজিত হলে সাদিক আবদুল্লাহ পুনরায় বরিশালে সব অপকর্ম নির্বিঘ্নে করতে পারবে বলে চিন্তা করছে। সাদিক আবদুল্লাহর আমলে নির্যাতিত ১০ কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তিনজন করে প্রার্থী দাঁড় করানো হয়েছে। যাদের ইতোমধ্যে ৩০ লাখ টাকা দেওয়াও হয়েছে বলে অভিযোগ করেন আনিস। এদিকে গণমাধ্যমে এমন বক্তব্য দেওয়ার পর বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ থেকে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য না পাওয়া গেলেও রাতেই আওয়ামী লীগের এ দুই ইউনিটের সদস্য আনিসুর রহমানকে মিথ্যা কথা প্রচার ও সংগঠনবিরোধী
কাজ করায় সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার ইউনুস এবং মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক হেমায়েত উদ্দিন সেরনিয়াবাত নিশ্চিত করেছেন। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে সাদিক আবদুল্লাহর মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এ জন্য তার মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। হাতপাখা প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, এটি ষড়যন্ত্রের ফাঁদ হতে পারে। এ ফাঁদে আমরা পা দেব না বলে মন্তব্য করেন।
আবদুল্লাহ ঢাকায় ডেকে নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখার প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে তিন কোটি টাকা দিয়েছেন। যাতে শেখ হাসিনার মনোনীত প্রার্থী খোকন সেরনিয়াবাত পরাজিত হন। আর খোকন সেরনিয়াবাত পরাজিত হলে সাদিক আবদুল্লাহ পুনরায় বরিশালে সব অপকর্ম নির্বিঘ্নে করতে পারবে বলে চিন্তা করছে। সাদিক আবদুল্লাহর আমলে নির্যাতিত ১০ কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তিনজন করে প্রার্থী দাঁড় করানো হয়েছে। যাদের ইতোমধ্যে ৩০ লাখ টাকা দেওয়াও হয়েছে বলে অভিযোগ করেন আনিস। এদিকে গণমাধ্যমে এমন বক্তব্য দেওয়ার পর বরিশাল জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ থেকে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য না পাওয়া গেলেও রাতেই আওয়ামী লীগের এ দুই ইউনিটের সদস্য আনিসুর রহমানকে মিথ্যা কথা প্রচার ও সংগঠনবিরোধী
কাজ করায় সাময়িক বহিষ্কার করা হয়। বিষয়টি জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তালুকদার ইউনুস এবং মহানগর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক হেমায়েত উদ্দিন সেরনিয়াবাত নিশ্চিত করেছেন। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে সাদিক আবদুল্লাহর মোবাইলে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি। এ জন্য তার মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। হাতপাখা প্রার্থী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, এটি ষড়যন্ত্রের ফাঁদ হতে পারে। এ ফাঁদে আমরা পা দেব না বলে মন্তব্য করেন।