![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-824217-1720094653.jpg)
বান্দরবানে বেনজীরের সম্পত্তি ডিসির তত্ত্বাবধানে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-823901-1720026968.jpg)
তাহিরপুর থানার ওসিকে প্রত্যাহার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-823898-1720026858.jpeg)
নাফ নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে ভেসে গেল বাবা-ছেলে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-823525-1719956134.jpg)
সিলেট নেত্রকোনা শেরপুরের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/Untitled_original_1719918310.jpg)
স্বামীর মাজারেই থাকতে চান লালন অনুসারী চায়না বেগম
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-823136-1719865617.jpg)
খুনিরা অধরা, মর্গে পড়ে আছে হতভাগা শিশুর লাশ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-823033-1719847813.jpg)
উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে শপথ নিলেন রশিদ গোলান্দাজ
নবাবগঞ্জ বাজার সড়কে ড্রেনের নির্মাণকাজ বন্ধ, দুর্ভোগ চরমে
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-823495-1719939988.jpg)
ঢাকার নবাবগঞ্জ উপজেলা প্রাণকেন্দ্র চৌরাস্তা থেকে থানা সড়কের ড্রেনের নির্মাণকাজ বন্ধ থাকায় জনদুর্ভোগ চরমে পৌঁছেছে। উপজেলার অনেক সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ, ব্যাংকে যাতায়াতের সড়ক এটি। ড্রেনের নির্মাণকাজ বন্ধ থাকায় চলাচলকারী হাজার হাজার মানুষের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, এ রাস্তায় রয়েছে নবাবগঞ্জ থানা, সরকারি নবাবগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজ, সরকারি দোহার নবাবগঞ্জ বিশ্ববিদ্যালয়, উপজেলা সাব রেজিস্ট্রার অফিস, ট্রেজারি সোনালী ব্যাংক, ব্যাংক বিমা অফিস, নবাবগঞ্জ এতিমখানা ও দাখিল মাদ্রাসা, মসজিদসহ দোকান মার্কেট রয়েছে। এ রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ চলাচল করছে। কিন্তু এ রাস্তায় ড্রেন নির্মাণের কাজ নিম্নমানের হওয়ায় এর প্রতিবাদে এলাকাবাসীর তোপের মুখে কাজ করে ফেলে রাখে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।
নবাবগঞ্জ বাজার
বণিক সমিতির নেতৃবৃন্দ বলেন, উপজেলা চৌরাস্তাসংলগ্ন সড়কে কাজ শুরু করে মোহাম্মদ ইউনুছ অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় স্থানীয়দের প্রতিবাদে তারা কাজ ফেলে চলে যায়। বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল আউয়াল অভিযোগ করেন, সড়কে জলাবদ্ধতা নিরসনে নির্মিত ড্রেনের কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যে কারণে বন্ধ হয়ে যায় কাজ। কিন্তু ৮ মাসেও কাজ সম্পন্ন করেনি। গর্ত খুঁড়ে রাখায় বৃষ্টির কারণে দোকানিদের ব্যবসায় সমস্যা হয়। উপজেলা প্রকৌশলীর দপ্তর জানায়, এলজিইডির আওতায় প্রায় ৫৬ লাখ টাকার দরপত্র হয়। কাজের দায়িত্ব পান মোহাম্মদ ইউনুছ অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। গত বছর ৫ নভেম্বর শুরু হয়ে কাজটি আগামী
৬ মাসের মধ্যে সমাপ্ত হওয়ার কথা। দেখা যায়, নবাবগঞ্জ চৌরাস্তা হয়ে সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা খুঁড়ে রাখা হয়েছে। কয়েকদিনের বৃষ্টির পানি জমে বেহাল অবস্থা তৈরি হয়েছে এখন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, কাজের ক্ষেত্রে ঠিকাদারের গাফিলতি রয়েছে এবং খুবই নিম্নমানের কাজ করছেন। দোকানিদের দোকানের সামনে দিয়ে দীর্ঘ সময় ড্রেনের গর্ত খুঁড়ে রাখায় তারা বিপাকে পড়েছে। নবাবগঞ্জ বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বলবো এসব নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ড্রেনের কাজ করা যাবে না। এসব বন্ধ করা হোক। এ সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এ কাজের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ভালোমানের
সামগ্রী দিয়ে টেকসই কাজ করার জন্য ঠিকাদারের প্রতি দাবি জানান। এ ব্যাপারে মোহাম্মদ ইউনুছ অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারীর পক্ষে সাব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. হৃদয় জানান, একজনকে দায়িত্ব দিয়েছি। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে থাকলে পরিবর্তন করে দেব। একটু সময় লাগে। উপজেলা প্রকৌশলী জুলফিকার হক চৌধুরী বলেন, নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করছে এমন অভিযোগ স্থানীয়রা জানিয়েছেন। আমি তাৎক্ষণিকভাবে উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মনিরুজ্জামান ফকিরকে কাজেরস্থলে পাঠিয়েছিলাম। নিম্নমানের সামগ্রী সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে। দ্রুত ড্রেনের নির্মাণকাজ শেষ করার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলা হয়েছে।
বণিক সমিতির নেতৃবৃন্দ বলেন, উপজেলা চৌরাস্তাসংলগ্ন সড়কে কাজ শুরু করে মোহাম্মদ ইউনুছ অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করায় স্থানীয়দের প্রতিবাদে তারা কাজ ফেলে চলে যায়। বাজারের ব্যবসায়ী আব্দুল আউয়াল অভিযোগ করেন, সড়কে জলাবদ্ধতা নিরসনে নির্মিত ড্রেনের কাজে নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। যে কারণে বন্ধ হয়ে যায় কাজ। কিন্তু ৮ মাসেও কাজ সম্পন্ন করেনি। গর্ত খুঁড়ে রাখায় বৃষ্টির কারণে দোকানিদের ব্যবসায় সমস্যা হয়। উপজেলা প্রকৌশলীর দপ্তর জানায়, এলজিইডির আওতায় প্রায় ৫৬ লাখ টাকার দরপত্র হয়। কাজের দায়িত্ব পান মোহাম্মদ ইউনুছ অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান। গত বছর ৫ নভেম্বর শুরু হয়ে কাজটি আগামী
৬ মাসের মধ্যে সমাপ্ত হওয়ার কথা। দেখা যায়, নবাবগঞ্জ চৌরাস্তা হয়ে সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত রাস্তা খুঁড়ে রাখা হয়েছে। কয়েকদিনের বৃষ্টির পানি জমে বেহাল অবস্থা তৈরি হয়েছে এখন। স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম খলিল বলেন, কাজের ক্ষেত্রে ঠিকাদারের গাফিলতি রয়েছে এবং খুবই নিম্নমানের কাজ করছেন। দোকানিদের দোকানের সামনে দিয়ে দীর্ঘ সময় ড্রেনের গর্ত খুঁড়ে রাখায় তারা বিপাকে পড়েছে। নবাবগঞ্জ বাজার বণিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম বলেন, ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকে বলবো এসব নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে ড্রেনের কাজ করা যাবে না। এসব বন্ধ করা হোক। এ সময় স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ এ কাজের তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেন। ভালোমানের
সামগ্রী দিয়ে টেকসই কাজ করার জন্য ঠিকাদারের প্রতি দাবি জানান। এ ব্যাপারে মোহাম্মদ ইউনুছ অ্যান্ড ব্রাদার্স প্রাইভেট লিমিটেড ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানের স্বত্বাধিকারীর পক্ষে সাব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক মো. হৃদয় জানান, একজনকে দায়িত্ব দিয়েছি। নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার করে থাকলে পরিবর্তন করে দেব। একটু সময় লাগে। উপজেলা প্রকৌশলী জুলফিকার হক চৌধুরী বলেন, নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে কাজ করছে এমন অভিযোগ স্থানীয়রা জানিয়েছেন। আমি তাৎক্ষণিকভাবে উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. মনিরুজ্জামান ফকিরকে কাজেরস্থলে পাঠিয়েছিলাম। নিম্নমানের সামগ্রী সরিয়ে নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে। দ্রুত ড্রেনের নির্মাণকাজ শেষ করার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলা হয়েছে।