ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
অর্থনীতিবিদদের আজ্ঞাবহ হিসাবে দেখতে চান রাজনীতিবিদেরা
রাজধানীতে বন্ধ হয়নি ব্যাটারিচালিত রিকশা, উপেক্ষিত মন্ত্রীর নির্দেশ
দুবাইয়ে বাড়ি-ফ্ল্যাটের মালিক ৫৩২ বাংলাদেশি
এমওইউ সই চট্টগ্রাম বন্দরে বিনিয়োগ করবে আবুধাবি গ্রুপ
ছাগলনাইয়ার সোহেলের চেয়ারম্যান পদ অবৈধ, বেতন-ভাতা ফেরতের নির্দেশ
জলবায়ু অভিযোজনে বছরে ৭ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
বিদেশি ঋণনির্ভর প্রকল্পের অগ্রগতি জানানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড চুয়াডাঙ্গায় ৪৩ ডিগ্রী তাপমাত্রায় পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায় ৪৩.০ ডিগ্রী সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আদ্রতা ছিল ১৩ শতাংশ।
রাস্তায় বের হওয়া যাচ্ছে না। রোদে আগুনের ফুলকি ঝরছে। একেবারে মরভুমির তাপমাত্রা।
চুয়াডাঙ্গা আঞ্চলিক আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ইনচার্জ মোঃ জামিনুর জানান, সোমবার (২৯ এপ্রিল) বিকেল ৩ টায় এ মওসুমের দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে চুয়াডাঙ্গায় ৪৩.০ ডিগ্রী সেলসিয়াস।
জামিনুর রহমান বলেন, ‘এখন এ জেলায় অতি তাপদাহ চলছে। এ অবস্থা আগামী কয়েকদিন থাকতে পারে।’
চুয়াডাঙ্গা জেলা তীব্র তাপপ্রবাহে জনজীবন অস্থির হয়ে উঠেছে। দু’দিন পর আবারও এ জেলায় তাপমাত্রার তীব্রতা বেড়ে গেছে। দু’দিনে এ জেলায় ২ থেকে ৩ ডিগ্রী তাপমাত্রা বেড়েছে।
তীব্র রোদ আর রোদে আগুনের ফুলকির মতো তেজ যেন মরুভুমির তাপমাত্রা। অতি তাপদাহে অতিষ্ট
হয়ে উঠেছে মানুষ ও প্রানীকুল। তীব্র রোদের কারণে শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা-ভ্যান চালকরা কাজ করতে না পেরে অনাহারে দিন পার করছেন। একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছায়া ও ঠান্ড পরিবেশে স্বস্তি খুঁজছে স্বল্প আয়ের মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তা ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। আবার অনেকে জরুরী প্রয়োাজন ও জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচন্ড তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে কাজে বের হচ্ছেন। তওেব রোদের এতো উত্তাপ যে মাথা ঘুরে যাচ্ছে। হিট স্ট্রকে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এদিকে অতি তীব্র তাপদাহে সোমবার প্রাইমারি স্কুল খোলা থাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন এ জেলার অভিভাবকরা। যেখানে জাতী সংঘের শিশূ তহবিল ইউনিসেফ চলতি তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুদের অতি উচ্চ ঝুকির মধ্যে
রেখেছে। সেখানে স্কুলগুলো চলমান তাপপ্রাহ পর্যন্ত বন্ধ রাখার জন্য সরকারের অনুরোধ জানিয়েছে এ জেলার অভিভাবকরা।
হয়ে উঠেছে মানুষ ও প্রানীকুল। তীব্র রোদের কারণে শ্রমিক, দিনমজুর, রিকশা-ভ্যান চালকরা কাজ করতে না পেরে অনাহারে দিন পার করছেন। একটু প্রশান্তির খোঁজে গাছের ছায়া ও ঠান্ড পরিবেশে স্বস্তি খুঁজছে স্বল্প আয়ের মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রাস্তা ঘাটে লোকজনের চলাচল সীমিত হয়ে পড়ছে। আবার অনেকে জরুরী প্রয়োাজন ও জীবন-জীবিকার তাগিদে প্রচন্ড তাপপ্রবাহ উপেক্ষা করে কাজে বের হচ্ছেন। তওেব রোদের এতো উত্তাপ যে মাথা ঘুরে যাচ্ছে। হিট স্ট্রকে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এদিকে অতি তীব্র তাপদাহে সোমবার প্রাইমারি স্কুল খোলা থাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন এ জেলার অভিভাবকরা। যেখানে জাতী সংঘের শিশূ তহবিল ইউনিসেফ চলতি তাপপ্রবাহে বাংলাদেশের শিশুদের অতি উচ্চ ঝুকির মধ্যে
রেখেছে। সেখানে স্কুলগুলো চলমান তাপপ্রাহ পর্যন্ত বন্ধ রাখার জন্য সরকারের অনুরোধ জানিয়েছে এ জেলার অভিভাবকরা।