ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
‘দুটি ঘটনার মধ্যে আওয়ামী সরকারের পতনের বীজ রোপিত হয়েছে’
বিএনপি ঘোষিত তৃতীয় ধাপের টানা ৪৮ ঘন্টার সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচির হিসেবে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ১২ দলীয় জোট।
বুধবার সকালে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে বিজয় চত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করে জোটের নেতাকর্মীরা।
মিছিল শেষে সমাবেশে নেতারা বলেন, '২৮ মার্চ বিএনপির মহাসমাবেশে লাখ লাখ নিরস্ত্র মানুষের ওপর পুলিশ ও যুবলীগ ছাত্রলীগের অতর্কিতে নির্মম হামলা গুলি সাউন্ড গ্রেনেড চার্জ করে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ পণ্ড করে দেওয়া ইতিহাসের জঘন্য বর্বোরোচিত ঘটনা হিসেবে উল্লেখিত হবে। এই ঘটনার মধ্যদিয়ে আওয়ামী লীগ দেশে এবং বিদেশে তার অগণতান্ত্রিক অবিবেচক ফ্যাসিস্ট রূপটা স্পষ্ট করে তুলেছে। নিজেদের প্রশ্নবিদ্ধ ও বিশ্বাসঘাতক হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে।
তারা বলেন, শেখ হাসিনা সরকার নিশ্চিত
পতন ঠেকানোর সব কৌশলে ব্যর্থ হয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ক্ষোভে দুঃখে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে প্রতিপক্ষ বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রায় সব নেতাকে রাষ্ট্র ক্ষমতা ব্যবহার করে অযৌক্তিক ও অনৈতিকভাবে প্রতিহিংসাবশত গ্রেফতার করে আত্মতুষ্টি বোধ করছে। তারা বুঝতে পারছে না কতবড় ভুল ও অন্যায় করে দেশবাসী ও দুনিয়ার মানুষের কাছে কতটা হেয় প্রতিপন্ন ও অগ্রহলযোগ্য হয়ে উঠেছে। এই দুটি ঘটনার মধ্যে আওয়ামী সরকারের পতনের বীজ রোপিত হয়েছে। যেটা অচিরেই বুঝতে পারবে। এসময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাতীয় পার্টির (জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য নওয়াব আলী আব্বাস খান, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব
শাহাদাত হোসেন সেলিম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, জাগপার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন প্রধান বাংলাদেশ এলডিপির অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদ্দিন টিটু, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আবুল বাশার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব নুরুল কবির পিন্টু, আব্দুল্লাহ আল হাসান সাকিব, আবু হানিফ, জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব কাজী নজরুল, হান্নান আহমেদ খান বাবলু, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান সারোয়ার আলম, শামসুল আহাদ, আবুল মনসুর প্রমুখ।
পতন ঠেকানোর সব কৌশলে ব্যর্থ হয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। ক্ষোভে দুঃখে হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে প্রতিপক্ষ বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় কমিটির প্রায় সব নেতাকে রাষ্ট্র ক্ষমতা ব্যবহার করে অযৌক্তিক ও অনৈতিকভাবে প্রতিহিংসাবশত গ্রেফতার করে আত্মতুষ্টি বোধ করছে। তারা বুঝতে পারছে না কতবড় ভুল ও অন্যায় করে দেশবাসী ও দুনিয়ার মানুষের কাছে কতটা হেয় প্রতিপন্ন ও অগ্রহলযোগ্য হয়ে উঠেছে। এই দুটি ঘটনার মধ্যে আওয়ামী সরকারের পতনের বীজ রোপিত হয়েছে। যেটা অচিরেই বুঝতে পারবে। এসময় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাতীয় পার্টির (জাফর) প্রেসিডিয়াম সদস্য নওয়াব আলী আব্বাস খান, বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব
শাহাদাত হোসেন সেলিম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সিনিয়র সহ-সভাপতি রাশেদ প্রধান, ন্যাপ ভাসানীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, জাগপার সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন প্রধান বাংলাদেশ এলডিপির অতিরিক্ত মহাসচিব তমিজউদ্দিন টিটু, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আবুল বাশার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব নুরুল কবির পিন্টু, আব্দুল্লাহ আল হাসান সাকিব, আবু হানিফ, জাতীয় পার্টির যুগ্ম মহাসচিব কাজী নজরুল, হান্নান আহমেদ খান বাবলু, বাংলাদেশ জাতীয় দলের ভাইস চেয়ারম্যান সারোয়ার আলম, শামসুল আহাদ, আবুল মনসুর প্রমুখ।