ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
আফগানিস্তানে বন্যায় ৫০ জনের মৃত্যু
চীন সফরে উচ্ছ্বসিত পুতিন, শির মন্তব্য ভাসা ভাসা
আফগানিস্তানে বন্দুকধারীদের হামলায় তিন স্পেনীয়সহ নিহত ৪
তাইওয়ানের পার্লামেন্টে দফায় দফায় এমপিদের মারামারি, ধস্তাধস্তি
পশ্চিমা বিশ্বকে কী বোঝাতে চান পুতিন
রাশিয়া-চীন সম্পর্কে উদ্বেগে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরাইলে অস্ত্র সরবরাহে অনুমোদন দিল মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদ
দরজায় অভাব, জানালা দিয়ে পালাচ্ছে রুচি-শৌখিনতা
অভাব যখন বানের জলের মতো দরজা ভেঙে ঢোকে, ভালোবাসা-রুচি-শৌখিনতা, রংঢং, আমোদ-আহলাদ সব তখন জানালা দিয়ে পালায়।
যুগ যুগ ধরে চলে আসা সাধুজনের সে অমোঘ বাণী এবার হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছেন আফগানরা। এক বছর আগেও দামি চিত্রকর্ম কেনার দম্ভে যাদের পা পড়ত না মাটিতে-সেই তাদেরই এখন টিকিটিও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। সম্প্রতি তোলো নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আকার-ইঙ্গিতে সে কথাই বললেন আফগানিস্তানের চিত্রশিল্পীরা।
আফগানিস্তানের পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশ পাকতিয়ার একদল চিত্রশিল্পী দাবি করছেন, তাদের চিত্রকর্মের জন্য তারা বাজার খুঁজে পাচ্ছেন না।
তাদের পরিস্থিতি একসময় ভালো ছিল। তবে ২০২১ সালের আগস্টে তালেবান আফগানিস্তানের সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে দেশের অর্থনীতিতে গভীর সংকট সৃষ্টি হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানে
মানবিক বিপর্যয়ের কথা তুলে ধরে দেশটিতে সাম্প্রতিক চিত্রশিল্প কর্মের ব্যাপক বাজার সংকটের কথা বলছেন শিল্পীরা। বাহাই জান নায়েব খাইল নামে পাকতিয়ার এক শিল্পী বলেন, ‘আগে আমাদের শিল্পকর্মের বাজার খুব ভালো ছিল, কিন্তু এক বছর হয়ে গেল ভালো বাজার গড়ে ওঠেনি। একটি পিসও বিক্রি করিনি এই সময়ে।’ আরেক শিল্পী মাশাল বলেন, ‘ক্যালিগ্রাফি ও পেইন্টিং চিত্রকর্মের বাজার এখন খারাপ। আমরা সব প্রতিষ্ঠানকে শিল্পীদের দিকে মনোযোগ দিতে বলছি।’ পাকতিয়ার তথ্য ও সংস্কৃতি অধিদপ্তর জানিয়েছে, তারা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে। শিল্পী সম্প্রদায় আফগান সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মী খোজমান জাজাই বলেন, ‘শিল্প মানুষকে সুখী রাখে। আমরা যদি ইতিহাসের দিকে তাকাই, বিশেষ করে
আমাদের সমাজে, আমাদের সমগ্র জীবন দুঃখের মধ্যে অতিবাহিত হয়েছে।’ তালেবানরা আফগান মাটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর বিভিন্ন শিল্পী তাদের চিত্রকর্ম বা ভাস্কর্য ধ্বংস করে ফেলেছেন। দেশটিতে বর্তমানে গুরুতর মানবিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আফগানিস্তান এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ জরুরি খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। দুই কোটি ৩০ লাখের বেশি মানুষেরও সহায়তা প্রয়োজন এবং জনসংখ্যার প্রায় ৯৫ শতাংশ মানুষ পর্যাপ্ত খাদ্য পাচ্ছে না।
মানবিক বিপর্যয়ের কথা তুলে ধরে দেশটিতে সাম্প্রতিক চিত্রশিল্প কর্মের ব্যাপক বাজার সংকটের কথা বলছেন শিল্পীরা। বাহাই জান নায়েব খাইল নামে পাকতিয়ার এক শিল্পী বলেন, ‘আগে আমাদের শিল্পকর্মের বাজার খুব ভালো ছিল, কিন্তু এক বছর হয়ে গেল ভালো বাজার গড়ে ওঠেনি। একটি পিসও বিক্রি করিনি এই সময়ে।’ আরেক শিল্পী মাশাল বলেন, ‘ক্যালিগ্রাফি ও পেইন্টিং চিত্রকর্মের বাজার এখন খারাপ। আমরা সব প্রতিষ্ঠানকে শিল্পীদের দিকে মনোযোগ দিতে বলছি।’ পাকতিয়ার তথ্য ও সংস্কৃতি অধিদপ্তর জানিয়েছে, তারা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করছে। শিল্পী সম্প্রদায় আফগান সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মী খোজমান জাজাই বলেন, ‘শিল্প মানুষকে সুখী রাখে। আমরা যদি ইতিহাসের দিকে তাকাই, বিশেষ করে
আমাদের সমাজে, আমাদের সমগ্র জীবন দুঃখের মধ্যে অতিবাহিত হয়েছে।’ তালেবানরা আফগান মাটির নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর বিভিন্ন শিল্পী তাদের চিত্রকর্ম বা ভাস্কর্য ধ্বংস করে ফেলেছেন। দেশটিতে বর্তমানে গুরুতর মানবিক সংকট সৃষ্টি হয়েছে। আফগানিস্তান এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ জরুরি খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। দুই কোটি ৩০ লাখের বেশি মানুষেরও সহায়তা প্রয়োজন এবং জনসংখ্যার প্রায় ৯৫ শতাংশ মানুষ পর্যাপ্ত খাদ্য পাচ্ছে না।