ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
রাশিয়ার নতুন ধরনের বোমায় বিধ্বস্ত খারকিভ
প্রতিদিন নষ্ট হয় ১০০ কোটি মানুষের খাবার: জাতিসংঘ
নির্বাচনে ২৩৮ বার হেরেও লড়তে চান তিনি!
ইউক্রেনের পর ইউরোপ ও ন্যাটো আক্রমণের পরিকল্পনা, যা বললেন পুতিন
গাজায় গণহত্যা চলছে, যুদ্ধবিরতির লক্ষণ নেই
মারা হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপটিকে
শিশুদের ডায়াপার বন্ধ, বড়দের জন্য বানাবে জাপান
তালেবান সরকারকে যে কারণে স্বীকৃতি দেয় না ইরান
আফগানিস্তান থেকে বিদেশী সৈন্য চলে যাওয়ার পর থেকে তালেবান দেশটি শাসন করছে। বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন হয়ে দেশটিতে তীব্র অর্থনৈতিক সংকট দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে অর্থ সংকটে পুষ্টিহীনতায় ভুগছে কয়েককোটি শিশু। তালেবান দেশ শাসন করছে প্রায় ২ বছর কিছু কোন দেশ তাদের স্বীকৃতি দেয়নি।
প্রতিবেশী ইরান, পাকিস্তানও স্বীকৃতি দেয়নি। ইরান তাদের প্রতিবেশী দেশ আফগানিস্তানের ক্ষমতাসীন তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয় না। কারণ, তারা এ দেশটিতে সব জাতি-গোষ্ঠীর সমন্বয়ে একটি অংশগ্রহণমূলক সরকার চায়। ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান এ তথ্য দিয়েছেন।
তেহরান জানিয়েছে, ‘বর্তমানে আফগানিস্তানের জন্য প্রয়োজন একটি অংশগ্রহণমূলক সরকার।’ ইরানের ইসলামী বিপ্লবের নেতা ইমাম খোমেনির মাজারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কূটনীতিকদের উদ্দেশ্যে হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ান বলেন,
‘তালেবান হচ্ছে পুরো আফগান বাস্তবতার একটি অংশ মাত্র। সেখানে অনেক জাতি-গোষ্ঠী আছে। এ কারণে আফগানিস্তানে অংশগ্রহণমূলক সরকার দরকার।’ একইসাথে তিনি আফগান নারী এবং তরুণীদের শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার বিষয়ে তালেবানের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে আবদুল্লাহিয়া বলেন, “আমরা এমন সব ব্যবস্থা নিচ্ছি যা মহানবী (সা.)-এর শিক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’ হিরমান্দ নদীর পানি প্রসঙ্গে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালের দ্বিপক্ষীয় চুক্তি অনুসারে এই নদীর পানির বন্টন হতে হবে। এক্ষেত্রে আইন বা চুক্তি মেনে চলতে আফগান কর্তৃপক্ষ বাধ্য। এজন্য তিনি রাজনৈতিক বিবৃতি বাদ দিয়ে আইনগত ফ্রেমওয়ার্কের মধ্য দিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য আফগান কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান। সূত্র : প্রেস টিভি
‘তালেবান হচ্ছে পুরো আফগান বাস্তবতার একটি অংশ মাত্র। সেখানে অনেক জাতি-গোষ্ঠী আছে। এ কারণে আফগানিস্তানে অংশগ্রহণমূলক সরকার দরকার।’ একইসাথে তিনি আফগান নারী এবং তরুণীদের শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত করার বিষয়ে তালেবানের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন। এ বিষয়ে আবদুল্লাহিয়া বলেন, “আমরা এমন সব ব্যবস্থা নিচ্ছি যা মহানবী (সা.)-এর শিক্ষার সঙ্গে সাংঘর্ষিক।’ হিরমান্দ নদীর পানি প্রসঙ্গে ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৩ সালের দ্বিপক্ষীয় চুক্তি অনুসারে এই নদীর পানির বন্টন হতে হবে। এক্ষেত্রে আইন বা চুক্তি মেনে চলতে আফগান কর্তৃপক্ষ বাধ্য। এজন্য তিনি রাজনৈতিক বিবৃতি বাদ দিয়ে আইনগত ফ্রেমওয়ার্কের মধ্য দিয়ে সমস্যা সমাধানের জন্য আফগান কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান। সূত্র : প্রেস টিভি