ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রায় বিশ্বব্যাপী বাড়ছে কিডনী রোগীর সংখ্যা
জলবায়ুর পরিবর্তনে ক্রমবর্ধমান তাপমাত্রায় বিশ্বব্যাপী কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দশম। এছাড়া বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ পরিস্থিতি এবং নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ ক্রোনিক কিডনী রোগীর সংখ্যা বৃদ্ধির অন্যতম কারণ। বিশ্ব কিডনী দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) সাভারের গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের পিএইচএ ভবন মিলনায়তনে আয়োজিত সচেতনতামূলক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র, গণস্বাস্থ্য সমাজ ভিত্তিক মেডিকেল কলেজ এবং গণস্বাস্থ্য ডায়ালাইসিস সেন্টারের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ সভায় ‘জলবায়ু পরিবর্তন এবং কিডনী’ বিষয়ে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গণস্বাস্থ্য ডায়ালাইসিস সেন্টারের প্রধান নেফ্রোলজিস্ট অধ্যাপক ব্রি. জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ডা. মামুন মোস্তাফী। এ সময় তিনি বলেন, গত বিশ বছরে
দু’শো বছরের চেয়ে বেশি জলবায়ু পরিবর্তন হয়েছে। তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় হিট স্ট্রোক এর সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া যারা কায়িক পরিশ্রম করেন তাদের প্রচুর ঘাম হচ্ছে। এতে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বায়ুদূষণ, বন্যা ও খরায় বিশুদ্ধ পানির অভাব, কিডনী রোগীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। ‘যুদ্ধ এবং কিডনী’ শীর্ষক প্রবন্ধে অধ্যাপক ডা. আইয়ুব আলী চৌধুরী বলেন, যে কোন দুর্যোগ এবং যুদ্ধ বিগ্রহ মানুষকে শারীরিকভাবে আহতের পাশাপাশি মানসিক চাপ বৃদ্ধি করছে, যা পরোক্ষভাবে কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার দিকে ধাবিত করছে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সমন্বয়ক ডা. মনজুর কাদির আহমেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ট্রাস্টের সভাপতি অধ্যাপক আলতাফুন্নেসা মায়া। বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আবুল হোসেন এবং সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো: সায়েমুল হুদা।
দু’শো বছরের চেয়ে বেশি জলবায়ু পরিবর্তন হয়েছে। তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ায় হিট স্ট্রোক এর সংখ্যা বাড়ছে। এছাড়া যারা কায়িক পরিশ্রম করেন তাদের প্রচুর ঘাম হচ্ছে। এতে শরীরে পানিশূন্যতা দেখা দিচ্ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বায়ুদূষণ, বন্যা ও খরায় বিশুদ্ধ পানির অভাব, কিডনী রোগীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে। ‘যুদ্ধ এবং কিডনী’ শীর্ষক প্রবন্ধে অধ্যাপক ডা. আইয়ুব আলী চৌধুরী বলেন, যে কোন দুর্যোগ এবং যুদ্ধ বিগ্রহ মানুষকে শারীরিকভাবে আহতের পাশাপাশি মানসিক চাপ বৃদ্ধি করছে, যা পরোক্ষভাবে কিডনী রোগে আক্রান্ত হওয়ার দিকে ধাবিত করছে। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সমন্বয়ক ডা. মনজুর কাদির আহমেদ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ট্রাস্টের সভাপতি অধ্যাপক আলতাফুন্নেসা মায়া। বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: আবুল হোসেন এবং সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো: সায়েমুল হুদা।