![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-822628-1719765853.jpg)
বছরে ওমরাহ পালনের সুযোগ পাবে তিন কোটি মানুষ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-822658-1719770053.jpg)
দুর্নীতির দায়ে চাকরি হারালেন সহকারী পুলিশ সুপার
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-822654-1719768892.jpg)
সাগর-রুনি হত্যা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ ১০৯ বার পেছাল
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-822652-1719768159.jpg)
দুর্নীতির মামলা প্রমাণে কাগজপত্রের দরকার হয়: অ্যাটর্নি জেনারেল
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-822644-1719767079.jpg)
অর্থ পাচার নিয়ন্ত্রণে কেন্দ্রীয় ডেটা সেন্টার জরুরি
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-822634-1719766392.jpg)
‘বিচারের জন্য ঘুরতে ঘুরতে মানুষের জীবন শেষ’
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-822630-1719766056.jpg)
শিক্ষায় দুর্নীতি ভাষায় প্রকাশ করা যায় না
করে বিত্তবানদের বড় ছাড়
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/06/image-821781-1719604705.jpg)
বিত্তবানদের ‘করভার লাঘবে’ আয়কর হার কমিয়ে অর্থবিল পাশ হচ্ছে আজ। কর ‘ন্যায্যতা নিশ্চিত’ করতে সম্পদশালীদের কোম্পানির কাজে ব্যবহৃত গাড়ির পরিবেশ সারচার্জ মওকুফ করা হচ্ছে। এছাড়া রিটার্নে আগের বছরের তুলনায় ১৫ শতাংশ বেশি আয় দেখানো হলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ট্যাক্স ফাইল অডিটে ফেলবে না। সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় পেনশন বাবদ আয়কে করের আওতার বাইরে রাখার বিধান যুক্ত করা হচ্ছে আয়কর আইনে।
তথ্যমতে, ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির সর্বোচ্চ করহার ৩০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ করা হয়। এরপর ৩ বছর এ করহার অব্যাহত ছিল। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে করহার বাড়িয়ে ৩০ শতাংশ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়। বার্ষিক ৩৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার
বেশি আয় থাকলে এ হার প্রযোজ্য। কিন্তু প্রভাবশালীদের চাপে সেই অবস্থান থেকে সরে আসছে এনবিআর। এক্ষেত্রে এনবিআর-এর যুক্তি হলো-‘করভার লাঘবে’ এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে বিত্তবানদের গাড়িতেও করছাড় দেওয়া হচ্ছে। সমাজের বিত্তবানরা সাধারণত নিজ নামে গাড়ি কেনেন না। তারা কোম্পানির নামে কেনা গাড়ি ব্যবহার করেন। কোম্পানির নামে কেনা গাড়ির সারচার্জ মওকুফ করে তাদের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। পক্ষান্তরে অনেক মধ্যবিত্ত একাধিক গাড়ি নিজ নামে কিনে রেন্ট-এ-কার বা উবার-পাঠাওয়ে ভাড়ায় চালান। তারা এ সুবিধা পাবেন না। তাদের পরিবেশ সারচার্জ দিতে হবে। সরকারি গাড়ির পরিবেশ সারচার্জও বাতিল করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ১৭ মে এনবিআর একই মালিকানাধীন একাধিক গাড়ি নিবন্ধনের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় গাড়ির অগ্রিম
কর নিয়মিত আয়করের অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ ধার্য করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। পরে সেটি পুরোনো আয়কর অধ্যাদেশে এবং সর্বশেষ নতুন আয়কর আইনে পরিবেশ সারচার্জ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অডিটে ছাড় : হয়রানি কমিয়ে আনতে অডিটের শর্ত শিথিল করা হচ্ছে। এজন্য অর্থবিলের মাধ্যমে আয়কর আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী ও অর্থ প্রতিমন্ত্রী। নতুন নিয়মে আগের বছরের চেয়ে রিটার্নে ১৫ শতাংশ আয় বেশি দেখালে ট্যাক্স ফাইল অডিটে ফেলা হবে না। সংশোধিত রিটার্নের ক্ষেত্রে এ বিধান প্রযোজ্য থাকবে। শুধু ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা এ সুযোগ পাবেন। আগের নিয়মেই হেবা দলিল : প্রস্তাবিত বাজেটে স্থাবর সম্পত্তি যেমন জমি-প্লট-ফ্ল্যাট দান বা হেবা দলিলের ওপর উৎসে কর আরোপ করা হয়েছিল
বিধায় সাধারণ বেচাকেনার মতো হেবা দলিলে সম্পত্তি হস্তান্তরের সময় এলাকা, জমির শ্রেণি অনুযায়ী হস্তন্তরকারীকে নির্দিষ্ট হারে আয়কর দিতে হতো। সমালোচনার মুখে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার। অর্থাৎ আগের নিয়মেই উৎসে কর পরিশোধ ছাড়াই আপন ভাই-বোন, পিতা-মাতা, ছেলে-মেয়ে, স্বামী-স্ত্রী, দাদা-দাদি, নানা-নানি ও নাতি-নাতনির সম্পর্কের মধ্যে সম্পত্তি হস্তান্তরে হেবা দলিল করা যাবে। বর্তমানে হেবা দলিলে ২ হাজার ৫১০ টাকা কর দিতে হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-রেজিস্ট্রেশন ফি ১০০, স্ট্যাম্প শুল্ক ১০০০, হলফনামা স্ট্যাম্প ৩০০, কোর্ট ফি ১০ টাকা প্রভৃতি। ট্রাস্ট-তহবিলের মূলধনি আয়ে কর : কোম্পানির মতো তহবিল ও ট্রাস্টের মূলধনি আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ গেইন ট্যাক্স বসানো হচ্ছে। আর শেয়ারবাজারে ৫০ লাখ
টাকা পর্যন্ত ক্যাপিটাল গেইন করমুক্ত থাকছে। তবে মূলধনি আয় ৫০ লাখ টাকা অতিক্রম করলে গেইন ট্যাক্স দিতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের কাছ থেকে দুই পদ্ধতিতে গেইন ট্যাক্স আদায় করা হবে। প্রথমত, শেয়ার কেনার ৫ বছরের মধ্যে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করলে ব্যক্তি করদাতার স্ল্যাব অনুযায়ী ট্যাক্স দিতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি শেয়ার কিনে ৬ মাস বা এক বছর পর বিক্রি করে ৫১ লাখ টাকা মুনাফা করল, এক্ষেত্রে ৫০ লাখ টাকা করমুক্ত থাকবে। তাকে এক লাখ টাকার ওপর গেইন ট্যাক্স দিতে হবে। এই এক লাখ টাকা করদাতার মোট আয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে এবং করদাতাকে স্ল্যাব অনুযায়ী আয়কর পরিশোধ করতে হবে। দ্বিতীয়ত,
ওই ব্যক্তি শেয়ার কিনে ৫ বছর পর একই মুনাফা করলে তার করের হিসাব হবে ভিন্ন। এক্ষেত্রেও তার ৫০ লাখ টাকা করমুক্ত থাকবে। বাকি ১ লাখ টাকার ওপর ১৫ শতাংশ হারে ১৫ হাজার টাকা আয়কর দিতে হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চল কর অবকাশ বহাল : ২৯ মে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এনবিআর বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদের কর অবকাশসহ ৮টি কর সুবিধা প্রত্যাহার করে নেয়। ১০ বছর মেয়াদি কর অবকাশ সুবিধা তুলে নেওয়ার ফলে শিল্পভেদে কোম্পানিগুলোর আয়ের ওপর করহার ২০-২৭.৫ শতাংশ বা এরও বেশি প্রযোজ্য হওয়ার কথা। এছাড়া অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোয় কারিগরি সহায়তাকারী হিসাবে কর্মরত বিদেশিদের প্রথম তিন বছরের বেতনের ওপর ৫০ শতাংশ আয়কর ছাড় পেত। সেটিও বাতিল
করা হয়। এসব অঞ্চলে স্থাপিত কোম্পানির ১০ বছরের জন্য লভ্যাংশ, মূলধনি আয়, রয়্যালটি, টেকনিক্যাল নো-হাউ এবং কারিগরি সহায়তা ফির ওপরও ১০ বছরের কর অব্যাহতি ছিল, এগুলোও বাতিল করা হয়। দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের চাপে বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কর অবকাশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অর্থাৎ বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীরা আগের মতোই কর অবকাশ সুবিধা পাবে। কালোটাকায় ট্যাক্স অ্যামনেস্টি থাকছে : নানা মহলের সমালোচনার পরও কালোটাকা সাদা করার ট্যাক্স অ্যামনেস্টি বা বিশেষ সুবিধা বহাল রাখা হচ্ছে। ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা এবং বর্গমিটারপ্রতি নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে প্লট-ফ্ল্যাট রিটার্নে প্রদর্শনের সুযোগ থাকছে। প্রসঙ্গত, প্রতিবছর বাজেটে অর্থ আইনের মাধ্যমে সরকার আয়কর, ভ্যাট
ও কাস্টমস আইনে পরিবর্তন এনে থাকে। ২০২৪ সালের অর্থ আইন জাতীয় সংসদে পাশ হবে আজ।
বেশি আয় থাকলে এ হার প্রযোজ্য। কিন্তু প্রভাবশালীদের চাপে সেই অবস্থান থেকে সরে আসছে এনবিআর। এক্ষেত্রে এনবিআর-এর যুক্তি হলো-‘করভার লাঘবে’ এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে বিত্তবানদের গাড়িতেও করছাড় দেওয়া হচ্ছে। সমাজের বিত্তবানরা সাধারণত নিজ নামে গাড়ি কেনেন না। তারা কোম্পানির নামে কেনা গাড়ি ব্যবহার করেন। কোম্পানির নামে কেনা গাড়ির সারচার্জ মওকুফ করে তাদের সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। পক্ষান্তরে অনেক মধ্যবিত্ত একাধিক গাড়ি নিজ নামে কিনে রেন্ট-এ-কার বা উবার-পাঠাওয়ে ভাড়ায় চালান। তারা এ সুবিধা পাবেন না। তাদের পরিবেশ সারচার্জ দিতে হবে। সরকারি গাড়ির পরিবেশ সারচার্জও বাতিল করা হচ্ছে। প্রসঙ্গত, ২০১৫ সালের ১৭ মে এনবিআর একই মালিকানাধীন একাধিক গাড়ি নিবন্ধনের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় গাড়ির অগ্রিম
কর নিয়মিত আয়করের অতিরিক্ত ৫০ শতাংশ ধার্য করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। পরে সেটি পুরোনো আয়কর অধ্যাদেশে এবং সর্বশেষ নতুন আয়কর আইনে পরিবেশ সারচার্জ হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। অডিটে ছাড় : হয়রানি কমিয়ে আনতে অডিটের শর্ত শিথিল করা হচ্ছে। এজন্য অর্থবিলের মাধ্যমে আয়কর আইন সংশোধনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছেন অর্থমন্ত্রী ও অর্থ প্রতিমন্ত্রী। নতুন নিয়মে আগের বছরের চেয়ে রিটার্নে ১৫ শতাংশ আয় বেশি দেখালে ট্যাক্স ফাইল অডিটে ফেলা হবে না। সংশোধিত রিটার্নের ক্ষেত্রে এ বিধান প্রযোজ্য থাকবে। শুধু ব্যক্তিশ্রেণির করদাতারা এ সুযোগ পাবেন। আগের নিয়মেই হেবা দলিল : প্রস্তাবিত বাজেটে স্থাবর সম্পত্তি যেমন জমি-প্লট-ফ্ল্যাট দান বা হেবা দলিলের ওপর উৎসে কর আরোপ করা হয়েছিল
বিধায় সাধারণ বেচাকেনার মতো হেবা দলিলে সম্পত্তি হস্তান্তরের সময় এলাকা, জমির শ্রেণি অনুযায়ী হস্তন্তরকারীকে নির্দিষ্ট হারে আয়কর দিতে হতো। সমালোচনার মুখে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে সরকার। অর্থাৎ আগের নিয়মেই উৎসে কর পরিশোধ ছাড়াই আপন ভাই-বোন, পিতা-মাতা, ছেলে-মেয়ে, স্বামী-স্ত্রী, দাদা-দাদি, নানা-নানি ও নাতি-নাতনির সম্পর্কের মধ্যে সম্পত্তি হস্তান্তরে হেবা দলিল করা যাবে। বর্তমানে হেবা দলিলে ২ হাজার ৫১০ টাকা কর দিতে হয়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-রেজিস্ট্রেশন ফি ১০০, স্ট্যাম্প শুল্ক ১০০০, হলফনামা স্ট্যাম্প ৩০০, কোর্ট ফি ১০ টাকা প্রভৃতি। ট্রাস্ট-তহবিলের মূলধনি আয়ে কর : কোম্পানির মতো তহবিল ও ট্রাস্টের মূলধনি আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ গেইন ট্যাক্স বসানো হচ্ছে। আর শেয়ারবাজারে ৫০ লাখ
টাকা পর্যন্ত ক্যাপিটাল গেইন করমুক্ত থাকছে। তবে মূলধনি আয় ৫০ লাখ টাকা অতিক্রম করলে গেইন ট্যাক্স দিতে হবে। এক্ষেত্রে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের কাছ থেকে দুই পদ্ধতিতে গেইন ট্যাক্স আদায় করা হবে। প্রথমত, শেয়ার কেনার ৫ বছরের মধ্যে বিক্রি করে মুনাফা অর্জন করলে ব্যক্তি করদাতার স্ল্যাব অনুযায়ী ট্যাক্স দিতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, একজন ব্যক্তি শেয়ার কিনে ৬ মাস বা এক বছর পর বিক্রি করে ৫১ লাখ টাকা মুনাফা করল, এক্ষেত্রে ৫০ লাখ টাকা করমুক্ত থাকবে। তাকে এক লাখ টাকার ওপর গেইন ট্যাক্স দিতে হবে। এই এক লাখ টাকা করদাতার মোট আয়ের সঙ্গে যুক্ত হবে এবং করদাতাকে স্ল্যাব অনুযায়ী আয়কর পরিশোধ করতে হবে। দ্বিতীয়ত,
ওই ব্যক্তি শেয়ার কিনে ৫ বছর পর একই মুনাফা করলে তার করের হিসাব হবে ভিন্ন। এক্ষেত্রেও তার ৫০ লাখ টাকা করমুক্ত থাকবে। বাকি ১ লাখ টাকার ওপর ১৫ শতাংশ হারে ১৫ হাজার টাকা আয়কর দিতে হবে। অর্থনৈতিক অঞ্চল কর অবকাশ বহাল : ২৯ মে প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এনবিআর বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীদের কর অবকাশসহ ৮টি কর সুবিধা প্রত্যাহার করে নেয়। ১০ বছর মেয়াদি কর অবকাশ সুবিধা তুলে নেওয়ার ফলে শিল্পভেদে কোম্পানিগুলোর আয়ের ওপর করহার ২০-২৭.৫ শতাংশ বা এরও বেশি প্রযোজ্য হওয়ার কথা। এছাড়া অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোয় কারিগরি সহায়তাকারী হিসাবে কর্মরত বিদেশিদের প্রথম তিন বছরের বেতনের ওপর ৫০ শতাংশ আয়কর ছাড় পেত। সেটিও বাতিল
করা হয়। এসব অঞ্চলে স্থাপিত কোম্পানির ১০ বছরের জন্য লভ্যাংশ, মূলধনি আয়, রয়্যালটি, টেকনিক্যাল নো-হাউ এবং কারিগরি সহায়তা ফির ওপরও ১০ বছরের কর অব্যাহতি ছিল, এগুলোও বাতিল করা হয়। দেশি-বিদেশি উদ্যোক্তাদের চাপে বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলের কর অবকাশ প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অর্থাৎ বেসরকারি অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগকারীরা আগের মতোই কর অবকাশ সুবিধা পাবে। কালোটাকায় ট্যাক্স অ্যামনেস্টি থাকছে : নানা মহলের সমালোচনার পরও কালোটাকা সাদা করার ট্যাক্স অ্যামনেস্টি বা বিশেষ সুবিধা বহাল রাখা হচ্ছে। ১৫ শতাংশ কর দিয়ে কালোটাকা এবং বর্গমিটারপ্রতি নির্দিষ্ট হারে কর দিয়ে প্লট-ফ্ল্যাট রিটার্নে প্রদর্শনের সুযোগ থাকছে। প্রসঙ্গত, প্রতিবছর বাজেটে অর্থ আইনের মাধ্যমে সরকার আয়কর, ভ্যাট
ও কাস্টমস আইনে পরিবর্তন এনে থাকে। ২০২৪ সালের অর্থ আইন জাতীয় সংসদে পাশ হবে আজ।