ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
ঈদের দিন ছুরিকাঘাতে ইমামকে খুন
মাটির নিচে পুঁতেও শেষ রক্ষা হয়নি চুরির ৫২ লাখ টাকা
ফ্রিজে রাখা দুধ দেওয়া যাবে না বলতেই বঁটির কোপে চাচাকে খুন
যোগসূত্র মিলছে না ১১ হাজার কোটি টাকা পাচারের
আনার হত্যার নতুন মোড়, চাঞ্চল্যকর তথ্য দিলেন ডিবির হারুন
শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার পর হত্যা, গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড
র্যাব-পুলিশ পরিচয় দেওয়া চক্রের ৫ সদস্য গ্রেফতার
এমপি আনার হত্যা: ১২ দিনের রিমান্ডে কসাই জিহাদ
ভারতের কলকাতায় সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যায় অংশ নেয়া কসাই জিহাদকে ১২ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন বারাসাতের আদালত।
শুক্রবার (২৪ মে) সকাল ১১টার দিকে তাকে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসাত আদালতে তোলা হয়। ১৪ দিনের পুলিশি রিমান্ড চাইলে আদালত ১২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এ হত্যাকাণ্ডে ঘটনায় জিহাদ হাওলাদারকে গতকাল বৃহস্পতিবার গ্রেপ্তার করে পশ্চিমবঙ্গের সিআইডি। এরপরই ভারতের বিভিন্ন গণমাধ্যমে বলা হয়, বনগাঁ থেকে গ্রেপ্তারের পর জিহাদ জেরার মুখে এমপি আনার হত্যার লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছেন।
আনন্দবাজার ও এনডিটিভি জানিয়েছে, সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে জিহাদ বলেছেন, প্রথমে আনারকে শ্বাসরোধে খুন করা হয়। তারপর দেহ কাটা হয় টুকরো টুকরো করে। হাড় এবং মাংস আলাদা করা হয়। চামড়া ছাড়িয়ে তাতে
হলুদ মাখান অভিযুক্তরা, যাতে বাইরে কেউ জিজ্ঞেস করলে বলা যায়, রান্না করার জন্য মাংস নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেই দেহাংশ বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে এখনও পর্যন্ত জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। পশ্চিমবঙ্গের সিআইডির সূত্রের বরাতে আনন্দবাজার জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার গ্রেফতারের পর জিহাদকে ভাঙড়ের একটি জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আনারকে খুনের পর সেখানেই দেহাংশ ফেলা হয়েছে বলে জেরায় উঠে এসেছে। কিন্তু রাতের অন্ধকারে সেখান থেকে কোনো দেহাংশ মেলেনি। বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ২৪ বছর বয়সী জিহাদ হাওলাদার বাংলাদেশের খুলনার বাসিন্দা। অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিলেন তিনি। আনারকে ‘খুনে’র প্রায় দুই মাস আগে অভিযুক্তরা জিহাদকে মুম্বাই থেকে কলকাতায় নিয়ে আসেন। জিহাদ জানিয়েছেন, অভিযুক্ত আখতারুজ্জামানের নির্দেশেই জিহাদ সব
কাজ করেছিলেন। জিহাদ ছাড়াও আরও চার জন বাংলাদেশি নাগরিক এই কাজে তাকে সাহায্য করেছিলেন।
হলুদ মাখান অভিযুক্তরা, যাতে বাইরে কেউ জিজ্ঞেস করলে বলা যায়, রান্না করার জন্য মাংস নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সেই দেহাংশ বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে বলে এখনও পর্যন্ত জানতে পেরেছেন গোয়েন্দারা। পশ্চিমবঙ্গের সিআইডির সূত্রের বরাতে আনন্দবাজার জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার গ্রেফতারের পর জিহাদকে ভাঙড়ের একটি জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। আনারকে খুনের পর সেখানেই দেহাংশ ফেলা হয়েছে বলে জেরায় উঠে এসেছে। কিন্তু রাতের অন্ধকারে সেখান থেকে কোনো দেহাংশ মেলেনি। বিভিন্ন গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ২৪ বছর বয়সী জিহাদ হাওলাদার বাংলাদেশের খুলনার বাসিন্দা। অবৈধভাবে ভারতে অনুপ্রবেশ করেছিলেন তিনি। আনারকে ‘খুনে’র প্রায় দুই মাস আগে অভিযুক্তরা জিহাদকে মুম্বাই থেকে কলকাতায় নিয়ে আসেন। জিহাদ জানিয়েছেন, অভিযুক্ত আখতারুজ্জামানের নির্দেশেই জিহাদ সব
কাজ করেছিলেন। জিহাদ ছাড়াও আরও চার জন বাংলাদেশি নাগরিক এই কাজে তাকে সাহায্য করেছিলেন।