ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উদযাপন
যুক্তরাষ্ট্রে সেতু বিধ্বস্ত: দুজনের মরদেহ উদ্ধার
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী অংশীদারিত্বকে অত্যন্ত গুরুত্ব দেয় বাংলাদেশ: রাষ্ট্রদূত ইমরান
যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত
জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে ‘গণহত্যা দিবস’ পালন
হ্যাকিংয়ে সর্বস্বান্ত যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী
নিউইয়র্কস্হ বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলে গণহত্যা দিবস পালন
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সমর্থনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র
সবার জন্য উন্মুক্ত, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সমর্থনে আমরা আপনাদের সঙ্গে কাজ করার বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। গণতান্ত্রিক রীতিনীতি, সুশাসন, মানবাধিকার এবং গণমাধ্যমের স্বাধীনতা—যা সবই উন্নয়নশীল, স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ সমাজের বৈশিষ্ট্য। আমি বিশ্বাস করি, বাংলাদেশ তার বিশাল সম্ভাবনা অর্জন করবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশের জনগণকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন (সেক্রেটারি অব স্টেট)। ব্লিনকেন সবার জন্য উন্মুক্ত, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের সমর্থনে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার বিষয়ে দেশটির প্রতিশ্রুতির কথা জানান।
রোববার (২৬ মার্চ) মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিনকেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে এক বিবৃতিতে এসব উল্লেখ করেন।
যুক্তরাষ্ট্রের ডিপাটমেন্ট অব স্টেটের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা বিবৃতিতে বলা হয়, আপনারা যখন স্বাধীনতার
৫৩ বছর উদযাপন করছেন, তখন বাংলাদেশের গর্ব করার অনেক কারণ রয়েছে। দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি, ক্রমবর্ধমান সুশিক্ষিত কর্মশক্তি এবং একটি গতিশীল যুব জনসংখ্যার সঙ্গে বাংলাদেশ দ্রুত একটি আঞ্চলিক নেতা হয়ে উঠছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গণহত্যা থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের উদারভাবে স্বাগত জানিয়ে আপনারা শরণার্থীদের প্রতি মানবিক প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছেন। জলবায়ু সংকটে অভিযোজন কৌশল তৈরি করা, পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেখিয়েছেন। ব্লিনকেন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বের জন্য এবং গত পাঁচ দশকে দুই দেশের যে অর্জন, তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত। আমরা করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং একটি মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রচারে একসঙ্গে বাস্তব পদক্ষেপ নিয়েছি। সামনের
বছরগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও গভীর করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র উন্মুখ বলেও বার্তা দেন সেক্রেটারি অফ স্টেট।
৫৩ বছর উদযাপন করছেন, তখন বাংলাদেশের গর্ব করার অনেক কারণ রয়েছে। দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতি, ক্রমবর্ধমান সুশিক্ষিত কর্মশক্তি এবং একটি গতিশীল যুব জনসংখ্যার সঙ্গে বাংলাদেশ দ্রুত একটি আঞ্চলিক নেতা হয়ে উঠছে। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, গণহত্যা থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের উদারভাবে স্বাগত জানিয়ে আপনারা শরণার্থীদের প্রতি মানবিক প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেছেন। জলবায়ু সংকটে অভিযোজন কৌশল তৈরি করা, পরিবেশ রক্ষা এবং জলবায়ু স্থিতিস্থাপকতা জোরদার করার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেখিয়েছেন। ব্লিনকেন বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্বের জন্য এবং গত পাঁচ দশকে দুই দেশের যে অর্জন, তার জন্য যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত। আমরা করোনা মহামারির বিরুদ্ধে লড়াই, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং একটি মুক্ত ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের প্রচারে একসঙ্গে বাস্তব পদক্ষেপ নিয়েছি। সামনের
বছরগুলোতে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব আরও গভীর করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র উন্মুখ বলেও বার্তা দেন সেক্রেটারি অফ স্টেট।