![](https://usbangla24.news/wp-content/themes/pitwmeganews/pitw-assets/pitw-image/user_default.png)
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-478955-1721996113.jpg)
স্কুলছাত্রী গণধর্ষণের ভিডিও ভাইরাল, আটক ৩
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-830276-1721917282.jpg)
‘নরসিংদী কারাগারে হামলাকারীদের আশ্রয় দেবেন না’
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-829255-1721246823.jpg)
হানিফ ফ্লাইওভারে গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-829263-1721258854.jpg)
আবু সাঈদের পরিবারের জন্য সাহায্য পাঠালেন তাসরিফ
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-478170-1721222603.jpg)
কুষ্টিয়ায় শিক্ষার্থী ও ছাত্রলীগের সংঘর্ষ : আহত ১০
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828860-1721147893.jpg)
বগুড়ায় আ.লীগ অফিসে অগ্নিসংযোগ, মুজিব মঞ্চ ভাঙচুর
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2024/07/image-828390-1721042233.jpg)
কুমিল্লায় জোড়া খুনে ৬ আসামির ফাঁসি, ৭ জনের যাবজ্জীবন
৫% অকৃষি জমিতে ২৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব
![](https://usbangla24.news/wp-content/uploads/2023/03/seminar-samakal-64133781c572b.jpg)
ছয় বছরে নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে দেশি-বিদেশি উৎস থেকে ৬ দশমিক ৭১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ পেয়েছে বাংলাদেশ। উপযুক্ত পরিবেশ পেলে মাত্র ৫ শতাংশ অকৃষি জমি ব্যবহার করে ২৮ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন সম্ভব।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর মাল্টিপারপাস হলে চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত ‘বাংলাদেশে নবায়নযোগ্য জ্বালানি অর্থায়ন এবং এর সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ’ বিষয়ক এক কর্মশালায় এসব তথ্য উঠে এসেছে।
চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের গবেষণায় বলা হয়, বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্টের নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিতের জন্য বাংলাদেশে সুনির্দিষ্ট কোনো তহবিল নেই, তাই এটির জন্য ক্রমবর্ধমান তহবিলের প্রয়োজন রয়েছে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে ২০১৯-২০ অর্থবছরে মাত্র ৬৬ দশমিক ৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল, তবে বরাদ্দটি ২০২০-২১-এ অর্থবছরে
৫৩০ দশমিক ৮৭ কোটি এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৭১ দশমিক ৪৬ কোটি টাকা পর্যন্ত বাড়ে। এছাড়াও এনডিসি রোডম্যাপে দেখা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ হাজার ৩৭৮ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা জলবায়ু প্রভাব প্রতিরোধে প্রকল্পগুলোর জন্য বরাদ্দ হয়েছিল, যেখানে নবায়নযোগ্য শক্তির জন্য বরাদ্দ ছিল মাত্র ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ। গবেষণা ফলাফলে উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে মুদ্রা বিনিময় হার, পারমিট বা অনুমোদন, জ্বালানি মার্কেট ও ভূমি অধিগ্রহণকে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদনের সার-সংক্ষেপ তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক এম জাকির হোসেন খান ও সিমরান নোভা সিদ্দিকী। বক্তব্য দেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ওয়াসেকা আয়েশা খান, সংসদ
সদস্য আহসান আদেলুর রহমান, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সাবেক দূত মো. আবুল কালাম আজাদ, পলিসি রিসার্চ ইনিস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ। ওয়াসেকা আয়েশা খান বলেন, সরকার ক্লিন এয়ার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বদ্ধপরিকর। তিনি মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যানের কথা উল্লেখ করে বলেন, সরকার ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির লক্ষ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে। তিনি বলেন, সবাইকে জ্বালানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে মিতব্যয়ী হতে হবে। এক্ষেত্রে মানসিকতার পরিবর্তন ও প্রি-পেইড পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার জন্য উৎসাহ দেন তিনি। আবুল কালাম আজাদ বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করতে একটি সুনির্দিষ্ট আইন ও সুস্পষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ প্রয়োজন। সারাদেশে সব সরকারি ভবনে
সোলার প্যানেল বসাতে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তিনি। আহসান আদেলুর রহমান বিনিয়োগকারীদের জন্য ট্যাক্স হার কমানোর পক্ষে মত দেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি একমাত্র উপায় বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, গ্রাম ও শহর সব জায়গাকে প্রকল্পগুলোর আওতায় এনে সোলার প্যানেল বসাতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের ভর্তুকিও বাড়াতে হবে।
৫৩০ দশমিক ৮৭ কোটি এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে ৫৭১ দশমিক ৪৬ কোটি টাকা পর্যন্ত বাড়ে। এছাড়াও এনডিসি রোডম্যাপে দেখা যায়, ২০২১-২২ অর্থবছরে ৪ হাজার ৩৭৮ দশমিক ৪৪ কোটি টাকা জলবায়ু প্রভাব প্রতিরোধে প্রকল্পগুলোর জন্য বরাদ্দ হয়েছিল, যেখানে নবায়নযোগ্য শক্তির জন্য বরাদ্দ ছিল মাত্র ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ। গবেষণা ফলাফলে উদ্যোক্তাদের ক্ষেত্রে মুদ্রা বিনিময় হার, পারমিট বা অনুমোদন, জ্বালানি মার্কেট ও ভূমি অধিগ্রহণকে সবচেয়ে বড় ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে গবেষণা প্রতিবেদনের সার-সংক্ষেপ তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক এম জাকির হোসেন খান ও সিমরান নোভা সিদ্দিকী। বক্তব্য দেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান ওয়াসেকা আয়েশা খান, সংসদ
সদস্য আহসান আদেলুর রহমান, পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক মোহাম্মদ হোসাইন, ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) সাবেক দূত মো. আবুল কালাম আজাদ, পলিসি রিসার্চ ইনিস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর প্রমুখ। ওয়াসেকা আয়েশা খান বলেন, সরকার ক্লিন এয়ার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বদ্ধপরিকর। তিনি মুজিব ক্লাইমেট প্রসপারিটি প্ল্যানের কথা উল্লেখ করে বলেন, সরকার ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ তৈরির লক্ষ্যে নবায়নযোগ্য জ্বালানিকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে। তিনি বলেন, সবাইকে জ্বালানি ব্যবহারের ক্ষেত্রে মিতব্যয়ী হতে হবে। এক্ষেত্রে মানসিকতার পরিবর্তন ও প্রি-পেইড পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ বিল দেওয়ার জন্য উৎসাহ দেন তিনি। আবুল কালাম আজাদ বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করতে একটি সুনির্দিষ্ট আইন ও সুস্পষ্ট লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ প্রয়োজন। সারাদেশে সব সরকারি ভবনে
সোলার প্যানেল বসাতে পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানান তিনি। আহসান আদেলুর রহমান বিনিয়োগকারীদের জন্য ট্যাক্স হার কমানোর পক্ষে মত দেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিতে নবায়নযোগ্য জ্বালানি একমাত্র উপায় বলে অভিমত ব্যক্ত করেন। ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, গ্রাম ও শহর সব জায়গাকে প্রকল্পগুলোর আওতায় এনে সোলার প্যানেল বসাতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের ভর্তুকিও বাড়াতে হবে।